ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ নগরের টাউন হল এলাকায় জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ওয়ালিদ আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে হামলা চালিয়ে এই ভাঙচুর চালায়।
হামলাকারীরা জানান, গত ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়িকে ‘দালাল মহল’ হিসেবে চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি বাড়িটি ‘কুটুম বাড়ি’ নামের একটি রেস্টুরেন্টের মালিক বজলুর রহমান ১২ বছরের জন্য ভাড়া নিয়েছেন, রওশন এরশাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে থেকে।
সেখানে স্থাপনা নির্মাণের কাজও শুরু হয়। এ নিয়ে ২৩ এপ্রিল বাড়িটির সামনে মানববন্ধন করে বাণিজ্যিক ভবন না করার দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিলেও প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
ওই অবস্থায় আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা পৌনে ২টার দিকে সেখানে হামলা চালান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। সংগঠনের ময়মনসিংহ মহানগর শাখার যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে গিয়ে স্থাপনা ভাঙচুর ও পুরোনো ভবনের বিভিন্ন কক্ষে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।
হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে ‘কুটুম বাড়ি’ রেস্টুরেন্টের মালিক বজলুর রহমানের শ্যালক আহসানুল করীম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা হামলা চালিয়ে এ ভাঙচুর চালান। দালাল মহল আখ্যা দিয়ে রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি হওয়ার কারণে এখানে ভাঙচুর করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদ বলেন, দালাল মহলকে বাণিজ্যিক ভবন বানানোর পাঁয়তারা হওয়ায় সেটি বন্ধের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিলেও সেটি বন্ধ হয়নি। ওই অবস্থায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেখানে গিয়ে স্থাপনা ভেঙে দিয়েছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বলেন, রওশন এরশাদের বাড়িতে রেস্টুরেন্ট নির্মাণকাজ চলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ভাঙচুর চালায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।
ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মুফিদুল আলম বলেন, বাড়িকে ঘিরে ছাত্র-জনতার ক্ষোভ থাকায় সেখানে কোনো বাণিজ্যিক স্থাপনা না করাই উচিত। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ময়মনসিংহ নগরের টাউন হল এলাকায় জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ওয়ালিদ আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে হামলা চালিয়ে এই ভাঙচুর চালায়।
হামলাকারীরা জানান, গত ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়িকে ‘দালাল মহল’ হিসেবে চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি বাড়িটি ‘কুটুম বাড়ি’ নামের একটি রেস্টুরেন্টের মালিক বজলুর রহমান ১২ বছরের জন্য ভাড়া নিয়েছেন, রওশন এরশাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে থেকে।
সেখানে স্থাপনা নির্মাণের কাজও শুরু হয়। এ নিয়ে ২৩ এপ্রিল বাড়িটির সামনে মানববন্ধন করে বাণিজ্যিক ভবন না করার দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিলেও প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
ওই অবস্থায় আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা পৌনে ২টার দিকে সেখানে হামলা চালান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। সংগঠনের ময়মনসিংহ মহানগর শাখার যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে গিয়ে স্থাপনা ভাঙচুর ও পুরোনো ভবনের বিভিন্ন কক্ষে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।
হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে ‘কুটুম বাড়ি’ রেস্টুরেন্টের মালিক বজলুর রহমানের শ্যালক আহসানুল করীম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা হামলা চালিয়ে এ ভাঙচুর চালান। দালাল মহল আখ্যা দিয়ে রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি হওয়ার কারণে এখানে ভাঙচুর করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদ বলেন, দালাল মহলকে বাণিজ্যিক ভবন বানানোর পাঁয়তারা হওয়ায় সেটি বন্ধের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিলেও সেটি বন্ধ হয়নি। ওই অবস্থায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেখানে গিয়ে স্থাপনা ভেঙে দিয়েছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বলেন, রওশন এরশাদের বাড়িতে রেস্টুরেন্ট নির্মাণকাজ চলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ভাঙচুর চালায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।
ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মুফিদুল আলম বলেন, বাড়িকে ঘিরে ছাত্র-জনতার ক্ষোভ থাকায় সেখানে কোনো বাণিজ্যিক স্থাপনা না করাই উচিত। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পাহাড়ি এলাকায় শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন ধরে রাখতে পানছড়ি ব্যাটালিয়ন (৩ বিজিবি) ও লোগাং জোন জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিভিন্ন এলাকায় নলকূপ, ঢেউটিন বিতরণ ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।
৬ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এবারও সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৪৮ জন শিক্ষার্থী। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হলে এ সাফল্যের তথ্য নিশ্চিত হয়। উত্তীর্ণদের মধ্যে ১২ জন ছাত্র ও ৩৩ জন ছাত্রী রয়েছেন। কলেজ কর্তৃপক্ষের ধারণা, যোগাযো
৪ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসটির মূল আয়োজন করেন উপজেলা প্রশাসন।
২০ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ড. আ. ন. ম. বজলুর রশীদ এবং রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ড. মোঃ জিল্লুর রহমান শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে নগরীর সাহেব বাজার, কাজলা, বন্ধগেট, লক্ষীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় অননুমোদিত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ এবং ফুট
২১ ঘণ্টা আগেপাহাড়ি এলাকায় শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন ধরে রাখতে পানছড়ি ব্যাটালিয়ন (৩ বিজিবি) ও লোগাং জোন জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিভিন্ন এলাকায় নলকূপ, ঢেউটিন বিতরণ ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এবারও সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৪৮ জন শিক্ষার্থী। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হলে এ সাফল্যের তথ্য নিশ্চিত হয়। উত্তীর্ণদের মধ্যে ১২ জন ছাত্র ও ৩৩ জন ছাত্রী রয়েছেন। কলেজ কর্তৃপক্ষের ধারণা, যোগাযো
নীলফামারীর সৈয়দপুরে রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসটির মূল আয়োজন করেন উপজেলা প্রশাসন।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ড. আ. ন. ম. বজলুর রশীদ এবং রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ড. মোঃ জিল্লুর রহমান শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে নগরীর সাহেব বাজার, কাজলা, বন্ধগেট, লক্ষীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় অননুমোদিত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণ এবং ফুট