সাতক্ষীরা
নারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব। সোমবার (১৬ জুন) বিকালে ঢাকা পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার এম, আর পরিবহণ কাউন্টারের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক হ্ওয়া কাদের গাজী কালিগঞ্জ উপজেলার মধুসূদনপুর গ্রামের এলাহি বক্স গাজীর ছেলে ।
নাম না জানানোর শর্তে ভুক্তভোগী এক সাংবাদিক জানান, কাদের গাজী তার কথিত স্ত্রী শারমিন আক্তার রিমা এবং দেবহাটা থানার পুষ্প কাটি গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে বাবলুর রহমান ও সাতক্ষীরা সদরের ফজর আলী মিলে সাতক্ষীরার কাটিয়া এলাকায় এক সিন্ডিকেট গড়ে তোলে । এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে শহরে বিভিন্ন জায়গায় বাসা ভাড়া নিয়ে কলগার্ল নিয়ে যৌন ব্যবসা করত। ব্যবসার অন্তরালে সমাজের ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, সাংবাদিক, পুলিশ কর্মকর্তা ,রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও সমাজের নানান শ্রেণী পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ফোনালাপের মাধ্যমে প্রথমে সম্পর্ক গড়ে তুলত। এরপরে সুযোগ বুঝে তাদের ভাড়া বাসায় ডেকে নিয়ে কাদের-রিমার মধু কুঞ্জের ফাঁদে ফেলে প্রথমে নগ্ন ভিডিও ধারণ করত। পরে ধারণকৃত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে ও পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করত । যারা নগদ টাকা না দিতে পারত তাদের কাছে থেকে সাদা চেক ও নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নিত । পরে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করত তারা ।
তিনি আরো জানান, গত ১ এপ্রিল রিপনুজ্জামান রিপন নামে একজনকে কাদের- রিমার মধু কুঞ্জে ডেকে নিয়ে বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত আটকে রাখে । এরপর নারী দিয়ে বিকৃত নগ্ন ভিডিও ধারণ করে । এরপর বিকাশের মাধ্যমে ৭০ হাজার টাকা আদায় করে । এ ঘটনায় রিপনুজ্জামান রিপন ঐ চক্রের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে এই চক্রটি পলাতক ছিল ।
কালিগজ্ঞ উপজেলার হাফিজুর রহমান নামে এক সাংবাদিক জানান, ঐ চক্রটি এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় তাকে কৌশালে ডেকে নিয়ে সাতক্ষীর শহরের একটি হোটেলে মারপিট ও জামাকাপড় ছিড়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে। এরপর তাদের দাবী মত ৫০ হাজার টাকা না দেওয়ায় ওই ভিডি ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে মিথ্যা একটি ধর্ষণ চেস্টা মামলা করেন তার নামে । দীর্ঘদিনের কারাবাস শেষে এই ঘটনায় তিনি কাদের- রিমা চক্রের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা সদর থানায় পর্নোগ্রাফিসহ চাঁদাবাজির মামলা করেন। এরপর থেকে তারা গা ঢাকা দিয়ে ছিল ।
সাতক্ষীরা র্যাব -৬ এর কোম্পানি কমান্ডার( এ. এস. পি) যায়নুদ্দীন জিয়াদ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কাদের গাজী নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তার জিজ্ঞাসাবাদ চলছে । তার বিরুদ্ধে থাকা মামলা গুলো যাচাই বাচাই করে ,আইনগত ব্যবস্থাব্যবস্থা সেয়া হবে।
নারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব। সোমবার (১৬ জুন) বিকালে ঢাকা পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার এম, আর পরিবহণ কাউন্টারের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক হ্ওয়া কাদের গাজী কালিগঞ্জ উপজেলার মধুসূদনপুর গ্রামের এলাহি বক্স গাজীর ছেলে ।
নাম না জানানোর শর্তে ভুক্তভোগী এক সাংবাদিক জানান, কাদের গাজী তার কথিত স্ত্রী শারমিন আক্তার রিমা এবং দেবহাটা থানার পুষ্প কাটি গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে বাবলুর রহমান ও সাতক্ষীরা সদরের ফজর আলী মিলে সাতক্ষীরার কাটিয়া এলাকায় এক সিন্ডিকেট গড়ে তোলে । এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে শহরে বিভিন্ন জায়গায় বাসা ভাড়া নিয়ে কলগার্ল নিয়ে যৌন ব্যবসা করত। ব্যবসার অন্তরালে সমাজের ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, সাংবাদিক, পুলিশ কর্মকর্তা ,রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও সমাজের নানান শ্রেণী পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ফোনালাপের মাধ্যমে প্রথমে সম্পর্ক গড়ে তুলত। এরপরে সুযোগ বুঝে তাদের ভাড়া বাসায় ডেকে নিয়ে কাদের-রিমার মধু কুঞ্জের ফাঁদে ফেলে প্রথমে নগ্ন ভিডিও ধারণ করত। পরে ধারণকৃত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে ও পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করত । যারা নগদ টাকা না দিতে পারত তাদের কাছে থেকে সাদা চেক ও নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নিত । পরে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করত তারা ।
