ফেনী
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার আশরাফপুর গ্রামে ১৯৬৩ সালে জন্ম নেওয়া রেজাউল হক হেলাল আজ এক বিস্ময়কর নাম। সাধারণ এক গ্রামীণ ছেলেকে ঘিরে গড়ে উঠেছে এক অসাধারণ দাওয়াতি যাত্রা, যা ছড়িয়ে পড়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জে।
নিজ গ্রামে শৈশব কেটেছে হেলালের। সোনাগাজিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক শেষ করে ঢাকায় শুরু হয় উচ্চশিক্ষার পথচলা। ১৯৮৮ সালে যান ভারতের আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে ‘রুরাল ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। পাশাপাশি বগুড়ার সরকারি মোস্তফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল ডিগ্রিও নেন।
বর্তমানে তিনি অবস্থান করছেন প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র বানুয়াতুতে। এখান থেকেই ছড়িয়ে দিচ্ছেন ইসলামের আলো ওশেনিয়ার ১২টি দ্বীপরাষ্ট্রে।
হেলাল বলেন, এই দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর বহু অঞ্চলে আজও ইসলামের বাণী পৌঁছেনি। তওহিদ, নবুয়ত, সালাত কিংবা হালাল-হারামের মৌলিক ধারণা তারা জানেই না।”
তওহিদ এসব অঞ্চলে তিনি আয়োজন করছেন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ও মাহফিল। সভ্যতা বিকাশমূলক নানা সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তুলে ধরছেন আল্লাহর কালাম ও রাসুলের (সা.) শিক্ষা।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এসব অঞ্চলের জীবনযাত্রা এখনও অনেক ক্ষেত্রে প্রাচীন। আবার জীবনের খরচ সাধারণ মানের তুলনায় ৭০-৮০ গুণ বেশি।
এমন কষ্টকর পরিবেশে থেকেও দমে যাননি হেলাল। তিনি নিজের পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছেন ইসলামের দাওয়াতে।
তিনি বলেন,অনেক সময় না খেয়ে দিন কাটাই। কিন্তু যখন একজন অমুসলিম কালেমা পাঠ করে চোখের পানি ফেলে, তখনই আমার জীবনের সার্থকতা খুঁজে পাই।”
তাঁর মাধ্যমে বর্তমানে পাঁচটি মসজিদ নির্মাণাধীন। অনেক অমুসলিম কালেমা পড়ে মুসলমান হয়েছেন। নতুন মুসলিমদের জন্য তিনি ব্যবস্থা করছেন খাতনা, নামাজ শিক্ষা, ইসলামিক প্রশিক্ষণ, এমনকি হজ ও ওমরাহর সুযোগও।
আজ তাঁর দাওয়াতি কাজ এক মহৎ আন্দোলনে রূপ নিয়েছে। এর পেছনে আছে অদম্য ধৈর্য, আত্মত্যাগ ও অবিচল নিষ্ঠা।
তিনি বলেন, আমি একা সীমিত সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করছি। বিশ্ব মুসলিম সমাজ যদি এগিয়ে আসে, তবে আল্লাহর আলো পৌঁছে যাবে বিশ্বের প্রতিটি কোণে।”
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার আশরাফপুর গ্রামে ১৯৬৩ সালে জন্ম নেওয়া রেজাউল হক হেলাল আজ এক বিস্ময়কর নাম। সাধারণ এক গ্রামীণ ছেলেকে ঘিরে গড়ে উঠেছে এক অসাধারণ দাওয়াতি যাত্রা, যা ছড়িয়ে পড়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জে।
নিজ গ্রামে শৈশব কেটেছে হেলালের। সোনাগাজিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক শেষ করে ঢাকায় শুরু হয় উচ্চশিক্ষার পথচলা। ১৯৮৮ সালে যান ভারতের আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে ‘রুরাল ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। পাশাপাশি বগুড়ার সরকারি মোস্তফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল ডিগ্রিও নেন।
বর্তমানে তিনি অবস্থান করছেন প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র বানুয়াতুতে। এখান থেকেই ছড়িয়ে দিচ্ছেন ইসলামের আলো ওশেনিয়ার ১২টি দ্বীপরাষ্ট্রে।
হেলাল বলেন, এই দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর বহু অঞ্চলে আজও ইসলামের বাণী পৌঁছেনি। তওহিদ, নবুয়ত, সালাত কিংবা হালাল-হারামের মৌলিক ধারণা তারা জানেই না।”
তওহিদ এসব অঞ্চলে তিনি আয়োজন করছেন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ও মাহফিল। সভ্যতা বিকাশমূলক নানা সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তুলে ধরছেন আল্লাহর কালাম ও রাসুলের (সা.) শিক্ষা।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এসব অঞ্চলের জীবনযাত্রা এখনও অনেক ক্ষেত্রে প্রাচীন। আবার জীবনের খরচ সাধারণ মানের তুলনায় ৭০-৮০ গুণ বেশি।
এমন কষ্টকর পরিবেশে থেকেও দমে যাননি হেলাল। তিনি নিজের পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছেন ইসলামের দাওয়াতে।
তিনি বলেন,অনেক সময় না খেয়ে দিন কাটাই। কিন্তু যখন একজন অমুসলিম কালেমা পাঠ করে চোখের পানি ফেলে, তখনই আমার জীবনের সার্থকতা খুঁজে পাই।”
তাঁর মাধ্যমে বর্তমানে পাঁচটি মসজিদ নির্মাণাধীন। অনেক অমুসলিম কালেমা পড়ে মুসলমান হয়েছেন। নতুন মুসলিমদের জন্য তিনি ব্যবস্থা করছেন খাতনা, নামাজ শিক্ষা, ইসলামিক প্রশিক্ষণ, এমনকি হজ ও ওমরাহর সুযোগও।
আজ তাঁর দাওয়াতি কাজ এক মহৎ আন্দোলনে রূপ নিয়েছে। এর পেছনে আছে অদম্য ধৈর্য, আত্মত্যাগ ও অবিচল নিষ্ঠা।
তিনি বলেন, আমি একা সীমিত সামর্থ্য নিয়ে চেষ্টা করছি। বিশ্ব মুসলিম সমাজ যদি এগিয়ে আসে, তবে আল্লাহর আলো পৌঁছে যাবে বিশ্বের প্রতিটি কোণে।”
মা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
১২ ঘণ্টা আগের্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
১২ ঘণ্টা আগেপ্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
১২ ঘণ্টা আগেআগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে
১২ ঘণ্টা আগেমা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
র্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
আগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে