নরসিংদী
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ফুলবাড়িয়া গ্রামে অবৈধভাবে গড়ে উঠা চীনা মালিকানাধীন 'জীনইউয়ান স্টোরেজ' নামের একটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে কারখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।
অভিযানটি পরিচালনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, "কারখানাটি দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়া পরিচালিত হচ্ছিল এবং এর কার্যক্রম আশপাশের কৃষিজমি ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করে আসছিল। স্থানীয়দের অভিযোগ ও তদন্তের ভিত্তিতে কারখানাটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।"
অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান সরকার, সহকারী পরিচালক প্রশান্ত কুমার রায়, পলাশ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ এইচ এম ফখরুল হোসাইন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
উল্লেখ্য, এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে কারখানাটির বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণের অভিযোগ জানিয়ে আসছিলেন। তারা একাধিকবার মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে অবিলম্বে এটি বন্ধের দাবি জানান। স্থানীয়দের অভিযোগ, ব্যাটারির ক্ষতিকর উপাদান ছড়িয়ে পড়ায় জমির উর্বরতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছিল।
পরিবেশ অধিদপ্তরের এ পদক্ষেপে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। তারা বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ কারখানার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম। আজ এটি বন্ধ হওয়ায় এলাকাবাসী স্বস্তি ফিরে পেয়েছে।”
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ফুলবাড়িয়া গ্রামে অবৈধভাবে গড়ে উঠা চীনা মালিকানাধীন 'জীনইউয়ান স্টোরেজ' নামের একটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে কারখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।
অভিযানটি পরিচালনা করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, "কারখানাটি দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়া পরিচালিত হচ্ছিল এবং এর কার্যক্রম আশপাশের কৃষিজমি ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করে আসছিল। স্থানীয়দের অভিযোগ ও তদন্তের ভিত্তিতে কারখানাটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।"
অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান সরকার, সহকারী পরিচালক প্রশান্ত কুমার রায়, পলাশ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ এইচ এম ফখরুল হোসাইন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
উল্লেখ্য, এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে কারখানাটির বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণের অভিযোগ জানিয়ে আসছিলেন। তারা একাধিকবার মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে অবিলম্বে এটি বন্ধের দাবি জানান। স্থানীয়দের অভিযোগ, ব্যাটারির ক্ষতিকর উপাদান ছড়িয়ে পড়ায় জমির উর্বরতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছিল।
পরিবেশ অধিদপ্তরের এ পদক্ষেপে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। তারা বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ কারখানার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম। আজ এটি বন্ধ হওয়ায় এলাকাবাসী স্বস্তি ফিরে পেয়েছে।”