তিনি আরো জানান, গত ১ এপ্রিল রিপনুজ্জামান রিপন নামে একজনকে কাদের- রিমার মধু কুঞ্জে ডেকে নিয়ে বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত আটকে রাখে । এরপর নারী দিয়ে বিকৃত নগ্ন ভিডিও ধারণ করে । এরপর বিকাশের মাধ্যমে ৭০ হাজার টাকা আদায় করে । এ ঘটনায় রিপনুজ্জামান রিপন ঐ চক্রের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে এই চক্রটি পলাতক ছিল ।
কালিগজ্ঞ উপজেলার হাফিজুর রহমান নামে এক সাংবাদিক জানান, ঐ চক্রটি এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় তাকে কৌশালে ডেকে নিয়ে সাতক্ষীর শহরের একটি হোটেলে মারপিট ও জামাকাপড় ছিড়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে। এরপর তাদের দাবী মত ৫০ হাজার টাকা না দেওয়ায় ওই ভিডি ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে মিথ্যা একটি ধর্ষণ চেস্টা মামলা করেন তার নামে । দীর্ঘদিনের কারাবাস শেষে এই ঘটনায় তিনি কাদের- রিমা চক্রের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা সদর থানায় পর্নোগ্রাফিসহ চাঁদাবাজির মামলা করেন। এরপর থেকে তারা গা ঢাকা দিয়ে ছিল ।
সাতক্ষীরা র্যাব -৬ এর কোম্পানি কমান্ডার( এ. এস. পি) যায়নুদ্দীন জিয়াদ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কাদের গাজী নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তার জিজ্ঞাসাবাদ চলছে । তার বিরুদ্ধে থাকা মামলা গুলো যাচাই বাচাই করে ,আইনগত ব্যবস্থাব্যবস্থা সেয়া হবে।
বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের জামবাড়ী এলাকার সতী নদীতে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে
৬ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র রামগড়ের পাহাড়ী এলাকায় অবৈধ এ কারখানায় ব্যাটারি থেকে সিসা অপসারণের পর গলানো হতো এতে করে কৃষিজমি ও পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ব্যাপকভাবে ক্ষতি করে আসছিলেন
১৫ মিনিট আগেপ্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। প্রকৃত কারণ পরবর্তী সময়ে জানতে পারব
২৪ মিনিট আগেব্যবসায়ীরা শ্রমিকরা বলছেন মালবাহী ট্রেন ব্যবস্থাপনার জন্য ট্রেন প্রতি মোটা অঙ্কের ঘুষ দিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। তারা আরও জানান ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বালু ১০ চাকার ট্রাকে ঢাকা, গাজীপুর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাবনা, নাটোর, নওগাঁ, বগুড়ায় পরিবহণ করতে গুনতে হয় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা। অনেক সময় ট্রাক পাওয়া যায়
৩৪ মিনিট আগেবুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের জামবাড়ী এলাকার সতী নদীতে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে
দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র রামগড়ের পাহাড়ী এলাকায় অবৈধ এ কারখানায় ব্যাটারি থেকে সিসা অপসারণের পর গলানো হতো এতে করে কৃষিজমি ও পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ব্যাপকভাবে ক্ষতি করে আসছিলেন
প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। প্রকৃত কারণ পরবর্তী সময়ে জানতে পারব
ব্যবসায়ীরা শ্রমিকরা বলছেন মালবাহী ট্রেন ব্যবস্থাপনার জন্য ট্রেন প্রতি মোটা অঙ্কের ঘুষ দিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। তারা আরও জানান ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বালু ১০ চাকার ট্রাকে ঢাকা, গাজীপুর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাবনা, নাটোর, নওগাঁ, বগুড়ায় পরিবহণ করতে গুনতে হয় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা। অনেক সময় ট্রাক পাওয়া যায়