নিখাদ খবর ডেস্ক

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসগাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তির ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে গুতেরেস বলেন, ‘গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের বিষয়ে ঘোষিত চুক্তিকে স্বাগত জানাই। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের ভিত্তিতে সম্পন্ন হয়েছে।’
এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত গাজা চুক্তির প্রথম ধাপে সই করেছে।
গুতেরেস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর ও তুরস্কের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই বহু প্রতীক্ষিত অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে। আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করছি, চুক্তির শর্তাবলি পুরোপুরি মেনে চলতে।’
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘সব বন্দিকে মর্যাদার সঙ্গে মুক্তি দিতে হবে এবং একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে হবে। যুদ্ধ এখনই এবং চিরতরে থামাতে হবে। গাজায় মানবিক সহায়তা ও বাণিজ্যিক পণ্য প্রবেশে অবাধ সুযোগ দিতে হবে। এই অবর্ণনীয় কষ্টের অবসান ঘটাতে হবে।’
গুতেরেস জানান, জাতিসংঘ এই চুক্তি বাস্তবায়নে পূর্ণ সহায়তা দেবে এবং গাজায় টেকসই মানবিক সহায়তা, পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠন কার্যক্রম আরও জোরদার করবে।
তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তটি কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক সমাধানের পথে এগিয়ে যেতে হবে—যা দখলদারিত্বের অবসান ঘটাবে, ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে এবং দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের মাধ্যমে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাসের সুযোগ সৃষ্টি করবে।’

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসগাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তির ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে গুতেরেস বলেন, ‘গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের বিষয়ে ঘোষিত চুক্তিকে স্বাগত জানাই। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের ভিত্তিতে সম্পন্ন হয়েছে।’
এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত গাজা চুক্তির প্রথম ধাপে সই করেছে।
গুতেরেস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর ও তুরস্কের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই বহু প্রতীক্ষিত অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে। আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করছি, চুক্তির শর্তাবলি পুরোপুরি মেনে চলতে।’
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘সব বন্দিকে মর্যাদার সঙ্গে মুক্তি দিতে হবে এবং একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে হবে। যুদ্ধ এখনই এবং চিরতরে থামাতে হবে। গাজায় মানবিক সহায়তা ও বাণিজ্যিক পণ্য প্রবেশে অবাধ সুযোগ দিতে হবে। এই অবর্ণনীয় কষ্টের অবসান ঘটাতে হবে।’
গুতেরেস জানান, জাতিসংঘ এই চুক্তি বাস্তবায়নে পূর্ণ সহায়তা দেবে এবং গাজায় টেকসই মানবিক সহায়তা, পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠন কার্যক্রম আরও জোরদার করবে।
তিনি বলেন, ‘এ মুহূর্তটি কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক সমাধানের পথে এগিয়ে যেতে হবে—যা দখলদারিত্বের অবসান ঘটাবে, ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে এবং দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের মাধ্যমে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাসের সুযোগ সৃষ্টি করবে।’

যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
১ দিন আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
১ দিন আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
১ দিন আগেযদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন