নিখাদ খবর ডেস্ক
মোহাম্মদ, তুমি কি রাতে ঘুমাও? কীভাবে ঘুমাতে পারো তুমি? সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) নেতৃত্বে সৌদি আরবকে বিশ্ব বাণিজ্যের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ভূয়সী প্রশংসা করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একথা বলেন। ট্রাম্পের এমন উচ্ছ্বসিত প্রশংসায় যুবরাজ বিন সালমান হাসেন এবং দর্শকরা দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানান।
সৌদি রাজধানী রিয়াদে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্মেলনে বুধবার (স্থানীয় সময়) দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প একথা বলেন। এই প্রশ্নে তিনি সৌদি আরবের ডি-ফ্যাক্টো শাসকের কঠোর পরিশ্রম ও নিরলস প্রচেষ্টার প্রশংসা করলেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের ‘ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক’ বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ট্রাম্প জানান, এমবিএস ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের অনুরোধে তিনি সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছেন। এ সময় রসিকতার সুরে বলেন, ‘আহ, যুবরাজের জন্য আমি কত কিছুই না করি!’
বক্তব্যে তিনি সৌদি আরবকে ‘বিশ্বের কেন্দ্র’ বলেও অভিহিত করেন। তবে সৌদি আরবের মানবাধিকার পরিস্থিতি কিংবা ২০১৮ সালে ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি ট্রাম্প।
সম্মেলনে ট্রাম্প ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, অবকাঠামো ও জ্বালানি খাতে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের সৌদি বিনিয়োগ প্যাকেজের কথা তুলে ধরেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প ও এমবিএসের সম্পর্ক মূলত অভিন্ন স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। ট্রাম্প যেখানে বড় অর্থনৈতিক সাফল্য ও মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পুনরুত্থান চান, সেখানে যুবরাজ খুঁজছেন উন্নত প্রযুক্তি, সামরিক সহায়তা ও আঞ্চলিক নেতৃত্বের জন্য একটি শক্তিশালী মিত্র।
তবে এই ঘনিষ্ঠতা নিয়ে মার্কিন আইনপ্রণেতা, মানবাধিকার সংগঠন ও পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষকদের সমালোচনার মুখে পড়েছেন ট্রাম্প। তাদের মতে, এই সম্পর্ক অর্থনৈতিক স্বার্থকে মানবাধিকারের চেয়ে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মোহাম্মদ, তুমি কি রাতে ঘুমাও? কীভাবে ঘুমাতে পারো তুমি? সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের (এমবিএস) নেতৃত্বে সৌদি আরবকে বিশ্ব বাণিজ্যের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ভূয়সী প্রশংসা করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একথা বলেন। ট্রাম্পের এমন উচ্ছ্বসিত প্রশংসায় যুবরাজ বিন সালমান হাসেন এবং দর্শকরা দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানান।
সৌদি রাজধানী রিয়াদে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্মেলনে বুধবার (স্থানীয় সময়) দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প একথা বলেন। এই প্রশ্নে তিনি সৌদি আরবের ডি-ফ্যাক্টো শাসকের কঠোর পরিশ্রম ও নিরলস প্রচেষ্টার প্রশংসা করলেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের ‘ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক’ বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ট্রাম্প জানান, এমবিএস ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের অনুরোধে তিনি সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছেন। এ সময় রসিকতার সুরে বলেন, ‘আহ, যুবরাজের জন্য আমি কত কিছুই না করি!’
বক্তব্যে তিনি সৌদি আরবকে ‘বিশ্বের কেন্দ্র’ বলেও অভিহিত করেন। তবে সৌদি আরবের মানবাধিকার পরিস্থিতি কিংবা ২০১৮ সালে ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি ট্রাম্প।
সম্মেলনে ট্রাম্প ১৪২ বিলিয়ন ডলারের একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, অবকাঠামো ও জ্বালানি খাতে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের সৌদি বিনিয়োগ প্যাকেজের কথা তুলে ধরেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প ও এমবিএসের সম্পর্ক মূলত অভিন্ন স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। ট্রাম্প যেখানে বড় অর্থনৈতিক সাফল্য ও মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পুনরুত্থান চান, সেখানে যুবরাজ খুঁজছেন উন্নত প্রযুক্তি, সামরিক সহায়তা ও আঞ্চলিক নেতৃত্বের জন্য একটি শক্তিশালী মিত্র।
তবে এই ঘনিষ্ঠতা নিয়ে মার্কিন আইনপ্রণেতা, মানবাধিকার সংগঠন ও পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষকদের সমালোচনার মুখে পড়েছেন ট্রাম্প। তাদের মতে, এই সম্পর্ক অর্থনৈতিক স্বার্থকে মানবাধিকারের চেয়ে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
ওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।
৩ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি নাগরিক জড়িত ছিল না। গ্রেফতার হওয়া ৬৭ জন ব্যক্তির মধ্যে কেউ-ই বাংলাদেশি নন, এমনকি মৃত বা আহতদের মধ্যেও কোনো বাংলাদেশি ছিল না
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট করে বলেছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা ছাড়তে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেভুক্তভোগীদের বয়স ১৯ থেকে ৬১ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে নয়জন পুরুষ এবং তিনজন নারী। নিহত তিনজন পুরুষের বয়স ছিল ১৯, ২৭ ও ৩৫ বছর। ঘটনাস্থলেই মারা যান ১৯ বছরের তরুণ, আর বাকি দুজন হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন
৮ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।
এ ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি নাগরিক জড়িত ছিল না। গ্রেফতার হওয়া ৬৭ জন ব্যক্তির মধ্যে কেউ-ই বাংলাদেশি নন, এমনকি মৃত বা আহতদের মধ্যেও কোনো বাংলাদেশি ছিল না
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট করে বলেছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইলে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা ছাড়তে হবে।
ভুক্তভোগীদের বয়স ১৯ থেকে ৬১ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে নয়জন পুরুষ এবং তিনজন নারী। নিহত তিনজন পুরুষের বয়স ছিল ১৯, ২৭ ও ৩৫ বছর। ঘটনাস্থলেই মারা যান ১৯ বছরের তরুণ, আর বাকি দুজন হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন