জামালপুর
স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদ পুষ্ঠ আওয়ামী লীগের দোসর দলিল লেখক হাফিজুর রহমান এখনো বহাল তরিয়তে রীতিমতো অফিস করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ দোসর হাফিজুর এখনও সাব-রেজিস্টার অফিসে তার পদচারণায় এলাকাবাসী হতাশ হয়ে পড়েছেন।
জানা যায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার থাকাকালীন সময় জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ ২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক এমপি আলহাজ্ব মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অফিসে অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত করেছিলেন। সে সময় তিনি প্রভাব খাটিয়ে রাতারাতি কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। বর্তমানে দলিল লেখক হাফিজুর রহমান জামালপুরের দড়িপাড়া এলাকায় প্রায় ৬ কোটি টাকা মূল্যের একটি আলিশান বাড়িসহ তার গ্রামের বাড়িতে গড়ে তুলেছেন বিশাল অট্টালিকা।
সাব-রেজিস্টার অফিসের বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব প্রতিপত্তির কারণে তার বিরুদ্ধে টু শব্দ পর্যন্ত কেউ করতে পারেনি। সে সময় তিনি বহু বিতর্কিত দলিল জোর পূর্বক পাড় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
হাফিজুর রহমান তার জামালপুর সাব- রেজিস্টার অফিসে রয়েছে বিশাল পারিবারিক সিন্ডিকেট। তার ভাগ্নি জামাই হাবিবুর রহমানসহ চাচাতো মামাতো ও খালাতো ভাইদের নিয়ে করেছেন সু বিশাল সেন্ডিকেড। এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি অফিস নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন।
জামালপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে , খোঁজ নিয়ে জানা যায় ফ্যাসিস আওয়ামী লীগের দোসর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট বাকি বিল্লাহ ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ্রর একমাত্র বিশ্বস্ত ও পার্সোনাল দলিল লেখক হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন হাফিজুর রহমান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের সু বিশাল সেই বাড়িতে নাকি মাঝেমধ্যেই অনাদম্ব অনুষ্ঠানেল আয়োজন করা হতো।
সেসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতেন আওয়ামী লীগের দোসর সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মির্জা আজম এমপিসহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ বাকি বিল্লাহ সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক বাবু বিজন কুমার চন্দ্র প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানে চিপ গেস্ট হিসেবে তারা উপস্থিত থাকতেন। তাদের প্রভাব খাটিয়ে দলিল লেখক হাফিজুর রহমান তিনি নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড তুলেছেন।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক ব্যক্তিরা জানান,দলিল লেখক হাফিজুর রহমান সে সময় তিনি মসজিদ মাদ্রাসা সহ স্যারকে দিতে হবে বলে প্রতি দলিলে ন্যূনতম দশ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়েছেন।
এ বিষয়ে দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি তিনি তা অস্বীকার করেন।
অপরদিকে নিষ্পেষিত নির্যাতিত দলিল লেখকদের দাবি বহু অপকর্মের হোতা দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদ পুষ্ঠ আওয়ামী লীগের দোসর দলিল লেখক হাফিজুর রহমান এখনো বহাল তরিয়তে রীতিমতো অফিস করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ দোসর হাফিজুর এখনও সাব-রেজিস্টার অফিসে তার পদচারণায় এলাকাবাসী হতাশ হয়ে পড়েছেন।
জানা যায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার থাকাকালীন সময় জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ ২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক এমপি আলহাজ্ব মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অফিসে অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত করেছিলেন। সে সময় তিনি প্রভাব খাটিয়ে রাতারাতি কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। বর্তমানে দলিল লেখক হাফিজুর রহমান জামালপুরের দড়িপাড়া এলাকায় প্রায় ৬ কোটি টাকা মূল্যের একটি আলিশান বাড়িসহ তার গ্রামের বাড়িতে গড়ে তুলেছেন বিশাল অট্টালিকা।
সাব-রেজিস্টার অফিসের বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব প্রতিপত্তির কারণে তার বিরুদ্ধে টু শব্দ পর্যন্ত কেউ করতে পারেনি। সে সময় তিনি বহু বিতর্কিত দলিল জোর পূর্বক পাড় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
হাফিজুর রহমান তার জামালপুর সাব- রেজিস্টার অফিসে রয়েছে বিশাল পারিবারিক সিন্ডিকেট। তার ভাগ্নি জামাই হাবিবুর রহমানসহ চাচাতো মামাতো ও খালাতো ভাইদের নিয়ে করেছেন সু বিশাল সেন্ডিকেড। এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি অফিস নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন।
জামালপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে , খোঁজ নিয়ে জানা যায় ফ্যাসিস আওয়ামী লীগের দোসর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট বাকি বিল্লাহ ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ্রর একমাত্র বিশ্বস্ত ও পার্সোনাল দলিল লেখক হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন হাফিজুর রহমান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের সু বিশাল সেই বাড়িতে নাকি মাঝেমধ্যেই অনাদম্ব অনুষ্ঠানেল আয়োজন করা হতো।
সেসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতেন আওয়ামী লীগের দোসর সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মির্জা আজম এমপিসহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মোহাম্মদ বাকি বিল্লাহ সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক বাবু বিজন কুমার চন্দ্র প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানে চিপ গেস্ট হিসেবে তারা উপস্থিত থাকতেন। তাদের প্রভাব খাটিয়ে দলিল লেখক হাফিজুর রহমান তিনি নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড তুলেছেন।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক ব্যক্তিরা জানান,দলিল লেখক হাফিজুর রহমান সে সময় তিনি মসজিদ মাদ্রাসা সহ স্যারকে দিতে হবে বলে প্রতি দলিলে ন্যূনতম দশ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়েছেন।
এ বিষয়ে দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি তিনি তা অস্বীকার করেন।
অপরদিকে নিষ্পেষিত নির্যাতিত দলিল লেখকদের দাবি বহু অপকর্মের হোতা দলিল লেখক হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।