নিখাদ খবর ডেস্ক
ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর এ পর্যন্ত কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ‘আন্দোলন’ করার জন্য গত মাসে ৩২৭ জন বিদেশি শিক্ষার্থীর এফ-১ ভিসা বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশই ভারতীয় শিক্ষার্থী বলে জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। খবর এনডিটিভির।
‘আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রেস বিজ্ঞপ্তি এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে রমেশ লিখেছেন, ‘ভিসা বাতিলের কারণগুলো অস্পষ্ট এবং অস্বচ্ছ।
তাই এটি ভারতীয়দের কাছে এটি উদ্বেগ এবং আশঙ্কার কারণ।’
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি আরোপের ফলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন লইয়ারর্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি ৩২৭ জন শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিলের তথ্য তাদের কাছে এসেছে। যার মধ্যে ৫০ শতাংশই ভারতীয়।
এছাড়া ৩২৭ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৪ শতাংশ চীনের। তালিকায় আরও রয়েছে- দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল এবং বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা। আর বাকিরা হলেন বাংলাদেশি, নেপালি ও দক্ষিণ কোরীয়।
তবে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকার কেন চুপ রয়েছে, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রমেশ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে আলোচনা করবেন কি না, সে প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
এদিকে শুধু ভিসা বাতিলই নয় বরং ওই ৩২৭ জন শিক্ষার্থী ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে ট্রাম্প সরকার। ফলে তারা আর কখনো আমেরিকায় যেতে পারবেন না।
এদিকে গত চার মাস ধরে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট বিভাগ (আইস)। অভিযোগ উঠেছে ভিসা বাতিলে তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করছে। ফলে কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থেকেও অনেক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল হচ্ছে।
গত মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলে ‘ক্যাচ অ্যান্ড রিভোক’ প্রোগ্রাম ঘোষণা করেন। এই প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষার্থীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রোফাইল যাচাই করা হচ্ছে। এতে ইহুদি বিদ্বেষ অথবা হামাসের সমর্থনে কোনো কর্মকাণ্ড পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর এ পর্যন্ত কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ‘আন্দোলন’ করার জন্য গত মাসে ৩২৭ জন বিদেশি শিক্ষার্থীর এফ-১ ভিসা বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে যাদের ভিসা বাতিল হয়েছে তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশই ভারতীয় শিক্ষার্থী বলে জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। খবর এনডিটিভির।
‘আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রেস বিজ্ঞপ্তি এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে রমেশ লিখেছেন, ‘ভিসা বাতিলের কারণগুলো অস্পষ্ট এবং অস্বচ্ছ।
তাই এটি ভারতীয়দের কাছে এটি উদ্বেগ এবং আশঙ্কার কারণ।’
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি আরোপের ফলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন লইয়ারর্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি ৩২৭ জন শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিলের তথ্য তাদের কাছে এসেছে। যার মধ্যে ৫০ শতাংশই ভারতীয়।
এছাড়া ৩২৭ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৪ শতাংশ চীনের। তালিকায় আরও রয়েছে- দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল এবং বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা। আর বাকিরা হলেন বাংলাদেশি, নেপালি ও দক্ষিণ কোরীয়।
তবে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকার কেন চুপ রয়েছে, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রমেশ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে আলোচনা করবেন কি না, সে প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
এদিকে শুধু ভিসা বাতিলই নয় বরং ওই ৩২৭ জন শিক্ষার্থী ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে ট্রাম্প সরকার। ফলে তারা আর কখনো আমেরিকায় যেতে পারবেন না।
এদিকে গত চার মাস ধরে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট বিভাগ (আইস)। অভিযোগ উঠেছে ভিসা বাতিলে তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করছে। ফলে কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থেকেও অনেক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল হচ্ছে।
গত মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলে ‘ক্যাচ অ্যান্ড রিভোক’ প্রোগ্রাম ঘোষণা করেন। এই প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষার্থীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রোফাইল যাচাই করা হচ্ছে। এতে ইহুদি বিদ্বেষ অথবা হামাসের সমর্থনে কোনো কর্মকাণ্ড পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
ভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
২০ ঘণ্টা আগেকাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
৩ দিন আগেরাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেভারতের দিকে তাক করা আছে পাকিস্তানের ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। ঘোরি, শাহিন, গজনবি মিসাইল প্রস্তুত রয়েছে এবং যে কোনো ভারতীয় আগ্রাসনের জবাব দিতে তারা সর্বাত্মক প্রস্তুত আছে।
কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা বলে অভিযোগ করেছে। ২২ এপ্রিল পহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছিল। নয়াদিল্লি তাৎক্ষণিকভাবে ওই হামলার জন্য ইসলামাবাদকে দায়ী করে।
রাখাইনে মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে মানবিক করিডর স্থাপনের জন্য আগে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সরকারকে একমত হতে হবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।