মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জের ঘিওর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৪টি দোকান পুড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এতে তাঁদের প্রায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বুধবার (২ জুলাই) রাত ১০টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ করে একটি দোকান থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে তাঁরা চিৎকার শুরু করেন। এরপরই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘিওর ফায়ার সার্ভিসের একটি দল রাত সাড়ে ১০টায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর রাত ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘিওর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দোকানগুলো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত এবং কাঠ-টিনের তৈরি হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে ১১টি কাপড়ের দোকান ও ৩টি স্বর্ণের দোকান। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে খান মার্কেটের ৯টি দোকানের মধ্যে ৮টি কাপড়ের ও ১টি স্বর্ণের, এলাদত খান মার্কেটের চারটি দোকানের মধ্যে ৩টি কাপড়ের ও ১টি স্বর্ণের এবং সায়েদুর মার্কেটের একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে।
খান মার্কেটের মালিক আব্দুল লতিফ খানের ছেলে বাবু খান বলেন, “তিনটি মার্কেটে আমাদের প্রায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। ঈদের পর প্রচুর মালামাল মজুত ছিল, কিছুই বাঁচানো যায়নি।”
ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক হিসাবে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতির কথা বলা হলেও ব্যবসায়ীদের দাবি, বাস্তবে ক্ষতির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আগুন লাগার সময় আশপাশের কিছু দোকান থেকে প্রায় কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলেও জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দ্রুত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, বাজারে অগ্নিনির্বাপক কোনো ব্যবস্থা নেই। পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সংযোগ এবং সচেতনতার অভাবেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করার জন্য আমরা ফর্ম পাঠিয়েছি। ঘিওরের ইউএনওকে ফর্ম পূরণ করে পাঠাতে বলা হয়েছে। যাদের ঘর পুড়ে গেছে তাদের ঘরসহ আর্থিক সহায়তা করা হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৪টি দোকান পুড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এতে তাঁদের প্রায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বুধবার (২ জুলাই) রাত ১০টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ করে একটি দোকান থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে তাঁরা চিৎকার শুরু করেন। এরপরই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘিওর ফায়ার সার্ভিসের একটি দল রাত সাড়ে ১০টায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর রাত ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘিওর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দোকানগুলো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত এবং কাঠ-টিনের তৈরি হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে ১১টি কাপড়ের দোকান ও ৩টি স্বর্ণের দোকান। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে খান মার্কেটের ৯টি দোকানের মধ্যে ৮টি কাপড়ের ও ১টি স্বর্ণের, এলাদত খান মার্কেটের চারটি দোকানের মধ্যে ৩টি কাপড়ের ও ১টি স্বর্ণের এবং সায়েদুর মার্কেটের একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে।
খান মার্কেটের মালিক আব্দুল লতিফ খানের ছেলে বাবু খান বলেন, “তিনটি মার্কেটে আমাদের প্রায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। ঈদের পর প্রচুর মালামাল মজুত ছিল, কিছুই বাঁচানো যায়নি।”
ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক হিসাবে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতির কথা বলা হলেও ব্যবসায়ীদের দাবি, বাস্তবে ক্ষতির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আগুন লাগার সময় আশপাশের কিছু দোকান থেকে প্রায় কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলেও জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দ্রুত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, বাজারে অগ্নিনির্বাপক কোনো ব্যবস্থা নেই। পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সংযোগ এবং সচেতনতার অভাবেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করার জন্য আমরা ফর্ম পাঠিয়েছি। ঘিওরের ইউএনওকে ফর্ম পূরণ করে পাঠাতে বলা হয়েছে। যাদের ঘর পুড়ে গেছে তাদের ঘরসহ আর্থিক সহায়তা করা হবে।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান শেষে আকস্মিক এ হামলার ঘটনা ঘটে
৭ মিনিট আগেসততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার হাত দিয়ে এলাকার অনেক উন্নয়ন মুলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে
২২ মিনিট আগেঅনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গন অভ্যুত্থানে সকল শহীদ এবং মাইলস্টোন দুর্ঘটনার সকল শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়
৩২ মিনিট আগেকলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে পাঠদান পরিচালনার জন্য ৭০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালও রয়েছে। সিবিএমসি দেশের মানচিত্রে একটি উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে আলো প্রজ্জ্বলিত করছে
৪৩ মিনিট আগেভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান শেষে আকস্মিক এ হামলার ঘটনা ঘটে
সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার হাত দিয়ে এলাকার অনেক উন্নয়ন মুলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে
অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গন অভ্যুত্থানে সকল শহীদ এবং মাইলস্টোন দুর্ঘটনার সকল শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়
কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে পাঠদান পরিচালনার জন্য ৭০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালও রয়েছে। সিবিএমসি দেশের মানচিত্রে একটি উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে আলো প্রজ্জ্বলিত করছে