নিখাদ খবর ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, দীর্ঘদিনের বৈরিতা কাটিয়ে আঞ্চলিক শান্তির পথে একসঙ্গে এগোতে পারে ইসরায়েল ও ইরান। তবে তার এই প্রস্তাবকে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করেছে ইরান।
দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, কোনো অবস্থাতেই ইরান ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। তিনি বলেন, ইসরায়েলিরা দখলদার। তারা শিশু হত্যা ও গণহত্যার মতো জঘন্য অপরাধে জড়িত। ফলে তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।
ট্রাম্প সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে একটি ‘নতুন ইতিহাস’ তৈরি হতে যাচ্ছে। তার ভাষায়, এমন সবদেশ যারা একসময় একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল, এখন তারা সংলাপে বসছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইরানও এই বৃহত্তর শান্তি কাঠামোর অংশ হবে।
গাজা উপত্যকায় সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে চাচ্ছেন বলে ইঙ্গিত দেন। তিনি বলেন, এমন একটি চুক্তি সম্ভব যেখানে ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই আলোচনায় যুক্ত হতে পারে।
তবে ইরানের প্রতিক্রিয়া ছিল একেবারেই নেতিবাচক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরাঘচি জানান, ইসরায়েল কোনো শান্তির অংশ হতে পারে না। গাজায় তারা বারবার যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় ইসরায়েলের ওপর কোনো আস্থা রাখা যায় না।
এদিকে পরমাণু চুক্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনার কথাও সামনে এসেছে। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি এক যৌথ বিবৃতিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে, তারা দীর্ঘস্থায়ী, নিরীক্ষাযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য সমঝোতায় পৌঁছাতে চায়, যাতে নিশ্চিত করা যায় ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করতে না পারে।
কিন্তু এই প্রস্তাবও সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্থানীয় এক গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছি। এটা আমাদের জনগণের অধিকার। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সেই অধিকারকে সম্মান করলেই কেবল নতুন আলোচনা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, ন্যায্য, সুষম ও যুক্তিসঙ্গত প্রস্তাব এলে আমরা অবশ্যই তা বিবেচনায় নেব। তবে চাপ সৃষ্টি করে বা একতরফা শর্তে কোনো আলোচনা হতে পারে না।
এমন প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র আবারও কঠোর অবস্থান নিয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে। দেশটির জ্বালানি রফতানি বন্ধে বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, দীর্ঘদিনের বৈরিতা কাটিয়ে আঞ্চলিক শান্তির পথে একসঙ্গে এগোতে পারে ইসরায়েল ও ইরান। তবে তার এই প্রস্তাবকে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করেছে ইরান।
দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, কোনো অবস্থাতেই ইরান ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। তিনি বলেন, ইসরায়েলিরা দখলদার। তারা শিশু হত্যা ও গণহত্যার মতো জঘন্য অপরাধে জড়িত। ফলে তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।
ট্রাম্প সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে একটি ‘নতুন ইতিহাস’ তৈরি হতে যাচ্ছে। তার ভাষায়, এমন সবদেশ যারা একসময় একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল, এখন তারা সংলাপে বসছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইরানও এই বৃহত্তর শান্তি কাঠামোর অংশ হবে।
গাজা উপত্যকায় সাম্প্রতিক যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে চাচ্ছেন বলে ইঙ্গিত দেন। তিনি বলেন, এমন একটি চুক্তি সম্ভব যেখানে ইরান ও ইসরায়েল উভয়ই আলোচনায় যুক্ত হতে পারে।
তবে ইরানের প্রতিক্রিয়া ছিল একেবারেই নেতিবাচক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরাঘচি জানান, ইসরায়েল কোনো শান্তির অংশ হতে পারে না। গাজায় তারা বারবার যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় ইসরায়েলের ওপর কোনো আস্থা রাখা যায় না।
এদিকে পরমাণু চুক্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনার কথাও সামনে এসেছে। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি এক যৌথ বিবৃতিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে, তারা দীর্ঘস্থায়ী, নিরীক্ষাযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য সমঝোতায় পৌঁছাতে চায়, যাতে নিশ্চিত করা যায় ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করতে না পারে।
কিন্তু এই প্রস্তাবও সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্থানীয় এক গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছি। এটা আমাদের জনগণের অধিকার। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সেই অধিকারকে সম্মান করলেই কেবল নতুন আলোচনা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, ন্যায্য, সুষম ও যুক্তিসঙ্গত প্রস্তাব এলে আমরা অবশ্যই তা বিবেচনায় নেব। তবে চাপ সৃষ্টি করে বা একতরফা শর্তে কোনো আলোচনা হতে পারে না।
এমন প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র আবারও কঠোর অবস্থান নিয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে। দেশটির জ্বালানি রফতানি বন্ধে বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
১ দিন আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
১ দিন আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
১ দিন আগেযদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন