নিখাদ খবর ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনকে দীর্ঘদিন ধরে বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সামরিক সহায়তা দেওয়ার পরও রুশ বাহিনী কীভাবে এত বিপুলসংখ্যক ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলতে সক্ষম হলো, তা ‘অবিশ্বাস্য’। পাশাপাশি তিনি ইউক্রেনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, এমন কারও সঙ্গে টক্কর দেওয়া যাবে না, যারা আকারে বড় এবং যাদের অর্থ বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের আগস্টে কিয়েভ রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে সুদঝা শহর এবং বেশ কয়েকটি গ্রাম দখল করে নেয়। ইউক্রেনের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে শান্তি আলোচনায় কিয়েভের অবস্থানকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যেই এই অভিযান চালানো হয়েছিল।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন বিচার বিভাগের এক ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘রাশিয়া এখন বহু ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলেছে, তারা চরম বিপদের মধ্যে আছে। তারা ঘিরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, তার পূর্বসূরি জো বাইডেনের ‘এই যুদ্ধ কখনোই ঘটতে দেওয়া উচিত ছিল না।’
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, ‘প্রথমত, অর্থ এবং আকারের দিক থেকে বড় কারও সঙ্গে পাঙ্গা নেওয়া উচিত নয়। আমরা তাদের (ইউক্রেনকে) প্রচুর অর্থ দিয়েছি, প্রচুর সরঞ্জাম দিয়েছি। আমরা বিশ্বে সর্বোত্তম সামরিক সরঞ্জাম তৈরি করি, কিন্তু এত কিছুর পরও...এটা (কুরস্কে ঘেরাও হয়ে যাওয়া) অবিশ্বাস্য।’
ট্রাম্প ভাষণে মস্কোর প্রতি ইউক্রেনীয় সেনাদের জীবন বাঁচানোর অনুরোধ জানান। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ট্রাম্পের আহ্বানের প্রতি ‘সহানুভূতি’ প্রকাশ করেছেন। তবে পুতিন বলেছেন, এই আহ্বানকে ‘কার্যকরভাবে মান্য’ করার জন্য কিয়েভকে তার সেনাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিতে হবে।
পুতিন বলেন, ‘যদি তারা অস্ত্র ফেলে আত্মসমর্পণ করে, (আমরা) তাদের জীবনের নিশ্চয়তা দেব এবং আন্তর্জাতিক আইন ও রুশ আইনের বিধান অনুযায়ী সম্মানজনক আচরণ করব।’ রুশ নেতা আরও জানান, কিয়েভের বাহিনী কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান চালানোর সময় ‘বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে বহু অপরাধ’ করেছে এবং রুশ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে বিবেচনা করছে।
ট্রাম্প একাধিকবার রক্তপাত দ্রুত বন্ধ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। গত মাসে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের করে দিয়েছিলেন এই অভিযোগে যে, ইউক্রেনীয় নেতা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন এবং শান্তির জন্য প্রস্তুত নন।
পুতিন বলেছেন, মস্কো এই ধারণার প্রতি আগ্রহী, আলোচনার জন্য উন্মুক্ত। তবে অস্ত্রবিরতির আগে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু সমাধান করা দরকার, যার মধ্যে কিয়েভের হামলাকারী বাহিনীর ভবিষ্যৎও অন্তর্ভুক্ত। ট্রাম্প আশাবাদী বলে ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘মস্কো থেকে আসা বার্তাগুলো ইতিবাচক মনে হচ্ছে।’ শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আলোচনা মোটামুটি ভালো চলছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সোমবার আমরা আরও কিছু জানতে পারব এবং আশা করি, সেটি ভালো হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনকে দীর্ঘদিন ধরে বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সামরিক সহায়তা দেওয়ার পরও রুশ বাহিনী কীভাবে এত বিপুলসংখ্যক ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলতে সক্ষম হলো, তা ‘অবিশ্বাস্য’। পাশাপাশি তিনি ইউক্রেনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, এমন কারও সঙ্গে টক্কর দেওয়া যাবে না, যারা আকারে বড় এবং যাদের অর্থ বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের আগস্টে কিয়েভ রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে সুদঝা শহর এবং বেশ কয়েকটি গ্রাম দখল করে নেয়। ইউক্রেনের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে শান্তি আলোচনায় কিয়েভের অবস্থানকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যেই এই অভিযান চালানো হয়েছিল।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন বিচার বিভাগের এক ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘রাশিয়া এখন বহু ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলেছে, তারা চরম বিপদের মধ্যে আছে। তারা ঘিরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, তার পূর্বসূরি জো বাইডেনের ‘এই যুদ্ধ কখনোই ঘটতে দেওয়া উচিত ছিল না।’
