নীলফামারী

গত শনিবার (৮ নভেম্বর) সৈয়দপুর পৌরসভা কমিউনিটি সেন্টারে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলে। সংগঠনের মোট ৫৪০ জন ভোটারের মধ্যে ৩৬৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। সংগঠনের
কার্যনির্বাহী কমিটির ৩১ টি পদের বিপরীতে ১৭টি পদে ভোট গ্রহণ করা হয়। অবশিষ্ট ১৪টি পদে একজন করে প্রার্থী থাকায় সকলেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
এদিকে ১৭টি পদের বিপরীতে ৪০ জন প্রার্থী ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে ভোটারের আলোচনায় ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীরা। এদিন সকাল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ভোটার ও সমর্থকরা ভোট কেন্দ্রে জড়ো হয়ে স্ব স্ব প্রার্থীর ভোট প্রার্থনা করেন। সম্প্রীতি ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় ছিলো ভোট কেন্দ্র জুড়ে। ভোট চলাকালে ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
বিকেলে ভোটগণনা শুরু হয়ে তা শেষ হয় রাতে। পরে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন সৈয়দপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এরশাদ হোসেন পাপ্পু।
ঘোষিত ফলাফলে নির্বাচিত কর্মকর্তারা হলেন সভাপতি পদে আব্দুর রাজ্জাক (প্রতীক চেয়ার), সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন (প্রতীক ছাতা), দপ্তর সম্পাদক আতিক আনিস (প্রতীক কাপ পিরিচ), প্রচার সম্পাদক শফিকুল আহমেদ শুভ (মোবাইল প্রতীক), ক্রীড়া সম্পাদক গোলাম সামদানী (ফুটবল), ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. আলী হাসান (প্রতীক পাঞ্জাবি) এবং ১১টি কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছে যথাক্রমে মো. জাহিদ হাসান (হরিণ), মেরাজ আলম (উড়োজাহাজ)।
আফরোজ আলম বাবলু (মাছ), জুবায়ের (বটগাছ), রিয়াজ আহমেদ (লাটিম), আরজু হোসেন (আপেল), হাজী মো. শামিম খান (চাকা), মো.নাসিম (গরুগাড়ী), ফাইয়াজ (ঘুড়ি), ইরফান আহমেদ জনি (প্রজাপতি) ও মো. সুলতান (সাইকেল)।
এর আগে সংগঠনের ১৪ টি পদে যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাদের নামও ঘোষণা করা হয়। এরা হলেন সিনিয়র সহ সভাপতি পদে হাজী মো. সালাউদ্দিন ও হাজী মো. সেলিম, সহ-সভাপতি যথাক্রমে মো. এনামুল হক, হাজী আহমেদ হোসেন, মো. আরশাদ আমীর ও মো. খরশিদ আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মো. রেহান ও মো. শাহ আলম, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. এনামুল হাসান ও মো. আফরোজ আনোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. ফজলুল হক, অর্থ-সম্পাদক পদে হাজী আজিম আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. সামসাদ আলম এবং সমাজ কল্যাণ সম্পাদক পদে মো. আরিফ হোসনে (রাজু)। উত্তেজনাপূর্ণ এ নির্বাচন পরিচালনায় নির্বাচন কমিশনার ছিলেন মো. সাইফুল ইসলাম, সহ-নির্বাচন কমিশনার ফরমান আলী ও আবুল কালাম আজাদ। প্রিজাইডিং অফিসার ছিলেন বদরুল হক অনু ও অ্যাড. রবিউল আলম আহসান প্রামানিক। পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন আখতারুজ্জামান পলাশ, আবুল বাছেদ মো. হামিদুজ্জামান খোকন। ভোটকেন্দ্রে সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন যথাক্রমে হাজী মো. সালাউদ্দিন, হাজি মো. সেলিম, হাজি আহমেদ হোসেন, হাজি মো. আজিম হোসেন, মো. খুরশিদ, মো. রেহান ও আরিফ হোসেন রাজু।
এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, নির্বাচন যাতে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সেজন্য সকলের সহযোগিতায় সব প্রস্তুতি নেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তা, আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্য, গণমাধ্যম, প্রার্থী ও ভোটারদের আন্তরিক সহযোগিতায় উৎসবের আমেজে নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ সংগঠনকে ঘিরে দীর্ঘদিন থেকে দুটি পক্ষের মধ্যে সাংগঠনিক বিরোধ সৃষ্টি হয়। তবে সংগঠনকে এক রাখতে ব্যবসায়ীমহল ও সুধীসমাজ সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চেষ্টা চালায়। কিন্তু তাতে কোনো সমাধান না হওয়ায় একটি পক্ষ সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতি নামে নির্বাচনি কার্যক্রম শুরু করে। ওই সংগঠনের ভোট আগামী ১৩ নভেম্বর। অপরদিকে, ব্যবসায়ীদের বৃহৎ অংশ তাদের ঐক্য বজায় রাখতে কোনো দ্বন্দ্বে না গিয়ে সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী মালিক সমিতি নামে নির্বাচনি কার্যক্রম শুরু করে। সম্প্রতি সংগঠনের সাধারণ সভায় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। ওই ঘোষণা অনুযায়ী শনিবার (৮ নভেম্বর) নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়।

গত শনিবার (৮ নভেম্বর) সৈয়দপুর পৌরসভা কমিউনিটি সেন্টারে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলে। সংগঠনের মোট ৫৪০ জন ভোটারের মধ্যে ৩৬৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। সংগঠনের
কার্যনির্বাহী কমিটির ৩১ টি পদের বিপরীতে ১৭টি পদে ভোট গ্রহণ করা হয়। অবশিষ্ট ১৪টি পদে একজন করে প্রার্থী থাকায় সকলেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
এদিকে ১৭টি পদের বিপরীতে ৪০ জন প্রার্থী ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে ভোটারের আলোচনায় ছিল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীরা। এদিন সকাল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ভোটার ও সমর্থকরা ভোট কেন্দ্রে জড়ো হয়ে স্ব স্ব প্রার্থীর ভোট প্রার্থনা করেন। সম্প্রীতি ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় ছিলো ভোট কেন্দ্র জুড়ে। ভোট চলাকালে ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও গণমাধ্যম কর্মীরা।
বিকেলে ভোটগণনা শুরু হয়ে তা শেষ হয় রাতে। পরে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন সৈয়দপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এরশাদ হোসেন পাপ্পু।
ঘোষিত ফলাফলে নির্বাচিত কর্মকর্তারা হলেন সভাপতি পদে আব্দুর রাজ্জাক (প্রতীক চেয়ার), সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন (প্রতীক ছাতা), দপ্তর সম্পাদক আতিক আনিস (প্রতীক কাপ পিরিচ), প্রচার সম্পাদক শফিকুল আহমেদ শুভ (মোবাইল প্রতীক), ক্রীড়া সম্পাদক গোলাম সামদানী (ফুটবল), ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. আলী হাসান (প্রতীক পাঞ্জাবি) এবং ১১টি কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছে যথাক্রমে মো. জাহিদ হাসান (হরিণ), মেরাজ আলম (উড়োজাহাজ)।
আফরোজ আলম বাবলু (মাছ), জুবায়ের (বটগাছ), রিয়াজ আহমেদ (লাটিম), আরজু হোসেন (আপেল), হাজী মো. শামিম খান (চাকা), মো.নাসিম (গরুগাড়ী), ফাইয়াজ (ঘুড়ি), ইরফান আহমেদ জনি (প্রজাপতি) ও মো. সুলতান (সাইকেল)।
এর আগে সংগঠনের ১৪ টি পদে যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাদের নামও ঘোষণা করা হয়। এরা হলেন সিনিয়র সহ সভাপতি পদে হাজী মো. সালাউদ্দিন ও হাজী মো. সেলিম, সহ-সভাপতি যথাক্রমে মো. এনামুল হক, হাজী আহমেদ হোসেন, মো. আরশাদ আমীর ও মো. খরশিদ আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে মো. রেহান ও মো. শাহ আলম, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. এনামুল হাসান ও মো. আফরোজ আনোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. ফজলুল হক, অর্থ-সম্পাদক পদে হাজী আজিম আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. সামসাদ আলম এবং সমাজ কল্যাণ সম্পাদক পদে মো. আরিফ হোসনে (রাজু)। উত্তেজনাপূর্ণ এ নির্বাচন পরিচালনায় নির্বাচন কমিশনার ছিলেন মো. সাইফুল ইসলাম, সহ-নির্বাচন কমিশনার ফরমান আলী ও আবুল কালাম আজাদ। প্রিজাইডিং অফিসার ছিলেন বদরুল হক অনু ও অ্যাড. রবিউল আলম আহসান প্রামানিক। পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন আখতারুজ্জামান পলাশ, আবুল বাছেদ মো. হামিদুজ্জামান খোকন। ভোটকেন্দ্রে সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন যথাক্রমে হাজী মো. সালাউদ্দিন, হাজি মো. সেলিম, হাজি আহমেদ হোসেন, হাজি মো. আজিম হোসেন, মো. খুরশিদ, মো. রেহান ও আরিফ হোসেন রাজু।
এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, নির্বাচন যাতে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সেজন্য সকলের সহযোগিতায় সব প্রস্তুতি নেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তা, আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্য, গণমাধ্যম, প্রার্থী ও ভোটারদের আন্তরিক সহযোগিতায় উৎসবের আমেজে নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ সংগঠনকে ঘিরে দীর্ঘদিন থেকে দুটি পক্ষের মধ্যে সাংগঠনিক বিরোধ সৃষ্টি হয়। তবে সংগঠনকে এক রাখতে ব্যবসায়ীমহল ও সুধীসমাজ সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চেষ্টা চালায়। কিন্তু তাতে কোনো সমাধান না হওয়ায় একটি পক্ষ সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতি নামে নির্বাচনি কার্যক্রম শুরু করে। ওই সংগঠনের ভোট আগামী ১৩ নভেম্বর। অপরদিকে, ব্যবসায়ীদের বৃহৎ অংশ তাদের ঐক্য বজায় রাখতে কোনো দ্বন্দ্বে না গিয়ে সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী মালিক সমিতি নামে নির্বাচনি কার্যক্রম শুরু করে। সম্প্রতি সংগঠনের সাধারণ সভায় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। ওই ঘোষণা অনুযায়ী শনিবার (৮ নভেম্বর) নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়।

রাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
১৪ ঘণ্টা আগে
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
১৫ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
১৬ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি
১৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি