সাতক্ষীরায় বিজিবির মানবিক উদ্যোগ
সাতক্ষীরা
সীমান্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি মানবিক দায়িত্ব পালনেও অগ্রণী ভূমিকা রাখছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরার সদর উপজেলার পদ্মশাখরা সীমান্তবর্তী হাড়দ্দাহ গ্রামে গরিব ও অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করেছে বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়ন।
রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই মেডিকেল ক্যাম্পে গ্রামের ১১৮ জন নারী, পুরুষ ও শিশু বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এর মধ্যে ১৬ জন পুরুষ, ৬৬ জন নারী ও ৩৬ জন শিশু সেবা নেন। তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধও বিনামূল্যে গ্রহণ করেন।
বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফুল হক বলেন, “বিজিবি শুধু সীমান্ত পাহারা দেয় না, আমরা মানবতার সেবায়ও অঙ্গীকারবদ্ধ। সেই লক্ষ্যেই সীমান্তবর্তী দরিদ্র জনগণের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়াসে এই চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।”
স্থানীয়রা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “সীমান্ত এলাকায় এমন চিকিৎসা সেবা আমাদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। অনেকেই অর্থাভাবে চিকিৎসা নিতে পারেন না। বিজিবির এই সেবায় আমরা উপকৃত হয়েছি।”
সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি সমাজের পাশে দাঁড়িয়ে বিজিবি যেভাবে মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে, তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।
সীমান্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি মানবিক দায়িত্ব পালনেও অগ্রণী ভূমিকা রাখছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরার সদর উপজেলার পদ্মশাখরা সীমান্তবর্তী হাড়দ্দাহ গ্রামে গরিব ও অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ সামগ্রী বিতরণ করেছে বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়ন।
রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই মেডিকেল ক্যাম্পে গ্রামের ১১৮ জন নারী, পুরুষ ও শিশু বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এর মধ্যে ১৬ জন পুরুষ, ৬৬ জন নারী ও ৩৬ জন শিশু সেবা নেন। তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধও বিনামূল্যে গ্রহণ করেন।
বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফুল হক বলেন, “বিজিবি শুধু সীমান্ত পাহারা দেয় না, আমরা মানবতার সেবায়ও অঙ্গীকারবদ্ধ। সেই লক্ষ্যেই সীমান্তবর্তী দরিদ্র জনগণের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়াসে এই চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।”
স্থানীয়রা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “সীমান্ত এলাকায় এমন চিকিৎসা সেবা আমাদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। অনেকেই অর্থাভাবে চিকিৎসা নিতে পারেন না। বিজিবির এই সেবায় আমরা উপকৃত হয়েছি।”
সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি সমাজের পাশে দাঁড়িয়ে বিজিবি যেভাবে মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে, তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।