সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার এল্লারচর থেকে পারুলিয়ার তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার সাধারণ মানুষ গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটায় স্থানীয় এলাকাবাসীর ব্যানারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
কদমখালী গ্রামের প্রাক্তন শিক্ষক নিরঞ্জন মন্ডল বলেন, সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের কদমখালি, শশাডাঙ্গা ও আশপাশ এলাকার ভুক্তভোগী জনগণ, অত্যন্ত দুঃখ ও উদ্বেগের সঙ্গে দেখছি বাগমারী ব্রিজ থেকে শশাডাঙ্গা পর্যন্ত রাস্তাটি বর্তমানে মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়ে খালের দিকে ধসে পড়ছে। ফলে প্রতিদিন এ পথে চলাচলকারী শত শত মানুষ, বিভিন্ন যানবাহন ও রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স, বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ, নারী ও রোগীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন এর ফলে এক ধরনের জন ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এর সমাধান হলো দ্রুত রাস্তা সংস্কার।
কদমখালী গ্রামের গৃহবধু সবিতা রাণী বলেন, রাস্তাটির এই অবস্থার কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্থানীয় জনগণের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ, কৃষিপণ্য পরিবহণ, চিকিৎসা ও শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে মারাত্মক বাঁধার সৃষ্টি হচ্ছে বর্ষা মৌসুম ঘনিয়ে আসায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে এবং যদি এখনই দ্রুত সংস্কার না করা হয় তাহলে পুরোপুরি ভাবে কলকাতা খালে ধসে পড়বে এবং পরবর্তীতে সংস্কার করতে গেলে কয়েকগুণ বেশি খরচ হবে এজন্য এখনই সংস্কার করা প্রয়োজন ।
প্রবীণ নাগরিক নেতা ও শিক্ষক নিরঞ্জন মণ্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনবিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, ভদ্রকান্ত বাছাড়, মোহাম্মদ মোস্তফা মোল্যার, আব্দুস সাত্তার, বিজন বাছাড়, অমল সরকার, ছালেক রেজা, আলমগীর হোসেন, সবিতা রাণী, মো: আব্দুল্লাহ, কানাই সরকার, আজিজ মোড়ল, মহাদেব সরকার, বিন্দা সরকার, রাজ্জাক গাজী ও জিতেন সরকার।
শশাডাঙ্গা গ্রামের মো: আব্দুল্লাহ বলেন, কলকাতা খাল সংযুক্ত আরেকটি খালে বাঁধের কারণে এই রাস্তায় অস্বাভাবিক জোয়ার সৃষ্টি হলে ভেঙে পড়ে তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি। সৌভাগ্যবশত, এখবরটি গণমাধ্যমে প্রচার হলে র্যাব ও প্রশাসন সরাসরি হস্তক্ষেপ করে সেই বাঁধ অপসারণ করে জনস্বার্থ নিশ্চিত করে। কিন্তু সেই যে ভাঙনে রাস্তাগুলো ধ্বসে গেছে। তা এখন ক্রমশঃ পূর্ণাঙ্গ ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখন কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার মানুষ দ্রুত সংস্কারের দাবিতে এলাকায় গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। সাধারণ মানুষ র্যাব ও প্রশাসনের কাছে কৃতজ্ঞ তাদের জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কাজের কারণে। এখন এলজিইডি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দ্রুত হস্তক্ষেপে রাস্তাটির রক্ষা সর্বস্তরের মানুষের প্রাণের দাবি।
সাতক্ষীরার এল্লারচর থেকে পারুলিয়ার তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার সাধারণ মানুষ গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটায় স্থানীয় এলাকাবাসীর ব্যানারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
কদমখালী গ্রামের প্রাক্তন শিক্ষক নিরঞ্জন মন্ডল বলেন, সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের কদমখালি, শশাডাঙ্গা ও আশপাশ এলাকার ভুক্তভোগী জনগণ, অত্যন্ত দুঃখ ও উদ্বেগের সঙ্গে দেখছি বাগমারী ব্রিজ থেকে শশাডাঙ্গা পর্যন্ত রাস্তাটি বর্তমানে মারাত্মকভাবে ভেঙে গিয়ে খালের দিকে ধসে পড়ছে। ফলে প্রতিদিন এ পথে চলাচলকারী শত শত মানুষ, বিভিন্ন যানবাহন ও রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স, বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ, নারী ও রোগীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন এর ফলে এক ধরনের জন ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এর সমাধান হলো দ্রুত রাস্তা সংস্কার।
কদমখালী গ্রামের গৃহবধু সবিতা রাণী বলেন, রাস্তাটির এই অবস্থার কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্থানীয় জনগণের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ, কৃষিপণ্য পরিবহণ, চিকিৎসা ও শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে মারাত্মক বাঁধার সৃষ্টি হচ্ছে বর্ষা মৌসুম ঘনিয়ে আসায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে এবং যদি এখনই দ্রুত সংস্কার না করা হয় তাহলে পুরোপুরি ভাবে কলকাতা খালে ধসে পড়বে এবং পরবর্তীতে সংস্কার করতে গেলে কয়েকগুণ বেশি খরচ হবে এজন্য এখনই সংস্কার করা প্রয়োজন ।
প্রবীণ নাগরিক নেতা ও শিক্ষক নিরঞ্জন মণ্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনবিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, ভদ্রকান্ত বাছাড়, মোহাম্মদ মোস্তফা মোল্যার, আব্দুস সাত্তার, বিজন বাছাড়, অমল সরকার, ছালেক রেজা, আলমগীর হোসেন, সবিতা রাণী, মো: আব্দুল্লাহ, কানাই সরকার, আজিজ মোড়ল, মহাদেব সরকার, বিন্দা সরকার, রাজ্জাক গাজী ও জিতেন সরকার।
শশাডাঙ্গা গ্রামের মো: আব্দুল্লাহ বলেন, কলকাতা খাল সংযুক্ত আরেকটি খালে বাঁধের কারণে এই রাস্তায় অস্বাভাবিক জোয়ার সৃষ্টি হলে ভেঙে পড়ে তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি। সৌভাগ্যবশত, এখবরটি গণমাধ্যমে প্রচার হলে র্যাব ও প্রশাসন সরাসরি হস্তক্ষেপ করে সেই বাঁধ অপসারণ করে জনস্বার্থ নিশ্চিত করে। কিন্তু সেই যে ভাঙনে রাস্তাগুলো ধ্বসে গেছে। তা এখন ক্রমশঃ পূর্ণাঙ্গ ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখন কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার মানুষ দ্রুত সংস্কারের দাবিতে এলাকায় গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। সাধারণ মানুষ র্যাব ও প্রশাসনের কাছে কৃতজ্ঞ তাদের জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কাজের কারণে। এখন এলজিইডি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের দ্রুত হস্তক্ষেপে রাস্তাটির রক্ষা সর্বস্তরের মানুষের প্রাণের দাবি।
অভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
১৬ ঘণ্টা আগেঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
১৬ ঘণ্টা আগেচন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি
১৭ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
দুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
চন্দনবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান তইবুর রহমান ২০২৫-২৬ অর্থবছরে উপকারভোগীদের মধ্যে ভালনারেবল উইম্যান বেনিফিট ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম, জালিয়াত ও দুর্নীতি করেছেন। সচ্ছল ও অনেক সম্পদশালী ব্যক্তিরা কার্ড পেয়েছেন। প্রতিকার্ডে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন তিনি