নীলফামারী
পিকআপ থেকে মাছের পানি পড়ে প্রধান সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে যানবাহন সহ পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক প্রধান দুইটি সড়কের এমনই দৃশ্য দেখা যায়।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়কের মাছের বাজারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ১৬/১৭ টি মাছবাহী পিকআপ। সেখানে মাছ রাখার জন্য মোটা পলিথিন দিয়ে করা হয়েছে জলাধার। একই সাথে ওই পানিতে ঢেউ তুলে মাছ জীবিত রাখতে বসানো হয়েছে যান্ত্রিক মোটর। পরে সৈয়দপুরের আড়তে আনলোড করার সময় পিকআপের সব পানিই পড়ছে রাস্তায়। রাস্তা দুইটির পাশ দিয়ে মাষ্টার ড্রেন না থাকায় ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় থাকছে জলাবদ্ধতা।
এ প্রসঙ্গে মাছ ব্যবসায়ী বাবলু বলেন, সৈয়দপুর উপজেলার পুকুরসহ বাইরে থেকে পিকআপে করে মাছ আমদানি করলে শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়ক ছাড়া অন্য কোথাও পিকআপ দাঁড়ানোর ব্যবস্থা নেই। এই সড়কে পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা না থাকায় মাছের গাড়ির পানি রাস্তায় জমে থাকছে।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকীকে অবগত করা হয়েছে কিন্তু তিনি কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছেন না। আরেক মাছ ব্যবসায়ী নিরা বলেন, জেলার সবচেয়ে বড় মাছের আড়ত হলো সৈয়দপুরে। এখান থেকে সরবরাহ করা হয় নীলফামারীর প্রতিটি উপজেলা সহ পার্শ্ববর্তী তারাগন্জ, রানীরবন্দর, খানসামা, চিরিরবন্দর ও পার্বতীপুরে। মাছ জীবিত রাখতে পিকআপে পানি রাখা হয়। মাছ আনলোড করার সময় ওই পানি রাস্তায় পড়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
বাদল নামের অপর এক মাছ ব্যবসায়ী বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ মাছের পিকআপ প্রতি প্রতিদিন ২/৩ শত টাকা নেয় অথচ পানি নিষ্কাসনের ব্যবস্থা করছেন না। এর ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন সকলেই।
মাছের আড়তে মাছ কিনতে আসা ক'জন ক্রেতা জানান, শুধু ওই দুই সড়কই, শহরের প্রায় সবকটি সড়কেরই বেহাল অবস্থা। শহরের উন্নয়নে প্রতিবছর শত কোটি টাকার বাজেট হলেও উন্নয়ন শুন্যের কোটায়।
বর্তমান পৌর পরিষদের প্রশাসক ও শত কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করলেও দৃষ্টি নন্দিত কোন উন্নয়ন চোখে পড়েনি। শহরের যানজট নিরসন ও রাস্তা নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে মাছের আড়তটি বাইপাস সড়কে সরানোর দাবি জানান তারা।
এ বিষয়ে ইউএনও ও পৌর পরিষদের প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, এরই মধ্যে শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়ক সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অল্প দিনের মধ্যে সংস্কার কাজ শুরুর টেন্ডার আহবান করা হবে বলে জানান তিনি। এ কাজ হলে আর মানুষের ভোগান্তি থাকবে না।
পিকআপ থেকে মাছের পানি পড়ে প্রধান সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে যানবাহন সহ পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক প্রধান দুইটি সড়কের এমনই দৃশ্য দেখা যায়।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়কের মাছের বাজারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ১৬/১৭ টি মাছবাহী পিকআপ। সেখানে মাছ রাখার জন্য মোটা পলিথিন দিয়ে করা হয়েছে জলাধার। একই সাথে ওই পানিতে ঢেউ তুলে মাছ জীবিত রাখতে বসানো হয়েছে যান্ত্রিক মোটর। পরে সৈয়দপুরের আড়তে আনলোড করার সময় পিকআপের সব পানিই পড়ছে রাস্তায়। রাস্তা দুইটির পাশ দিয়ে মাষ্টার ড্রেন না থাকায় ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় থাকছে জলাবদ্ধতা।
এ প্রসঙ্গে মাছ ব্যবসায়ী বাবলু বলেন, সৈয়দপুর উপজেলার পুকুরসহ বাইরে থেকে পিকআপে করে মাছ আমদানি করলে শহরের শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়ক ছাড়া অন্য কোথাও পিকআপ দাঁড়ানোর ব্যবস্থা নেই। এই সড়কে পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা না থাকায় মাছের গাড়ির পানি রাস্তায় জমে থাকছে।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকীকে অবগত করা হয়েছে কিন্তু তিনি কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছেন না। আরেক মাছ ব্যবসায়ী নিরা বলেন, জেলার সবচেয়ে বড় মাছের আড়ত হলো সৈয়দপুরে। এখান থেকে সরবরাহ করা হয় নীলফামারীর প্রতিটি উপজেলা সহ পার্শ্ববর্তী তারাগন্জ, রানীরবন্দর, খানসামা, চিরিরবন্দর ও পার্বতীপুরে। মাছ জীবিত রাখতে পিকআপে পানি রাখা হয়। মাছ আনলোড করার সময় ওই পানি রাস্তায় পড়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
বাদল নামের অপর এক মাছ ব্যবসায়ী বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ মাছের পিকআপ প্রতি প্রতিদিন ২/৩ শত টাকা নেয় অথচ পানি নিষ্কাসনের ব্যবস্থা করছেন না। এর ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন সকলেই।
মাছের আড়তে মাছ কিনতে আসা ক'জন ক্রেতা জানান, শুধু ওই দুই সড়কই, শহরের প্রায় সবকটি সড়কেরই বেহাল অবস্থা। শহরের উন্নয়নে প্রতিবছর শত কোটি টাকার বাজেট হলেও উন্নয়ন শুন্যের কোটায়।
বর্তমান পৌর পরিষদের প্রশাসক ও শত কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করলেও দৃষ্টি নন্দিত কোন উন্নয়ন চোখে পড়েনি। শহরের যানজট নিরসন ও রাস্তা নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে মাছের আড়তটি বাইপাস সড়কে সরানোর দাবি জানান তারা।
এ বিষয়ে ইউএনও ও পৌর পরিষদের প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, এরই মধ্যে শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক ও শহীদ ডা. শামসুল হক সড়ক সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অল্প দিনের মধ্যে সংস্কার কাজ শুরুর টেন্ডার আহবান করা হবে বলে জানান তিনি। এ কাজ হলে আর মানুষের ভোগান্তি থাকবে না।
পর্যটকদের অভিযোগ ফিটনেস বিহীন যানবাহন ও অদক্ষ চালকদের কারণে বারবার সাজেকে দূর্ঘটনা ঘটে এসব ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী করেন। সাজেক থানার ওসি কানন সরকার দূর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
১ ঘণ্টা আগেএসব নগর স্বাস্থ্য সেবাকেন্দ্রে নাগরিকগণ গর্ভবর্তী মহিলাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ,প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা, নবজাতক ও শিশু সেবা, সংক্রামক ও সাধারণ রোগের চিকিৎসা,টিকা ইত্যাদি সেবা প্রদান করা হবে
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস ও প্রকৌশল খাতকে কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিএসসি ডিগ্রিধারীরা তিন দফা দাবি তুলেছে। এর প্রতিবাদেই তারা আন্দোলনে নেমেছেন
২ ঘণ্টা আগেএলাকায় মাদক ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের বিষয়ে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান হিল্লোল ওসির সঙ্গে যোগাযোগ করলে সহযোগিতা করার পরিবর্তে তিনি সাংবাদিককে হুমকি দেন। এর প্রতিবাদে এলাকাবাসী ওসিকে মাদক ব্যবসায়ীদের সহযোগী আখ্যা দিয়ে ঝাড়ু মিছিল বের করে তাঁর অপসারণ দাবি জানায়
২ ঘণ্টা আগেপর্যটকদের অভিযোগ ফিটনেস বিহীন যানবাহন ও অদক্ষ চালকদের কারণে বারবার সাজেকে দূর্ঘটনা ঘটে এসব ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী করেন। সাজেক থানার ওসি কানন সরকার দূর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
এসব নগর স্বাস্থ্য সেবাকেন্দ্রে নাগরিকগণ গর্ভবর্তী মহিলাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ,প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদান, পরিবার পরিকল্পনা, নবজাতক ও শিশু সেবা, সংক্রামক ও সাধারণ রোগের চিকিৎসা,টিকা ইত্যাদি সেবা প্রদান করা হবে
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস ও প্রকৌশল খাতকে কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিএসসি ডিগ্রিধারীরা তিন দফা দাবি তুলেছে। এর প্রতিবাদেই তারা আন্দোলনে নেমেছেন
এলাকায় মাদক ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের বিষয়ে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান হিল্লোল ওসির সঙ্গে যোগাযোগ করলে সহযোগিতা করার পরিবর্তে তিনি সাংবাদিককে হুমকি দেন। এর প্রতিবাদে এলাকাবাসী ওসিকে মাদক ব্যবসায়ীদের সহযোগী আখ্যা দিয়ে ঝাড়ু মিছিল বের করে তাঁর অপসারণ দাবি জানায়