নিজস্ব প্রতিবেদক
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বইছে উৎসবের আমেজ। মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। অনেকেই নতুন পোশাক কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত, প্রতিমাশিল্পীরা প্রতিমা রং করতে ব্যস্ত, আবার কেউ পূজামণ্ডপ তৈরি, আলোকসজ্জাসহ পূজার আনুষঙ্গিক আয়োজনে ব্যস্ত।
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হবে। আগামী ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হবে ৫ দিনব্যাপী এ উৎসবের।
রাজধানীর বিভিন্ন মন্দির ঘুরে দেখা যায়, ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, রমনা কালীমন্দির, আজিমপুর সরকার কলোনী পূজা মণ্ডপ, জয়কালী মন্দির, শাঁখারিবাজারে শ্রী শ্রী শনিদেবের মন্দিরে পুরোদমে চলছে আলোকসজ্জা ও সাজসজ্জার কাজ। ইতোমধ্যে মণ্ডপগুলো রং করাসহ পূজার সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
লোকনাথ পঞ্জিকা অনুযায়ী, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠী, ২৯ সেপ্টেম্বর মহাসপ্তমী, ৩০ সেপ্টেম্বর মহাষ্টমী ও ১ অক্টোবর মহানবমী এবং ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটবে শারদীয় দুর্গোৎসবের।
এবছরে দেবী দুর্গার গজে (হাতি) আগমন এবং দোলায় (পালকি) গমন হবে। গজে দেবীর আগমনকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়, যা শান্তি, সমৃদ্ধি ও শস্য-শ্যামলা বসুন্ধরার প্রতীক। অন্যদিকে, দোলায় গমন মহামারি বা মড়কের ইঙ্গিত বহন করে, যা একটি অশুভ সংকেত।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর বলেন, সারাদেশে এই বছর দুর্গাপূজা মণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে। এ বছর সারাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫টি মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গাপূজা আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। এরমধ্যে ঢাকা মহানগরীর ২৫৮টি মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গাপূজা আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব দেবন্দ্র নাথ উরাঁও বাসসকে জানিয়েছেন, এ বছর অন্তর্বর্তী সরকার দুর্গাপূজার জন্য সব মিলিয়ে ৫ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের প্রতিটি পূজামন্ডপের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ, আনসার, বিজিবি, র্যাবসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বইছে উৎসবের আমেজ। মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। অনেকেই নতুন পোশাক কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত, প্রতিমাশিল্পীরা প্রতিমা রং করতে ব্যস্ত, আবার কেউ পূজামণ্ডপ তৈরি, আলোকসজ্জাসহ পূজার আনুষঙ্গিক আয়োজনে ব্যস্ত।
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হবে। আগামী ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হবে ৫ দিনব্যাপী এ উৎসবের।
রাজধানীর বিভিন্ন মন্দির ঘুরে দেখা যায়, ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, রমনা কালীমন্দির, আজিমপুর সরকার কলোনী পূজা মণ্ডপ, জয়কালী মন্দির, শাঁখারিবাজারে শ্রী শ্রী শনিদেবের মন্দিরে পুরোদমে চলছে আলোকসজ্জা ও সাজসজ্জার কাজ। ইতোমধ্যে মণ্ডপগুলো রং করাসহ পূজার সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
লোকনাথ পঞ্জিকা অনুযায়ী, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠী, ২৯ সেপ্টেম্বর মহাসপ্তমী, ৩০ সেপ্টেম্বর মহাষ্টমী ও ১ অক্টোবর মহানবমী এবং ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটবে শারদীয় দুর্গোৎসবের।
এবছরে দেবী দুর্গার গজে (হাতি) আগমন এবং দোলায় (পালকি) গমন হবে। গজে দেবীর আগমনকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়, যা শান্তি, সমৃদ্ধি ও শস্য-শ্যামলা বসুন্ধরার প্রতীক। অন্যদিকে, দোলায় গমন মহামারি বা মড়কের ইঙ্গিত বহন করে, যা একটি অশুভ সংকেত।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর বলেন, সারাদেশে এই বছর দুর্গাপূজা মণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে। এ বছর সারাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫টি মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গাপূজা আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। এরমধ্যে ঢাকা মহানগরীর ২৫৮টি মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গাপূজা আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব দেবন্দ্র নাথ উরাঁও বাসসকে জানিয়েছেন, এ বছর অন্তর্বর্তী সরকার দুর্গাপূজার জন্য সব মিলিয়ে ৫ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের প্রতিটি পূজামন্ডপের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ, আনসার, বিজিবি, র্যাবসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
পলিথিন বন্ধে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে। সেই সাথে পরিবেশ অধিদপ্তরও কাজ করছে। এরমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে
২ ঘণ্টা আগেইসলামি ব্যাংককে যে-কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে। ইসলামি ব্যাংক বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে।” বক্তারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর ১৪ মাস অতিক্রান্ত হলেও এখনো পর্যন্ত এস আলম গ্রুপের অবৈধভাবে নিয়োগকৃত কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করা হয়নি
২ ঘণ্টা আগেরেলওয়ে স্টেশনের উত্তর পশ্চিম দিকে জাতীয় পার্টির রেলওয়ে শ্রমিক কার্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত আব্দুল বারী নামের এক রেল কর্মচারী সন্ধ্যার পর প্রায় প্রতিদিনই মাদক বিক্রিসহ মাদকের আসর বসাচ্ছেন। স্টেশন সংলগ্ন রেলওয়ে থানার ৫০ গজ পূর্ব পার্শ্বে চামুয়া ও বাদশা নামের দুই ব্যক্তি প্রায় প্রতি রাতেই বসাচ্ছেন জমজমাট জুয়া
৩ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
২০ ঘণ্টা আগেপলিথিন বন্ধে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে। সেই সাথে পরিবেশ অধিদপ্তরও কাজ করছে। এরমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে
ইসলামি ব্যাংককে যে-কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে। ইসলামি ব্যাংক বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে।” বক্তারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর ১৪ মাস অতিক্রান্ত হলেও এখনো পর্যন্ত এস আলম গ্রুপের অবৈধভাবে নিয়োগকৃত কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করা হয়নি
রেলওয়ে স্টেশনের উত্তর পশ্চিম দিকে জাতীয় পার্টির রেলওয়ে শ্রমিক কার্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত আব্দুল বারী নামের এক রেল কর্মচারী সন্ধ্যার পর প্রায় প্রতিদিনই মাদক বিক্রিসহ মাদকের আসর বসাচ্ছেন। স্টেশন সংলগ্ন রেলওয়ে থানার ৫০ গজ পূর্ব পার্শ্বে চামুয়া ও বাদশা নামের দুই ব্যক্তি প্রায় প্রতি রাতেই বসাচ্ছেন জমজমাট জুয়া
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন