নিখাদ খবর ডেস্ক
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে এক বাল্কহেড শ্রমিক আতাবর আলীর (৬০) সন্ধানে ডুবরি দল তৎপর রয়েছে। নদীতে প্রবল বৃষ্টি এবং শক্তিশালী বাতাসের মধ্যে নৌ ডুবরি দলের সদস্যরা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এক অটুট প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকাল ৮টা থেকে নদীতে তীব্র বাতাস ও ভারী বৃষ্টি শুরু হলেও, তাও শ্রমিকের সন্ধানে থেমে থাকেনি অভিযান। নৌ ডুবরি দল থেকে দেলোয়ার হোসেন বলেন, “এই মানুষটার পরিবারের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা তার লাশের অপেক্ষা করছে, তাই আমরা কোনো ভুল করতে চাই না।”
গত রবিবার (২০ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে গজারিয়ার বালুয়াকান্দী ইউনিয়নের তেতৈতলা মেঘনাঘাট বাজার সংলগ্ন মেঘনা নদীতে দুইটি বাল্কহেডের সংঘর্ষে আতাবর আলী নদীতে পড়ে যান। তিনি ঢাকার ধামরাই থানার ফুলতলা এলাকার বাসিন্দা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিক নজরুল ইসলাম জানান, ওই সময় এসএম এন্টারপ্রাইজ ও তাহা এন্টারপ্রাইজ নামের দুটি বাল্কহেড পাশাপাশি নোঙর করা ছিল। হঠাৎ করে বাতাসের গতি বাড়লে এক বাল্কহেড অন্যটির সাথে ধাক্কা খায় এবং আতাবর আলী নদীতে পড়ে যান। যদিও তৎক্ষণাৎ উদ্ধার কাজ শুরু করা হলেও, তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স নৌ ইউনিটের ইন্সপেক্টর সারোয়ার খান জানিয়েছেন, “আমরা সকাল ৮টায় অভিযান শুরু করি। আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে, যতক্ষণ না আমরা তার লাশ উদ্ধার করি।”
এই অবস্থায় ডুবরি দল এবং উদ্ধারকারী সংস্থার সদস্যরা মৃত্যুর আগে নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবারের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে এক বাল্কহেড শ্রমিক আতাবর আলীর (৬০) সন্ধানে ডুবরি দল তৎপর রয়েছে। নদীতে প্রবল বৃষ্টি এবং শক্তিশালী বাতাসের মধ্যে নৌ ডুবরি দলের সদস্যরা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এক অটুট প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকাল ৮টা থেকে নদীতে তীব্র বাতাস ও ভারী বৃষ্টি শুরু হলেও, তাও শ্রমিকের সন্ধানে থেমে থাকেনি অভিযান। নৌ ডুবরি দল থেকে দেলোয়ার হোসেন বলেন, “এই মানুষটার পরিবারের জন্য আমরা চেষ্টা করছি। তারা তার লাশের অপেক্ষা করছে, তাই আমরা কোনো ভুল করতে চাই না।”
গত রবিবার (২০ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে গজারিয়ার বালুয়াকান্দী ইউনিয়নের তেতৈতলা মেঘনাঘাট বাজার সংলগ্ন মেঘনা নদীতে দুইটি বাল্কহেডের সংঘর্ষে আতাবর আলী নদীতে পড়ে যান। তিনি ঢাকার ধামরাই থানার ফুলতলা এলাকার বাসিন্দা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিক নজরুল ইসলাম জানান, ওই সময় এসএম এন্টারপ্রাইজ ও তাহা এন্টারপ্রাইজ নামের দুটি বাল্কহেড পাশাপাশি নোঙর করা ছিল। হঠাৎ করে বাতাসের গতি বাড়লে এক বাল্কহেড অন্যটির সাথে ধাক্কা খায় এবং আতাবর আলী নদীতে পড়ে যান। যদিও তৎক্ষণাৎ উদ্ধার কাজ শুরু করা হলেও, তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স নৌ ইউনিটের ইন্সপেক্টর সারোয়ার খান জানিয়েছেন, “আমরা সকাল ৮টায় অভিযান শুরু করি। আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে, যতক্ষণ না আমরা তার লাশ উদ্ধার করি।”
এই অবস্থায় ডুবরি দল এবং উদ্ধারকারী সংস্থার সদস্যরা মৃত্যুর আগে নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবারের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।