মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়িতে শান্তি-শৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো এক সম্প্রীতি সভা। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় মহালছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে এ সভা আয়োজন করা হয়।
সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবু রায়হানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, মহালছড়ি সরকারি কলেজের প্রভাষক শামসুল আলম, মহালছড়ি জোনের সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট সাজিদ বিন আনোয়ার, থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল হক সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
বক্তারা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে বহু জাতি, বহু ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের বসবাস হলেও এখানে সম্প্রীতির ঐতিহ্য সুদীর্ঘকাল ধরে বিদ্যমান। সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে এবং উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে যাবে।
প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার তাঁর বক্তব্যে বলেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহযোগিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধই শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের মূল ভিত্তি। পার্বত্য চট্টগ্রামে সম্প্রীতির যে অনন্য দৃষ্টান্ত বিদ্যমান, তা ধরে রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব। প্রশাসন সবসময় জনগণের পাশে আছে এবং শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
এছাড়াও পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা কেবল পুলিশের নয়, জনগণেরও দায়িত্ব। সবাই একসাথে কাজ করলে কোনো অপশক্তি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারবে না।
সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় প্রতিনিধি ও নাগরিক সমাজের সদস্যরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা মিলিতভাবে শান্তি ও সম্প্রীতির প্রতীকী অঙ্গীকারে শামিল হন।
খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়িতে শান্তি-শৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো এক সম্প্রীতি সভা। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় মহালছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে এ সভা আয়োজন করা হয়।
সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবু রায়হানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, মহালছড়ি সরকারি কলেজের প্রভাষক শামসুল আলম, মহালছড়ি জোনের সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট সাজিদ বিন আনোয়ার, থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল হক সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
বক্তারা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে বহু জাতি, বহু ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের বসবাস হলেও এখানে সম্প্রীতির ঐতিহ্য সুদীর্ঘকাল ধরে বিদ্যমান। সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে এবং উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে যাবে।
প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার তাঁর বক্তব্যে বলেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহযোগিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধই শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের মূল ভিত্তি। পার্বত্য চট্টগ্রামে সম্প্রীতির যে অনন্য দৃষ্টান্ত বিদ্যমান, তা ধরে রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব। প্রশাসন সবসময় জনগণের পাশে আছে এবং শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
এছাড়াও পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা কেবল পুলিশের নয়, জনগণেরও দায়িত্ব। সবাই একসাথে কাজ করলে কোনো অপশক্তি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারবে না।
সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় প্রতিনিধি ও নাগরিক সমাজের সদস্যরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা মিলিতভাবে শান্তি ও সম্প্রীতির প্রতীকী অঙ্গীকারে শামিল হন।
মা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
৮ ঘণ্টা আগের্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
৮ ঘণ্টা আগেপ্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
৮ ঘণ্টা আগেআগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে
৮ ঘণ্টা আগেমা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
র্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
আগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে