খাগড়াছড়ি
পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম বাবুছড়া এলাকায় ৭ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে আয়োজিত হলো বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ কর্মসূচি। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়া হেলিপ্যাড মাঠে এ কর্মসূচির আয়োজন করে ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাবুছড়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম রেজাউর রহমান। সেবামূলক এ কার্যক্রমে সরাসরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন ব্যাটালিয়নের মেডিকেল অফিসার মেজর সুহিল ইবনে আজম।
প্রায় তিন শতাধিক গরিব, অসহায় ও দুস্থ রোগী এদিন চিকিৎসা সুবিধা পান। তাদের মাঝে প্রয়োজনীয় ওষুধও বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক এডি মো. হুমায়ুন করিমসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
চিকিৎসা নিতে আসা রবিধন কার্বারী পাড়ার ৭০ বছর বয়সী মঙ্গল চাকমা বলেন, "টাকার অভাবে অনেক দিন ডাক্তার দেখানো হয়নি। আজ বিজিবি ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ দিয়েছে, খুব উপকার হয়েছে। বিজিবিকে ধন্যবাদ জানাই।"
বিজিবির এমন মানবিক উদ্যোগে স্থানীয়দের মধ্যে স্বস্তি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এলাকাবাসীর মতে, এ ধরনের উদ্যোগ সীমান্ত এলাকার দরিদ্র জনগণের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম বাবুছড়া এলাকায় ৭ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে আয়োজিত হলো বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ কর্মসূচি। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়া হেলিপ্যাড মাঠে এ কর্মসূচির আয়োজন করে ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাবুছড়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম রেজাউর রহমান। সেবামূলক এ কার্যক্রমে সরাসরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন ব্যাটালিয়নের মেডিকেল অফিসার মেজর সুহিল ইবনে আজম।
প্রায় তিন শতাধিক গরিব, অসহায় ও দুস্থ রোগী এদিন চিকিৎসা সুবিধা পান। তাদের মাঝে প্রয়োজনীয় ওষুধও বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক এডি মো. হুমায়ুন করিমসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
চিকিৎসা নিতে আসা রবিধন কার্বারী পাড়ার ৭০ বছর বয়সী মঙ্গল চাকমা বলেন, "টাকার অভাবে অনেক দিন ডাক্তার দেখানো হয়নি। আজ বিজিবি ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ দিয়েছে, খুব উপকার হয়েছে। বিজিবিকে ধন্যবাদ জানাই।"
বিজিবির এমন মানবিক উদ্যোগে স্থানীয়দের মধ্যে স্বস্তি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এলাকাবাসীর মতে, এ ধরনের উদ্যোগ সীমান্ত এলাকার দরিদ্র জনগণের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।