লালমনিরহাট
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ.এস.এম নিয়াজ নাহিদ।
জানা গেছে, বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দরের ওপারে ভারতের কোচবিহার রাজ্যের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন একটি চিঠি দিয়ে ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনকে। চিঠির সূত্র উল্লেখ করে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়ে আরো একটি চিঠি জারি করেছেন। চিঠির কপি স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলোতে দেওয়া হয়েছে। বন্ধের চিঠি পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশন (কাস্টমস) ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
তবে উভয় স্থলবন্দরের পুলিশ অভিবাসন (ইমিগ্রেশন) চৌকি খোলা থাকবে এবং পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম।
আগামী ৫ অক্টোবর থেকে পূর্বের ন্যায় যথারীতি সিঅ্যান্ডএফ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারি কমিশনার (এসি) দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা স্থল শুল্ক স্টেশনের ব্যবসায়ীরা চিঠি দিয়ে ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে। বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনও চিঠি দিয়েছে। আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে, শুল্ক (কাস্টমস) দপ্তরের কার্যক্রম সচল থাকবে।’
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ.এস.এম নিয়াজ নাহিদ।
জানা গেছে, বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দরের ওপারে ভারতের কোচবিহার রাজ্যের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশন একটি চিঠি দিয়ে ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনকে। চিঠির সূত্র উল্লেখ করে বুড়িমারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়ে আরো একটি চিঠি জারি করেছেন। চিঠির কপি স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলোতে দেওয়া হয়েছে। বন্ধের চিঠি পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশন (কাস্টমস) ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
তবে উভয় স্থলবন্দরের পুলিশ অভিবাসন (ইমিগ্রেশন) চৌকি খোলা থাকবে এবং পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম।
আগামী ৫ অক্টোবর থেকে পূর্বের ন্যায় যথারীতি সিঅ্যান্ডএফ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারি কমিশনার (এসি) দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা স্থল শুল্ক স্টেশনের ব্যবসায়ীরা চিঠি দিয়ে ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে। বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনও চিঠি দিয়েছে। আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে, শুল্ক (কাস্টমস) দপ্তরের কার্যক্রম সচল থাকবে।’
মা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগের্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
৪ ঘণ্টা আগেপ্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে
৪ ঘণ্টা আগেমা ও নবজাতকরা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং হাসপাতালের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন
র্তমানে তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে তিস্তার পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে। এর ফলে গঙ্গাচড়ায় বন্যার অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং ভাটি এলাকা কাউনিয়ার কিছু নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে
প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এতে নদীর পানি দূষিত হচ্ছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে
আগামী ১২ অক্টোবর থেকে মাসব্যাপী জেলায় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে জেলার সকল শিশুদের টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা যৌথভাবে কাজ করবে