সৈয়দপুর, নীলফামারি
নীলফামারীর সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলী নদীর উপর কাচারী ঘাটে বাঁশের সাঁকোটি পানির স্রোতে ভেঙ্গে ভেসে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নদীর দুই পাড়ের ১০ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। বিষয়টি বার বার উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদে বলার পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
স্থানীয়রা জানায়, মাস খানেক আগে এটি বৃষ্টির পানিতে ভেঙ্গে ভেসে যায়। এখন দুই পাড়ের হাজার হাজার মানুষের পারাপারের জন্য বর্তমানে নদীতে পানি কম থাকলে মালকাস (নেংটি বান্দে) ও জরুরি প্রয়োজনেও নদী পারাপারে মানুষ সাঁতার কেটে জীবন ঝুঁকিতে ফেলছেন। এসব সমস্যার দ্রুত সমাধানে ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকার কৃষক, ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, আগেও সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলি নদীর ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণের জন্য বহু আবেদন-নিবেদন করেছেন এলাকাবাসীসহ জনপ্রতিনিধিরা। কিন্তু এখনও ব্রিজ নির্মাণ করা হয়নি। পরে এলাকাবাসী নিজেরা চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে এতদিন চলাচল করে আসছিলেন। এলাকাবাসী জানান, ভোট আসলে জনপ্রতিনিধিরা এই নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। ভোট শেষ হলে তাঁদের আর খবর থাকে না। বিশেষ করে বর্ষাকালে কামারপুকুর ও কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের বাসিন্দাদের এই বাঁশের সাঁকো পার হতে দুর্ভোগের শেষ থাকে না।
ভুক্তিভোগী ওই গ্রামের বাসিন্দা বাদশা, রোজিনা, সোহেল, আশিকসহ অন্যান্যরা জানান, এখন সাঁকোটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে, যেন দেখার কেউ নাই। কামারপুকুর ইউনিয়নের কমপক্ষে ১০টি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ চিকলী নদী পার হয়ে সৈয়দপুরে যাতায়াত করে থাকে। অথচ এ নদীর ওপর কাচারী ঘাটে দীর্ঘদিনেও নির্মিত হয়নি একটি সেতু দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫১ বছরে একাধিক সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ একাধিক দফতরে আবেদন করেও প্রতিকার পাননি এলাকার মানুষ।
কামারপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন সরকার জানান, বছরের পর বছর এভাবে নদীর দুই পাড়ের কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম ছিল এই বাঁশের সাঁকোটি। এই ইউনিয়নের প্রতিটি চেয়ারম্যান তাদের আমলে এখানে একটি ব্রিজটি নির্মাণের জন্য উপজেলা পরিষদ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডে আবেদন করেছেন। পরে গ্রামের মানুষ নিজ উদ্যোগে, অর্থায়নে বাঁশের সাঁকো নির্মান, মেরামত, সংস্কার করে আসছিল। আমি নিজেই ২০০৭ সাল থেকে এটির সংস্কারে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে অর্থ যোগান দিয়ে আসছি। এখন সেই সাঁকোটির অর্ধেক পানির স্রোতে ভেসে যাওয়ায় চরম বিড়ম্বনায় কয়েক গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। আমরা পূর্বেও বিভিন্ন দপ্তরে এখানে একটি ব্রিজ নির্মানে চিঠি দিয়েছি কিন্তু আজও তা নির্মাণ হয়নি।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা প্রকৌশলী এম এম আলী রেজা রাজু জানান, চিকলি নদীর ওই স্থানে ব্রিজ নির্মাণের জন্য অনেক আগেই প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদিত হলে কাজ শুরু হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলী নদীর উপর কাচারী ঘাটে বাঁশের সাঁকোটি পানির স্রোতে ভেঙ্গে ভেসে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন নদীর দুই পাড়ের ১০ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। বিষয়টি বার বার উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদে বলার পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
স্থানীয়রা জানায়, মাস খানেক আগে এটি বৃষ্টির পানিতে ভেঙ্গে ভেসে যায়। এখন দুই পাড়ের হাজার হাজার মানুষের পারাপারের জন্য বর্তমানে নদীতে পানি কম থাকলে মালকাস (নেংটি বান্দে) ও জরুরি প্রয়োজনেও নদী পারাপারে মানুষ সাঁতার কেটে জীবন ঝুঁকিতে ফেলছেন। এসব সমস্যার দ্রুত সমাধানে ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকার কৃষক, ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, আগেও সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের চিকলি নদীর ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণের জন্য বহু আবেদন-নিবেদন করেছেন এলাকাবাসীসহ জনপ্রতিনিধিরা। কিন্তু এখনও ব্রিজ নির্মাণ করা হয়নি। পরে এলাকাবাসী নিজেরা চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে এতদিন চলাচল করে আসছিলেন। এলাকাবাসী জানান, ভোট আসলে জনপ্রতিনিধিরা এই নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। ভোট শেষ হলে তাঁদের আর খবর থাকে না। বিশেষ করে বর্ষাকালে কামারপুকুর ও কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের বাসিন্দাদের এই বাঁশের সাঁকো পার হতে দুর্ভোগের শেষ থাকে না।
ভুক্তিভোগী ওই গ্রামের বাসিন্দা বাদশা, রোজিনা, সোহেল, আশিকসহ অন্যান্যরা জানান, এখন সাঁকোটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে, যেন দেখার কেউ নাই। কামারপুকুর ইউনিয়নের কমপক্ষে ১০টি গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ চিকলী নদী পার হয়ে সৈয়দপুরে যাতায়াত করে থাকে। অথচ এ নদীর ওপর কাচারী ঘাটে দীর্ঘদিনেও নির্মিত হয়নি একটি সেতু দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫১ বছরে একাধিক সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ একাধিক দফতরে আবেদন করেও প্রতিকার পাননি এলাকার মানুষ।
কামারপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন সরকার জানান, বছরের পর বছর এভাবে নদীর দুই পাড়ের কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম ছিল এই বাঁশের সাঁকোটি। এই ইউনিয়নের প্রতিটি চেয়ারম্যান তাদের আমলে এখানে একটি ব্রিজটি নির্মাণের জন্য উপজেলা পরিষদ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডে আবেদন করেছেন। পরে গ্রামের মানুষ নিজ উদ্যোগে, অর্থায়নে বাঁশের সাঁকো নির্মান, মেরামত, সংস্কার করে আসছিল। আমি নিজেই ২০০৭ সাল থেকে এটির সংস্কারে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে অর্থ যোগান দিয়ে আসছি। এখন সেই সাঁকোটির অর্ধেক পানির স্রোতে ভেসে যাওয়ায় চরম বিড়ম্বনায় কয়েক গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। আমরা পূর্বেও বিভিন্ন দপ্তরে এখানে একটি ব্রিজ নির্মানে চিঠি দিয়েছি কিন্তু আজও তা নির্মাণ হয়নি।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা প্রকৌশলী এম এম আলী রেজা রাজু জানান, চিকলি নদীর ওই স্থানে ব্রিজ নির্মাণের জন্য অনেক আগেই প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদিত হলে কাজ শুরু হবে।
চাঁদা না দেওয়ায় ফাতেমা(৭০) রহিমা বেগম(৪৫) লিজা(২১) কে মারধর করা হয়েছে, পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন তারা এখনো ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন
১৩ মিনিট আগেশুধু সাকু নির্মাণ নয়, মোঃ জসিম উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে সমাজসেবায় যুক্ত আছেন। তিনি অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের পাশে দাঁড়ান, শীতবস্ত্র বিতরণ করেন, কৃষকদের সহায়তা করেন এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করে আসছেন
২৭ মিনিট আগেয়য়ার গ্রামের রাহাত ইটের সলিং রাস্তার উপর খেলাধুলা করছিল। এ সময় একটি পিকআপ তার উপর চাপা দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে
৩০ মিনিট আগেসরকার থেকে একটি কম্বল ও কিছু খাদ্য সামগ্রী এবং বিএনপি ও জামায়াতের কর্মী কিছু খাদ্য সামগ্রী দিয়েছেন। যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল
৩২ মিনিট আগেচাঁদা না দেওয়ায় ফাতেমা(৭০) রহিমা বেগম(৪৫) লিজা(২১) কে মারধর করা হয়েছে, পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন তারা এখনো ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন
শুধু সাকু নির্মাণ নয়, মোঃ জসিম উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে সমাজসেবায় যুক্ত আছেন। তিনি অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের পাশে দাঁড়ান, শীতবস্ত্র বিতরণ করেন, কৃষকদের সহায়তা করেন এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করে আসছেন
য়য়ার গ্রামের রাহাত ইটের সলিং রাস্তার উপর খেলাধুলা করছিল। এ সময় একটি পিকআপ তার উপর চাপা দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে
সরকার থেকে একটি কম্বল ও কিছু খাদ্য সামগ্রী এবং বিএনপি ও জামায়াতের কর্মী কিছু খাদ্য সামগ্রী দিয়েছেন। যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল