ভোলা
ইরাকে জেনারেটর বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে নিহত ভোলার মোঃ আলীর মরদেহ দেশে আনা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। ছেলের মুখ শেষবারের মতো দেখতে চান পরিবারের সদস্য।
অভাব আর দরিদ্রতাকে ঘোচাতে ভোলার অন্ধ এক হাফেজের পুত্র মোহাম্মদ আলী (২৫) সংসারে হাল ধরতে বিদেশে পারি জমান। যখন সংসারের সচ্ছলতা ফিরে আসে। নতুন বাড়ি করে বিয়ে করে পরিবার নিয়ে নানা স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। । ঠিক তখনই ইরাকের বাগদাদে জেনারেটর বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হলো রেমিট্যান্সযোদ্ধা আলীর। সংসারের একমাত্র উপার্যনক্ষম ব্যক্তির করুন মৃত্যুতে পরিবারে এখন চলছে শোকের মাতম চলে। এদিকে নিহতের মরদেহ দেশে আশা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
অসচ্ছল পরিবারে সংসারের হাল ধরেছিলো ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চুয়াখালী ৩নং ওয়ার্ডের পঁচিশ বছরের যুবক মোহাম্মদ আলী। ৫ বছর আগে জীবিকার টানে ধারদেনা করে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে যান। সেখানে একটি কোম্পানিতে দিন রাত চাকুরি করে দেশে টাকা পাঠাতেন। তার উপার্জনের টাকায় পরিবারের সদস্যরা সচ্ছলতার মুখ দেখতে শুরু করে। বাড়িতে পাকা দালন নির্মাণের কাজ শুরু করে। ছেলেকে বিয়ের জন্য মা বাবা পাত্রীও দেখছিলেন। আগামীতে ছেলে দেশে এলে নতুন বাড়িতে তাকে বিয়ে করানোসহ নানা রঙিন স্বপ্ন দেখে পরিবারটি। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন আজ দু: স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে তার স্বপ্ন ও জীবন প্রদীপ নিভে গেছে। গেলো ১৫ জুন রোববার ইরাকে জেনারেটর রুমে আগুন লেগে অগ্নি দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। তাকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে ১৭ জুন মঙ্গলবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ খবর গতকালশুক্রবার রাতে তার বাড়ি ভোলাতে এসে পৌছলে পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
নিহতের স্বজন জানান,ইরানের যুদ্ধের কারণে নিহতের মরদেহ আনা এখন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। তাই পরিবারের সদস্যরা শেষ বারের মতো দেখার সম্ভবনা খুব কম। তাই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটিকে সরকারি সহায়তা দেয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
ভোলার পূর্ব বাপ্তা চুয়াখালী অন্ধ হাফেজ ছালে আহমেদের ৫ মেয়ে ও ২ ছেলের মধ্যে মোহাম্মদ আলী তার বড় ছেলে। নিহতের পিতা জানান, সর্বশেষ গত নভেম্বর মাসে ছেলে দেশে আসে। তখন ছেলের বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু তাদের ঘর ভাঙ্গা ছিলো। তাই বিয়ে করা হয়নি। সে ইরাক ফিরে গিয়ে টাকা পাঠালে বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু করে। বাড়ি কাজও প্রায় অর্ধেক শেষ। কিন্তু ছেলের সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না।
রেমিট্যান্স যোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর বাড়ি হচ্ছিলো ঠিকই। সে আর ফিরলো না। বিয়ে করে নতুন বধূকে নতুন ঘরে তোলা হলো না। এমনকি তার মরদেহ আর আসলো না। এলাকাবাসীর দাবি সরকার যাতে অসহায় পরিবারটির পাশে দাঁড়ায়।
ইরাকে জেনারেটর বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে নিহত ভোলার মোঃ আলীর মরদেহ দেশে আনা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। ছেলের মুখ শেষবারের মতো দেখতে চান পরিবারের সদস্য।
অভাব আর দরিদ্রতাকে ঘোচাতে ভোলার অন্ধ এক হাফেজের পুত্র মোহাম্মদ আলী (২৫) সংসারে হাল ধরতে বিদেশে পারি জমান। যখন সংসারের সচ্ছলতা ফিরে আসে। নতুন বাড়ি করে বিয়ে করে পরিবার নিয়ে নানা স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। । ঠিক তখনই ইরাকের বাগদাদে জেনারেটর বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হলো রেমিট্যান্সযোদ্ধা আলীর। সংসারের একমাত্র উপার্যনক্ষম ব্যক্তির করুন মৃত্যুতে পরিবারে এখন চলছে শোকের মাতম চলে। এদিকে নিহতের মরদেহ দেশে আশা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
অসচ্ছল পরিবারে সংসারের হাল ধরেছিলো ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চুয়াখালী ৩নং ওয়ার্ডের পঁচিশ বছরের যুবক মোহাম্মদ আলী। ৫ বছর আগে জীবিকার টানে ধারদেনা করে ইরাকের রাজধানী বাগদাদে যান। সেখানে একটি কোম্পানিতে দিন রাত চাকুরি করে দেশে টাকা পাঠাতেন। তার উপার্জনের টাকায় পরিবারের সদস্যরা সচ্ছলতার মুখ দেখতে শুরু করে। বাড়িতে পাকা দালন নির্মাণের কাজ শুরু করে। ছেলেকে বিয়ের জন্য মা বাবা পাত্রীও দেখছিলেন। আগামীতে ছেলে দেশে এলে নতুন বাড়িতে তাকে বিয়ে করানোসহ নানা রঙিন স্বপ্ন দেখে পরিবারটি। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন আজ দু: স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে তার স্বপ্ন ও জীবন প্রদীপ নিভে গেছে। গেলো ১৫ জুন রোববার ইরাকে জেনারেটর রুমে আগুন লেগে অগ্নি দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। তাকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে ১৭ জুন মঙ্গলবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ খবর গতকালশুক্রবার রাতে তার বাড়ি ভোলাতে এসে পৌছলে পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
নিহতের স্বজন জানান,ইরানের যুদ্ধের কারণে নিহতের মরদেহ আনা এখন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। তাই পরিবারের সদস্যরা শেষ বারের মতো দেখার সম্ভবনা খুব কম। তাই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটিকে সরকারি সহায়তা দেয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
ভোলার পূর্ব বাপ্তা চুয়াখালী অন্ধ হাফেজ ছালে আহমেদের ৫ মেয়ে ও ২ ছেলের মধ্যে মোহাম্মদ আলী তার বড় ছেলে। নিহতের পিতা জানান, সর্বশেষ গত নভেম্বর মাসে ছেলে দেশে আসে। তখন ছেলের বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু তাদের ঘর ভাঙ্গা ছিলো। তাই বিয়ে করা হয়নি। সে ইরাক ফিরে গিয়ে টাকা পাঠালে বাড়ি নির্মাণের কাজ শুরু করে। বাড়ি কাজও প্রায় অর্ধেক শেষ। কিন্তু ছেলের সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না।
রেমিট্যান্স যোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর বাড়ি হচ্ছিলো ঠিকই। সে আর ফিরলো না। বিয়ে করে নতুন বধূকে নতুন ঘরে তোলা হলো না। এমনকি তার মরদেহ আর আসলো না। এলাকাবাসীর দাবি সরকার যাতে অসহায় পরিবারটির পাশে দাঁড়ায়।
অভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
৯ ঘণ্টা আগেঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
১০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
১০ ঘণ্টা আগেচন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি
১১ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
দুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
চন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি