খাগড়াছড়ি
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন করেছে ছাত্রদল। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ গেইটের সামনে আয়োজিত এ কর্মসূচির আয়োজন করে কলেজ শাখা ছাত্রদল।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহেদুল হোসেন সুমন। বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম জাহিদ, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুল আলম আনিক এবং কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আশিকুর রহমান আল-আমিন।
বক্তারা বলেন, মেধাবী ছাত্রনেতা পারভেজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে নৃশংসভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে। বক্তারা এ ঘটনার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দায়ী করেন এবং দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধনে ছাত্রদল নেতারা কালো ব্যাচ ধারণ করে প্রতিবাদ জানান। এছাড়াও কর্মসূচিতে অংশ নেন জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র নেতা নুরশাদ হোসেন বাপ্পি, সহ-সভাপতি উজ্জ্বল কান্তি দে, বাচ্চু আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক একরাম হোসেন রানা, দপ্তর সম্পাদক বাপ্পি দাশ, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, নেতা আরিফ মোহাম্মদ জাহিদ, সদর পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাইম ইসলাম এবং সদস্য সচিব মমিনুল ইসলাম।
সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জাকির হোসেন জিকু, মো. মাসুদ, মো. রফিক, মো. জিসানসহ অনেকেই এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা আরও জানান, এ হত্যাকাণ্ড শুধু একজন নেতার মৃত্যু নয়—এটি একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রের অংশ। দেশের মেধাবী ছাত্রসমাজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার অপচেষ্টা হিসেবেই তারা এ ঘটনাকে দেখছেন।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন করেছে ছাত্রদল। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ গেইটের সামনে আয়োজিত এ কর্মসূচির আয়োজন করে কলেজ শাখা ছাত্রদল।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহেদুল হোসেন সুমন। বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম জাহিদ, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুল আলম আনিক এবং কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আশিকুর রহমান আল-আমিন।
বক্তারা বলেন, মেধাবী ছাত্রনেতা পারভেজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে নৃশংসভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে। বক্তারা এ ঘটনার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দায়ী করেন এবং দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধনে ছাত্রদল নেতারা কালো ব্যাচ ধারণ করে প্রতিবাদ জানান। এছাড়াও কর্মসূচিতে অংশ নেন জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র নেতা নুরশাদ হোসেন বাপ্পি, সহ-সভাপতি উজ্জ্বল কান্তি দে, বাচ্চু আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক একরাম হোসেন রানা, দপ্তর সম্পাদক বাপ্পি দাশ, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক সোহেল দেওয়ান, নেতা আরিফ মোহাম্মদ জাহিদ, সদর পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাইম ইসলাম এবং সদস্য সচিব মমিনুল ইসলাম।
সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী জাকির হোসেন জিকু, মো. মাসুদ, মো. রফিক, মো. জিসানসহ অনেকেই এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা আরও জানান, এ হত্যাকাণ্ড শুধু একজন নেতার মৃত্যু নয়—এটি একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রের অংশ। দেশের মেধাবী ছাত্রসমাজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার অপচেষ্টা হিসেবেই তারা এ ঘটনাকে দেখছেন।