মাগুরা
মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার তদন্তের স্বার্থে তিন আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাদের মাগুরা কারাগার থেকে ঢাকায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবে পাঠিয়ে নমুনা নেয়া হয়। বিকেলে আসামিদের পুনরায় মাগুরায় নিয়ে আসে পুলিশ।
মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিরাজুল ইসলাম জানানা, সেইসঙ্গে ভুক্তভোগী শিশুর ডিএনএ নমুনাও জমা দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগী শিশুটি যখন মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সেখানে তার ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল।
আসামিদের মধ্যে একজন নারী। বাকি পুরুষ আসামিদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের জন্য ঢাকা সিআইডি ডিএনএ ল্যাবে পাঠানো হয়।
সেখানে তাদের নমুনা সংগ্রহের পর আবার তাদের মাগুরা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজুল ইসলাম।
মাগুরা শহরতলীর একটি গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ৬ মার্চ দুপুরে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে নেওয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এরপর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয় এবং পরে শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।
শনিবার ঢাকা মেডিকেলে শিশুটির অবস্থা ‘সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। এরপর তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলেও সন্ধ্যায় তাকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় শনিবার ওই শিশুর মা বাদী হয়ে সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা করেছেন।
আসামিরা হলেন- শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), অপ্রাপ্তবয়স্ক এক কিশোর (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। আসামিদের সবাই কারাগারে আছেন।
মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার তদন্তের স্বার্থে তিন আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাদের মাগুরা কারাগার থেকে ঢাকায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবে পাঠিয়ে নমুনা নেয়া হয়। বিকেলে আসামিদের পুনরায় মাগুরায় নিয়ে আসে পুলিশ।
মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিরাজুল ইসলাম জানানা, সেইসঙ্গে ভুক্তভোগী শিশুর ডিএনএ নমুনাও জমা দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগী শিশুটি যখন মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সেখানে তার ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল।
আসামিদের মধ্যে একজন নারী। বাকি পুরুষ আসামিদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের জন্য ঢাকা সিআইডি ডিএনএ ল্যাবে পাঠানো হয়।
সেখানে তাদের নমুনা সংগ্রহের পর আবার তাদের মাগুরা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজুল ইসলাম।
মাগুরা শহরতলীর একটি গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ৬ মার্চ দুপুরে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে নেওয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
এরপর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয় এবং পরে শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।
শনিবার ঢাকা মেডিকেলে শিশুটির অবস্থা ‘সংকটাপন্ন’ বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। এরপর তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলেও সন্ধ্যায় তাকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় শনিবার ওই শিশুর মা বাদী হয়ে সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা করেছেন।
আসামিরা হলেন- শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), অপ্রাপ্তবয়স্ক এক কিশোর (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। আসামিদের সবাই কারাগারে আছেন।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ছাত্র নেতা শাহরিয়ার আলম সম্য হত্যার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানান।
২০ মিনিট আগে৫ লাখ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ি মোঃ মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে মিথ্যে মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী আব্দুল করিমের বিরেুদ্ধে।
২৮ মিনিট আগেব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা,ভাংচুর,মারপিট ও লুটপাটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে খুলনার তেরখাদা উপজেলার সাচিয়াদহ ইউনিয়ন বিএনপি'র সম্মেলন প্রস্তুত আহ্বায়ক কমিটির দুই সদস্যকে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেনেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ছাত্র নেতা শাহরিয়ার আলম সম্য হত্যার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানান।
৫ লাখ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ি মোঃ মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে মিথ্যে মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী আব্দুল করিমের বিরেুদ্ধে।
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা,ভাংচুর,মারপিট ও লুটপাটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে খুলনার তেরখাদা উপজেলার সাচিয়াদহ ইউনিয়ন বিএনপি'র সম্মেলন প্রস্তুত আহ্বায়ক কমিটির দুই সদস্যকে কারণ দর্শাও নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।