খলিলকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়নে বিচারকের মত

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১৮: ৫৯
Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার হওয়া ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিলকে বিতাড়িত করা যেতে পারে বলে মত দিয়েছেন মার্কিন অভিবাসন আদালতের এক বিচারক।

আর এরই মধ্য দিয়ে এক মাস আগে নিউইয়র্ক নগর থেকে গ্রেপ্তার হওয়া কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষার্থীকে বিতাড়িত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন তাদের তৎপরতা চালিয়ে যেতে পারবে।

লুইজিয়ানার লাসাল অভিবাসন আদালতের বিচারক জেমি কোমান্স গতকাল শুক্রবার এ মত দিয়েছেন। তাঁর এ সিদ্ধান্তই যে খলিলের চূড়ান্ত পরিণতি নির্ধারণ করে দিচ্ছে, তা নয়। তবে এটিকে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য উল্লেখযোগ্য বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, তিনি খলিলের মতো বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিপন্থী বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিতাড়িত করার জন্য তৎপরতা চালাচ্ছেন।

এর আগে গত ৮ মার্চ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবন থেকে খলিলকে গ্রেপ্তার করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) কর্মকর্তারা। এরপর কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে লুইজিয়ানার কারাগারে পাঠান। তখন থেকে তিনি সেখানেই আছেন।

এদিকে বিচারক কোমান্স ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী খলিলের আইনজীবীদের ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিয়েছেন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে আরও পড়ুন

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ভোরবেলায় মালুমফাশি এলাকার প্রত্যন্ত উঙ্গুয়ান মানতাউ গ্রামে মুসল্লিরা নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। তখনই বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে হতাহতের ঘটনা ঘটে

২ ঘণ্টা আগে

দুর্ঘটনার শিকার বাসটির যাত্রীরাও শরণার্থী হিসেবে ইরানে বসবাস করছিলেন। সরকারি আদেশের পর তারা আফগানিস্তানে ফিরে আসছিলেন

৩ ঘণ্টা আগে

দপ্তর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থী আইন লঙ্ঘন করেছেন বা ভিসার মেয়াদ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করেছেন।

২১ ঘণ্টা আগে

ইউক্রেনের নিরাপত্তায় বড় পরিসরে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে প্রথমে ইউরোপকে নিরাপত্তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হবে

১ দিন আগে