কানাডা সাধারণ নির্বাচন:
নিখাদ বিশ্ব
কানাডার সাধারণ নির্বাচনে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি দেশটির ফেডারেল নির্বাচনে জয় পেতে যাচ্ছে বলে দেশটির পাবলিক ব্রডকাস্টার সিবিসি নিউজ জানিয়েছে। তবে কার্নির দল ৩৪৩ আসনের হাউস অব কমন্সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা, তা এখনো নিশ্চিত নয়। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে।
এদিকে সিবিসি নিউজ বলছে, সোমবার ভোটগ্রহণ শেষে এখনও ভোট গণনা চলছে। তাই এখনো পুরোপুরি বলা যাচ্ছে না লিবারেল পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতে পারবে কিনা। ৩৪৩টি আসলের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে যেকোনো দলকে ১৭২টি আসন নিশ্চিত করতে হবে।
এদিকে কানাডার পাবলিক সম্প্রচারমাধ্যম সিবিসি তাদের সর্বশেষ প্রাথমিক ফলাফলে জানিয়েছে, লিবারেল পার্টি এখন পর্যন্ত ১৬৩টি আসনে জয় পেয়েছে। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী দল কনজারভেটিভ পেয়েছে ১৪৯ আসন। এ ছাড়া ব্লক কুইবেকোইস ২৩টি, নিউ ডেমোক্র্যাট পার্টি ৭টি এবং গ্রিন পার্টি ১টি আসন পেয়েছে।
সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠন করতে দেশটির যেকোনও দলকে ১৭২টি আসনে জয় পেতে হবে। বিবিসি বলছে, লিবারেল পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন না পেলেও মার্ক কার্নিই যে প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, তা অনেকটা নিশ্চিত।
এদিকে এরই মধ্যে লিবারেল পার্টির অফিসে সমর্থকরা উল্লাস শুরু করেছেন। তবে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাবে কিনা- এর জন্য সমর্থকরা অধীরে অপেক্ষা করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই মার্ক কার্নি সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত করার ক্রমাগত হুমকির মধ্যে দেশটিতে গতকাল এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মার্ক কার্নি তার নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের এসব হুমকির ক্রমাগত বিরোধিতা করে আসছিলেন।
তিনি গত ২৪ এপ্রিল বলেছেন, এটা কানাডা এবং আমরাই এখানে সিদ্ধান্ত নেবো কী ঘটবে। ট্রাম্পের এসব হুমকির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য তিনি সবাইকে এক হতে এবং ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
সিবিসি বলছে, হাউজ অব কমন্সে লিবারেলরা সবচেয়ে বড় দল হতে পারে, কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ১৭২টি আসন থেকেও পিছিয়ে থাকতে পারে। যদি এটি ঘটে তাহলে সম্ভাব্য পরিস্থিতি হলো তারা মার্ক কার্নিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়ে একটি সংখ্যালঘু সরকার গঠন করবে, যেখানে তারা অনাস্থা ভোটে টিকে থাকতে এবং সংসদে আইন পাস করার জন্য অন্যান্য দলের সঙ্গে চুক্তি করবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত করার ক্রমাগত হুমকির মধ্যে দেশটিতে গতকাল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
দেশটিতে আনুমানিক ৪ কোটি ১০ লাখ নাগরিকের মধ্যে ভোটার রয়েছেন ২ কোটি ৯০ লাখ। এরই মধ্যে অগ্রিম ভোট প্রক্রিয়ায় ভোট দিয়েছেন ৭৩ লাখ কানাডীয়।
কানাডার সাধারণ নির্বাচনে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি দেশটির ফেডারেল নির্বাচনে জয় পেতে যাচ্ছে বলে দেশটির পাবলিক ব্রডকাস্টার সিবিসি নিউজ জানিয়েছে। তবে কার্নির দল ৩৪৩ আসনের হাউস অব কমন্সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা, তা এখনো নিশ্চিত নয়। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে।
এদিকে সিবিসি নিউজ বলছে, সোমবার ভোটগ্রহণ শেষে এখনও ভোট গণনা চলছে। তাই এখনো পুরোপুরি বলা যাচ্ছে না লিবারেল পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করতে পারবে কিনা। ৩৪৩টি আসলের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে যেকোনো দলকে ১৭২টি আসন নিশ্চিত করতে হবে।
এদিকে কানাডার পাবলিক সম্প্রচারমাধ্যম সিবিসি তাদের সর্বশেষ প্রাথমিক ফলাফলে জানিয়েছে, লিবারেল পার্টি এখন পর্যন্ত ১৬৩টি আসনে জয় পেয়েছে। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী দল কনজারভেটিভ পেয়েছে ১৪৯ আসন। এ ছাড়া ব্লক কুইবেকোইস ২৩টি, নিউ ডেমোক্র্যাট পার্টি ৭টি এবং গ্রিন পার্টি ১টি আসন পেয়েছে।
সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠন করতে দেশটির যেকোনও দলকে ১৭২টি আসনে জয় পেতে হবে। বিবিসি বলছে, লিবারেল পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন না পেলেও মার্ক কার্নিই যে প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, তা অনেকটা নিশ্চিত।
এদিকে এরই মধ্যে লিবারেল পার্টির অফিসে সমর্থকরা উল্লাস শুরু করেছেন। তবে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাবে কিনা- এর জন্য সমর্থকরা অধীরে অপেক্ষা করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই মার্ক কার্নি সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত করার ক্রমাগত হুমকির মধ্যে দেশটিতে গতকাল এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মার্ক কার্নি তার নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের এসব হুমকির ক্রমাগত বিরোধিতা করে আসছিলেন।
তিনি গত ২৪ এপ্রিল বলেছেন, এটা কানাডা এবং আমরাই এখানে সিদ্ধান্ত নেবো কী ঘটবে। ট্রাম্পের এসব হুমকির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য তিনি সবাইকে এক হতে এবং ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
সিবিসি বলছে, হাউজ অব কমন্সে লিবারেলরা সবচেয়ে বড় দল হতে পারে, কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ১৭২টি আসন থেকেও পিছিয়ে থাকতে পারে। যদি এটি ঘটে তাহলে সম্ভাব্য পরিস্থিতি হলো তারা মার্ক কার্নিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়ে একটি সংখ্যালঘু সরকার গঠন করবে, যেখানে তারা অনাস্থা ভোটে টিকে থাকতে এবং সংসদে আইন পাস করার জন্য অন্যান্য দলের সঙ্গে চুক্তি করবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত করার ক্রমাগত হুমকির মধ্যে দেশটিতে গতকাল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
দেশটিতে আনুমানিক ৪ কোটি ১০ লাখ নাগরিকের মধ্যে ভোটার রয়েছেন ২ কোটি ৯০ লাখ। এরই মধ্যে অগ্রিম ভোট প্রক্রিয়ায় ভোট দিয়েছেন ৭৩ লাখ কানাডীয়।
ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
১৭ ঘণ্টা আগেকাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
২ দিন আগেরাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।