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, ‘প্রথমত, অর্থ এবং আকারের দিক থেকে বড় কারও সঙ্গে পাঙ্গা নেওয়া উচিত নয়। আমরা তাদের (ইউক্রেনকে) প্রচুর অর্থ দিয়েছি, প্রচুর সরঞ্জাম দিয়েছি। আমরা বিশ্বে সর্বোত্তম সামরিক সরঞ্জাম তৈরি করি, কিন্তু এত কিছুর পরও...এটা (কুরস্কে ঘেরাও হয়ে যাওয়া) অবিশ্বাস্য।’
ট্রাম্প ভাষণে মস্কোর প্রতি ইউক্রেনীয় সেনাদের জীবন বাঁচানোর অনুরোধ জানান। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ট্রাম্পের আহ্বানের প্রতি ‘সহানুভূতি’ প্রকাশ করেছেন। তবে পুতিন বলেছেন, এই আহ্বানকে ‘কার্যকরভাবে মান্য’ করার জন্য কিয়েভকে তার সেনাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিতে হবে।
পুতিন বলেন, ‘যদি তারা অস্ত্র ফেলে আত্মসমর্পণ করে, (আমরা) তাদের জীবনের নিশ্চয়তা দেব এবং আন্তর্জাতিক আইন ও রুশ আইনের বিধান অনুযায়ী সম্মানজনক আচরণ করব।’ রুশ নেতা আরও জানান, কিয়েভের বাহিনী কুরস্ক অঞ্চলে অভিযান চালানোর সময় ‘বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে বহু অপরাধ’ করেছে এবং রুশ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে বিবেচনা করছে।
ট্রাম্প একাধিকবার রক্তপাত দ্রুত বন্ধ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। গত মাসে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউস থেকে বের করে দিয়েছিলেন এই অভিযোগে যে, ইউক্রেনীয় নেতা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন এবং শান্তির জন্য প্রস্তুত নন।
পুতিন বলেছেন, মস্কো এই ধারণার প্রতি আগ্রহী, আলোচনার জন্য উন্মুক্ত। তবে অস্ত্রবিরতির আগে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু সমাধান করা দরকার, যার মধ্যে কিয়েভের হামলাকারী বাহিনীর ভবিষ্যৎও অন্তর্ভুক্ত। ট্রাম্প আশাবাদী বলে ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘মস্কো থেকে আসা বার্তাগুলো ইতিবাচক মনে হচ্ছে।’ শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আলোচনা মোটামুটি ভালো চলছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সোমবার আমরা আরও কিছু জানতে পারব এবং আশা করি, সেটি ভালো হবে।’
এ নিয়োগের মধ্য দিয়ে তিনি বর্তমান কাউন্সিলর (হজ) বিসিএস (প্রশাসন) ২২তম ব্যাচের যুগ্মসচিব মো. জহিরুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হলেন
৫ ঘণ্টা আগেফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিঙ্কির সংসদ ভবনে আত্মহত্যা করেছেন তরুণ সংসদ সদস্য এমেলি পেলটোনেন। মাত্র ৩০ বছর বয়সী এই এমপি সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিত্ব করতেন।
৫ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ভোরবেলায় মালুমফাশি এলাকার প্রত্যন্ত উঙ্গুয়ান মানতাউ গ্রামে মুসল্লিরা নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। তখনই বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে হতাহতের ঘটনা ঘটে
৭ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনার শিকার বাসটির যাত্রীরাও শরণার্থী হিসেবে ইরানে বসবাস করছিলেন। সরকারি আদেশের পর তারা আফগানিস্তানে ফিরে আসছিলেন
৮ ঘণ্টা আগেএ নিয়োগের মধ্য দিয়ে তিনি বর্তমান কাউন্সিলর (হজ) বিসিএস (প্রশাসন) ২২তম ব্যাচের যুগ্মসচিব মো. জহিরুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হলেন
ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিঙ্কির সংসদ ভবনে আত্মহত্যা করেছেন তরুণ সংসদ সদস্য এমেলি পেলটোনেন। মাত্র ৩০ বছর বয়সী এই এমপি সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিত্ব করতেন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ভোরবেলায় মালুমফাশি এলাকার প্রত্যন্ত উঙ্গুয়ান মানতাউ গ্রামে মুসল্লিরা নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। তখনই বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে হতাহতের ঘটনা ঘটে
দুর্ঘটনার শিকার বাসটির যাত্রীরাও শরণার্থী হিসেবে ইরানে বসবাস করছিলেন। সরকারি আদেশের পর তারা আফগানিস্তানে ফিরে আসছিলেন