মোদির পাশে থাকার বার্তা
নিখাদ বিশ্ব
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত পর্যটকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বার্তা দিয়েছেন মার্কিন গোয়েন্দা পরিচালক তুলসী গ্যাবার্ড। তিনি কাশ্মীরের এই হামলার ঘটনাকে ইসলামপন্থী হামলা হিসবে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তুলসী বলেছেন, হিন্দুদের হত্যাকারী ভয়াবহ ইসলামপন্থী সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছে। খবর এনডিটিভির।
এসময় দিল্লির প্রতি ওয়াশিংটনের পুরো সমর্থন আছে উল্লেখ করে মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান মোদিকে উদ্দেশ করে বলেন, জঘন্য এই হামলার জন্য দায়ীদের খুঁজে বের করতে আমরা আপনার সঙ্গে আছি এবং আপনাকে সমর্থন করছি।
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলায় ঘটনায় এর আগে গত বুধবার নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে নিন্দা ও সমবেদনা জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে ভারতের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
এদিকে কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ) নামের একটি জঙ্গি সংগঠন। সংগঠনটি পাকিস্তান-ভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা। ধারণা করা হয়, টিআরএফ এর পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সমর্থন আছে।
অন্যদিকে কাশ্মীরে হামলার কয়েক ঘণ্টা পর নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেন, কাশ্মীরের খবরে গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছি। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলিষ্ঠভাবে ভারতের পাশে রয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত পর্যটকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বার্তা দিয়েছেন মার্কিন গোয়েন্দা পরিচালক তুলসী গ্যাবার্ড। তিনি কাশ্মীরের এই হামলার ঘটনাকে ইসলামপন্থী হামলা হিসবে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তুলসী বলেছেন, হিন্দুদের হত্যাকারী ভয়াবহ ইসলামপন্থী সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছে। খবর এনডিটিভির।
এসময় দিল্লির প্রতি ওয়াশিংটনের পুরো সমর্থন আছে উল্লেখ করে মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান মোদিকে উদ্দেশ করে বলেন, জঘন্য এই হামলার জন্য দায়ীদের খুঁজে বের করতে আমরা আপনার সঙ্গে আছি এবং আপনাকে সমর্থন করছি।
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলায় ঘটনায় এর আগে গত বুধবার নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে নিন্দা ও সমবেদনা জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে ভারতের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
এদিকে কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ) নামের একটি জঙ্গি সংগঠন। সংগঠনটি পাকিস্তান-ভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা। ধারণা করা হয়, টিআরএফ এর পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সমর্থন আছে।
অন্যদিকে কাশ্মীরে হামলার কয়েক ঘণ্টা পর নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেন, কাশ্মীরের খবরে গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছি। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলিষ্ঠভাবে ভারতের পাশে রয়েছে।
ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
২০ ঘণ্টা আগেকাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
৩ দিন আগেরাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।