ড্যাবের নির্বাচনে ভোটার তালিকা
রংপুর ব্যুরো
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ড্যাব রংপুরের ভোটার তালিকা থেকে তিন চিকিৎসকের নাম বাদ দিয়ে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। আগামী ৯ আগস্ট নির্বাচনের দিন ঠিক করে ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই সম্পূর্ণ করার পর সারা দেশ থেকে ৩ হাজার ১শ’ ৫৫ জন চিকিৎসককে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতা ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ ড্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, ইএনটি বিভাগের ডা. মাযহারুল ইসলাম, সমাজকল্যাণ ও আপ্যায়ন সম্পাদক, মেডিসিন বিভাগীয় প্রধান ডা. মোখলেসুর রহমান ও কার্যকরী সদস্য, ইউরোলজি বিভাগের ডা. জহুরুল হকের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি।
অভিযোগে জানা গেছে, ড্যাবের সদস্য পদে থাকলেও বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চিকিৎসক সংগঠন স্বাচিপের সাথে গভীর সংশ্লিষ্টতা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করতেন। ৫ আগস্ট এর পরে হঠাৎ করেই তারা নতুন রূপে আবির্ভূত হন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ডা. জহুরুল হক হল সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অছাত্রদের সিট বরাদ্দ রেখে ছাত্র রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেন। ডা. মোখলেসুর রহমান মেডিসিন বিভাগের সিনিয়র দুজন প্রফেসরকে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে বদলি করিয়ে নিজে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ডা. মাজহারুল ইসলাম অধ্যক্ষকে চাপ প্রয়োগ করে প্রস্তাবিত নতুন অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর এর পদ বাগিয়ে নেন। এভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজেদের প্রভাব বলয় তৈরি করেন। সেইসাথে বদলি বাণিজ্যের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। ড্যাবের কোন কার্যক্রমে তাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা না গেলেও বর্তমানে তাদের প্রভাবে প্রকৃত ত্যাগী ও ভুক্তভোগী নেতাকর্মীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
ড্যাবের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়ার বিষয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ ড্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ডাঃ মাজহারুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত হলেও কি কারণে নাম বাদ দেয়া হয়েছে তা তার জানা নেই। তিনি ধারণা করছেন গ্রুপিংয়ের কারণে উদ্দেশ্য প্রণোদিত এটি করা হয়েছে।
মেডিকেল কলেজ ড্যাবের সমাজ কল্যাণ ও আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক ডা. মোখলেছুর রহমান বলেন, সারা দেশে প্রায় ৮শ জনকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। এদিকে ড্যাবের বেশ ক’জন চিকিৎসক আওয়ামী দোসরদের ড্যাবের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেয়া সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে ড্যাবের অফিস সেক্রেটারি ডা. সোহেল জানিয়েছেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এই তিন চিকিৎসকের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেয়া হয়।
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ড্যাব রংপুরের ভোটার তালিকা থেকে তিন চিকিৎসকের নাম বাদ দিয়ে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। আগামী ৯ আগস্ট নির্বাচনের দিন ঠিক করে ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই সম্পূর্ণ করার পর সারা দেশ থেকে ৩ হাজার ১শ’ ৫৫ জন চিকিৎসককে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতা ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ ড্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, ইএনটি বিভাগের ডা. মাযহারুল ইসলাম, সমাজকল্যাণ ও আপ্যায়ন সম্পাদক, মেডিসিন বিভাগীয় প্রধান ডা. মোখলেসুর রহমান ও কার্যকরী সদস্য, ইউরোলজি বিভাগের ডা. জহুরুল হকের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি।
অভিযোগে জানা গেছে, ড্যাবের সদস্য পদে থাকলেও বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চিকিৎসক সংগঠন স্বাচিপের সাথে গভীর সংশ্লিষ্টতা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করতেন। ৫ আগস্ট এর পরে হঠাৎ করেই তারা নতুন রূপে আবির্ভূত হন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ডা. জহুরুল হক হল সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অছাত্রদের সিট বরাদ্দ রেখে ছাত্র রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেন। ডা. মোখলেসুর রহমান মেডিসিন বিভাগের সিনিয়র দুজন প্রফেসরকে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে বদলি করিয়ে নিজে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ডা. মাজহারুল ইসলাম অধ্যক্ষকে চাপ প্রয়োগ করে প্রস্তাবিত নতুন অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর এর পদ বাগিয়ে নেন। এভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজেদের প্রভাব বলয় তৈরি করেন। সেইসাথে বদলি বাণিজ্যের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। ড্যাবের কোন কার্যক্রমে তাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা না গেলেও বর্তমানে তাদের প্রভাবে প্রকৃত ত্যাগী ও ভুক্তভোগী নেতাকর্মীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
ড্যাবের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়ার বিষয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ ড্যাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ডাঃ মাজহারুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত হলেও কি কারণে নাম বাদ দেয়া হয়েছে তা তার জানা নেই। তিনি ধারণা করছেন গ্রুপিংয়ের কারণে উদ্দেশ্য প্রণোদিত এটি করা হয়েছে।
মেডিকেল কলেজ ড্যাবের সমাজ কল্যাণ ও আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক ডা. মোখলেছুর রহমান বলেন, সারা দেশে প্রায় ৮শ জনকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। এদিকে ড্যাবের বেশ ক’জন চিকিৎসক আওয়ামী দোসরদের ড্যাবের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেয়া সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে ড্যাবের অফিস সেক্রেটারি ডা. সোহেল জানিয়েছেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এই তিন চিকিৎসকের ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ দেয়া হয়।
হরিজন সম্প্রদায়ের পরিবারগুলোর অভিযোগ, দুর্গাপুজোর পর যে কোনো সময় কলোনি থেকে সরে যাওয়ার জন্য মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। কলোনির ভেতর এখন নেই পুজোর আনন্দ
১১ ঘণ্টা আগেএসময় বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্ট, সৈয়দপুর হিন্দু কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ ৯৮ বছরের পুরোনো সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় দুর্গাপূজা মণ্ডপের ইতিহাস তুলে ধরে তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের কাছে জানান
১১ ঘণ্টা আগেঐতিহ্যবাহী বাফলার বিল কচুরিপানায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র হুমকির মুখে পড়ায় উপজেলা প্রশাসন ও ওয়ার্ড ভিশনের উদ্যোগে কচুরিপানা অপসারণ শুরু করেছে
১১ ঘণ্টা আগেজনসাধারণের চলাচলের রাস্তার জায়গা দখল করে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ব্যবসা পরিচালনার অপরাধে খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের দুই ব্যবসায়ীকে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর আওতায় ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়
১২ ঘণ্টা আগেহরিজন সম্প্রদায়ের পরিবারগুলোর অভিযোগ, দুর্গাপুজোর পর যে কোনো সময় কলোনি থেকে সরে যাওয়ার জন্য মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। কলোনির ভেতর এখন নেই পুজোর আনন্দ
এসময় বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্ট, সৈয়দপুর হিন্দু কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ ৯৮ বছরের পুরোনো সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় দুর্গাপূজা মণ্ডপের ইতিহাস তুলে ধরে তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের কাছে জানান
ঐতিহ্যবাহী বাফলার বিল কচুরিপানায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র হুমকির মুখে পড়ায় উপজেলা প্রশাসন ও ওয়ার্ড ভিশনের উদ্যোগে কচুরিপানা অপসারণ শুরু করেছে
জনসাধারণের চলাচলের রাস্তার জায়গা দখল করে ঝুঁকিপূর্ণভাবে ব্যবসা পরিচালনার অপরাধে খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের দুই ব্যবসায়ীকে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর আওতায় ৪ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়