নিজস্ব প্রতিবেদক

২০১৯ সালের পর প্রথমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বৈঠক করবেন। দক্ষিণ কোরিয়ার গিওংজুতে এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা (এপেক) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, জানিয়েছে সিএনএন।
ওয়াশিংটন ও বেইজিং উভয়ই সম্পর্কের উত্তাপ কমানোর চেষ্টা করলেও বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দুই দেশের বিরোধপূর্ণ বিষয়গুলোর সমাধান এখনই সম্ভব নয়।
বৈঠকের আগে সম্ভাব্য চুক্তির খসড়া আলোচনায় এসেছে। এতে চীনের বিরল খনিজ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ স্থগিত এবং যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপের হুমকি প্রত্যাহারের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দুই দেশ সয়াবিন বাণিজ্য, ফেন্টানাইল নিয়ন্ত্রণ ও টিকটক ইস্যুতেও সহযোগিতা খুঁজছে।
তবে বাণিজ্য যুদ্ধের বড় অংশ এখনো অক্ষুণ্ণ থাকবে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের গড় শুল্ক ৫৫ শতাংশেরও বেশি, আর মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের শুল্ক প্রায় ৩২ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র শত শত চীনা কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে এবং উন্নতমানের এআই চিপ ও সরঞ্জাম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও বেশ কয়েকটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানকে ‘অবিশ্বস্ত সত্তা’ তালিকায় যুক্ত করেছে।
বাণিজ্যিক উত্তেজনার কারণে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য প্রবাহও দ্রুত কমছে। সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি কমেছে ২৭ শতাংশ, আর মার্কিন পণ্যের আমদানি ১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে।
রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওয়াং ওয়েন বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কাঠামোগত দ্বন্দ্ব এখনো অমীমাংসিত। ভবিষ্যতে সম্পর্ক আরও কঠিন হতে পারে।
অন্যদিকে সাংহাইয়ের হুটং রিসার্চের বিশ্লেষক শান গুও মনে করেন, এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য হবে উত্তেজনা এড়ানো, কোনো স্থায়ী সমাধান নয়।
জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেনিস ওয়াইল্ডার আশা প্রকাশ করেছেন, এই আলোচনায় কৌশলগত ইতিবাচক ফলাফল আসতে পারে, তবে বাণিজ্য যুদ্ধ এখানেই শেষ হবে না।
ট্রাম্প চীনের ওপর আমেরিকার অর্থনীতি ‘ধ্বংসের’ দায় চাপাচ্ছেন, আর শি জিনপিং পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্পর্কের ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত, তবে দুই পক্ষই বুঝছে, লড়াই নয়, কথোপকথনই একমাত্র পথ।

২০১৯ সালের পর প্রথমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বৈঠক করবেন। দক্ষিণ কোরিয়ার গিওংজুতে এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা (এপেক) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, জানিয়েছে সিএনএন।
ওয়াশিংটন ও বেইজিং উভয়ই সম্পর্কের উত্তাপ কমানোর চেষ্টা করলেও বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দুই দেশের বিরোধপূর্ণ বিষয়গুলোর সমাধান এখনই সম্ভব নয়।
বৈঠকের আগে সম্ভাব্য চুক্তির খসড়া আলোচনায় এসেছে। এতে চীনের বিরল খনিজ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ স্থগিত এবং যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপের হুমকি প্রত্যাহারের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দুই দেশ সয়াবিন বাণিজ্য, ফেন্টানাইল নিয়ন্ত্রণ ও টিকটক ইস্যুতেও সহযোগিতা খুঁজছে।
তবে বাণিজ্য যুদ্ধের বড় অংশ এখনো অক্ষুণ্ণ থাকবে। বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের গড় শুল্ক ৫৫ শতাংশেরও বেশি, আর মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের শুল্ক প্রায় ৩২ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র শত শত চীনা কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে এবং উন্নতমানের এআই চিপ ও সরঞ্জাম রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও বেশ কয়েকটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানকে ‘অবিশ্বস্ত সত্তা’ তালিকায় যুক্ত করেছে।
বাণিজ্যিক উত্তেজনার কারণে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য প্রবাহও দ্রুত কমছে। সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি কমেছে ২৭ শতাংশ, আর মার্কিন পণ্যের আমদানি ১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকতে পারে।
রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওয়াং ওয়েন বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কাঠামোগত দ্বন্দ্ব এখনো অমীমাংসিত। ভবিষ্যতে সম্পর্ক আরও কঠিন হতে পারে।
অন্যদিকে সাংহাইয়ের হুটং রিসার্চের বিশ্লেষক শান গুও মনে করেন, এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য হবে উত্তেজনা এড়ানো, কোনো স্থায়ী সমাধান নয়।
জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেনিস ওয়াইল্ডার আশা প্রকাশ করেছেন, এই আলোচনায় কৌশলগত ইতিবাচক ফলাফল আসতে পারে, তবে বাণিজ্য যুদ্ধ এখানেই শেষ হবে না।
ট্রাম্প চীনের ওপর আমেরিকার অর্থনীতি ‘ধ্বংসের’ দায় চাপাচ্ছেন, আর শি জিনপিং পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্পর্কের ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত, তবে দুই পক্ষই বুঝছে, লড়াই নয়, কথোপকথনই একমাত্র পথ।

যদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
২১ ঘণ্টা আগে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
১ দিন আগে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন
১ দিন আগেযদি যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক স্বার্থ ও সমতার ভিত্তিতে কথা বলতে চায়, তবে ইরান পরোক্ষ আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে তিনি জানান, ওয়াশিংটনের দেওয়া শর্তগুলো—সরাসরি আলোচনা, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ, ক্ষেপণাস্ত্র মজুতে সীমা আরোপ এবং আঞ্চলিক মিত্রদের প্রতি ইরানের সমর্থন বন্ধ করা—অযৌক্তিক ও অন্যায্য
ভারতের মুম্বাইয়ের পালি হিল থেকে দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার পর্যন্ত অন্তত আটটি শহরে অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি রুপির সম্পত্তি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বাজেয়াপ্ত করেছে
এই সহযোগিতার আওতায় চারটি কেন্দ্র বুশেহর অঞ্চলে এবং বাকি চারটি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হবে, যার সুনির্দিষ্ট অবস্থান পরবর্তীতে সরকার ঘোষণা করবে
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন