কুয়েট সংকট:
খুলনা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) চলমান নানা সংকট ও জটিলতা নিরসনে প্রশাসন আলোচনাকেই প্রধান পথ হিসেবে বিবেচনা করছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ এবং ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।
অধ্যাপক আক্তার বলেন, ছাত্রদের সঙ্গে ইতোমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে। আমরা চাই, তারা তাদের সমস্যাগুলো খোলামেলা ভাবে আমাদের জানাক। সেই অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানো আমাদের অগ্রাধিকার। ছাত্ররা আমাদের সন্তানের মতো- তাদের ভুল হতেই পারে, আমরাও ভুলের ঊর্ধ্বে নই। তবে শিক্ষক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব, তাদের পাশে দাঁড়ানো এবং সামনে এগিয়ে চলার পথ তৈরি করে দেওয়া।
তিনি আরও জানান, সাম্প্রতিক এক ঘটনার প্রেক্ষিতে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে এটি কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়।
ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটি বিষয়টি পর্যালোচনা করবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে। আমরা নিশ্চিত করতে চাই, কেউ যেন বিনা দোষে শাস্তি না পায়। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হবে,- বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনের শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পরিচালক ও অন্যান্য শিক্ষকরা। শিক্ষার্থীদের সাথে প্রশাসনের এই সংলাপ ও সহযোগিতার মনোভাব কুয়েটে চলমান অস্থিরতার শান্তিপূর্ণ সমাধানে আশার সঞ্চার করেছে।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) চলমান নানা সংকট ও জটিলতা নিরসনে প্রশাসন আলোচনাকেই প্রধান পথ হিসেবে বিবেচনা করছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ এবং ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।
অধ্যাপক আক্তার বলেন, ছাত্রদের সঙ্গে ইতোমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে। আমরা চাই, তারা তাদের সমস্যাগুলো খোলামেলা ভাবে আমাদের জানাক। সেই অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানো আমাদের অগ্রাধিকার। ছাত্ররা আমাদের সন্তানের মতো- তাদের ভুল হতেই পারে, আমরাও ভুলের ঊর্ধ্বে নই। তবে শিক্ষক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব, তাদের পাশে দাঁড়ানো এবং সামনে এগিয়ে চলার পথ তৈরি করে দেওয়া।
তিনি আরও জানান, সাম্প্রতিক এক ঘটনার প্রেক্ষিতে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে এটি কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়।
ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটি বিষয়টি পর্যালোচনা করবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে। আমরা নিশ্চিত করতে চাই, কেউ যেন বিনা দোষে শাস্তি না পায়। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হবে,- বলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনের শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পরিচালক ও অন্যান্য শিক্ষকরা। শিক্ষার্থীদের সাথে প্রশাসনের এই সংলাপ ও সহযোগিতার মনোভাব কুয়েটে চলমান অস্থিরতার শান্তিপূর্ণ সমাধানে আশার সঞ্চার করেছে।