খুলনা
গিরগিটির মতো মুহূর্তেই রং বদলে ফেলছেন খুলনার তেরখাদা উপজেলার সরকারি ইখড়ি-কাটেঙ্গা হাই স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল বাসার শিকদার। বিগত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সেজে নিয়েছেন নানা সুযোগ সুবিধা। এমনকি প্রতিষ্ঠান থেকে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, অর্থ আত্মসাত ও দুর্নীতি করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় গড়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে সাথে এসব অনিয়ম দুর্নীতি ধামাচাপা যাওয়ার জন্য বর্তমানে তিনি রং পাল্টিয়ে বিএনপি জামায়াত নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলার চেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) খুলনার উপ-পরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো হুমায়ুন কবির, যুবদল নেতা গোলাম মোস্তফা ভুট্টো ও মো: ওয়াহিদুল ইসলাম।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালে তৎকালীণ যুবলীগ সভাপতি, স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাব্বির আহম্মেদ লাবু’কে মোটা অংকের উৎকোচ দিয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল বাসার শিকদার। পরবর্তীতে স্কুলের শের-ই-বাংলা মার্কেটে দোকান বরাদ্দ দিয়ে কোটি টাকা আত্মাসাৎ করে এবং নামে বেনামে একাধিক দোকান বরাদ্দ গ্রহণ করেন।
২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের সময়ে অত্র স্কুলের দ্বিতল ভবন তেরখাদা সুপার মার্কেটে ১২৭টা দোকান নিম্নমানের মালামাল দিয়ে তৈরী করেন এ শিক্ষক। বরাদ্দকৃত প্রতি দোকান মালিকের নিকট থেকে ৩ লক্ষ টাকা করে ২ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন। যা স্কুলের একাউন্ট অগ্রনী ব্যাংক তেরখাদা শাখার মাধ্যমে গ্রহণ করেন এবং উক্ত ভবনের মধ্য হইতে ৪টি দোকানঘর তিনি নিজেই বরাদ্দ নেন। যা নিচতলায় ২৪ ও ২৫ নং ঘর বিক্রয় বাবদ সুধীর সাহার নিকট থেকে ৩৬ লক্ষ টাকায় গ্রহন করে তার নামে রেজুলেশন করে দেন। এছাড়া উক্ত মার্কেটের ২ তলার অগ্রনী ব্যাংকের সামনে ২টি দোকানঘর ১৫ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে। এছাড়াও অগ্রনী ব্যাংকের নিকট থেকে ব্যাংকের জায়গা বরাদ্দ দেওয়া বাবদ ২৪ লক্ষ টাকা উৎকোচ গ্রহণ করেন। এই দুর্নীতিবাজ শিক্ষক অত্র স্কুলের বিভিন্ন পদে নিয়োগ বাণিজ্য করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উপজেলা সদরের তেরখাদা পোষ্ট অফিস সংলগ্ন পূর্ব পাশে ২৭ শতক জমি খরিদ করে মনোরম বাড়ী তৈরী করেছে। সাম্প্রতিক কালে খুলনা শহরে ৭০ লক্ষ টাকা দিয়ে ১টি বাড়ি ক্রয় করেছেন। এছাড়াও তার পোষ্ট অফিসে ও বিভিন্ন ব্যাংকে নামে-বেনামে কোটি টাকা জমানো আছে।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, অবসরে যাওয়ার পূর্ব মুহুর্তে স্কুল সংলগ্ন দ্বিতল ভবন তেরখাদা সুপার মার্কেট তৈরীর পর অবশিষ্ট আনুমানিক ১৫-২০ টন রড যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১০-১২ লক্ষ টাকা। উক্ত রড স্কুল ভবনের হলরুম থেকে সরিয়ে নিয়ে পোষ্ট অফিসের পিছনে নিজ বাড়ীতে ঘরের ভিতরে ও পার্শ্ববর্তী প্রভাবশালী ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ পন্থি ভাগ্নেদের বাড়ীতে রাখে। যা স্কুলের পিওন জোহর ও নৈশপ্রহরী বিল্লাল বিষয়টি সচোক্ষে প্রত্যক্ষ করেন এবং স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকরা জ্ঞাত আছেন। কিন্তু আবুল বাশার শিকদার ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলী লীগ সরকারের ছত্রছায়ায় থাকায় তার অপকর্মের বিরুদ্ধে ঐ সময় ভয়ে মুখ খুলতে কেউ সাহস পেতো না।
এদিকে চাকুরীকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সাথে সমন্বয় করে ভুয়া বিল-ভাউচার তৈরি করে তিনি স্কুল ফান্ডের লক্ষ লক্ষ টাকা বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। স্কুলের বিগত কমিটির রেজুলেশন অনুযায়ী পানতিতা গ্রামের ডাঃ রমেশ চন্দ্র প্রামানিক একক ভাবে মার্কেটের উত্তর পাশের কাটেংগা রোডে ১টি ঘর বরাদ্দ পান। পরবর্তীতে তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে গেলে এবং সেখানে তার মৃত্যু হলে আবুল বাশার শিকদার ডাঃ রমেশ চন্দ্র প্রামানিকের ছোট ভাই সুভাষ প্রামানিকের নিকট থেকে ঘুষ গ্রহণ করে "রমেশ চন্দ্র প্রামানিক এর নামের পরে "দিং" কথাটি ভিন্ন কালিতে বসিয়ে ডাঃ রমেশ চন্ত্র প্রামানিক এর একমাত্র ছেলে আশীষ চন্দ্র প্রামানিককে বরাদ্দকৃত ঘর হইতে বঞ্চিত করে। উক্ত দোকানটি সুভাষ চন্দ্রকে বরাদ্দ দেয়। সুভাষ প্রামানিক যা বর্তমানে সুজন মেডিকেল নামে ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে তার বিরুদ্অধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে আবুল বাসার শিকদার বলেন, আমি কোনো রাজনীতি করি না। দুদক কেনো যেখানে পারে অভিযোগ করুক। আমি কোনো ভয় পাই না। যদি কেউ অভিযোগ করে তাহলে তো আর আমি আটকাতে পারবো না, অভিযোগ করুক।
গিরগিটির মতো মুহূর্তেই রং বদলে ফেলছেন খুলনার তেরখাদা উপজেলার সরকারি ইখড়ি-কাটেঙ্গা হাই স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল বাসার শিকদার। বিগত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সেজে নিয়েছেন নানা সুযোগ সুবিধা। এমনকি প্রতিষ্ঠান থেকে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, অর্থ আত্মসাত ও দুর্নীতি করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় গড়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে সাথে এসব অনিয়ম দুর্নীতি ধামাচাপা যাওয়ার জন্য বর্তমানে তিনি রং পাল্টিয়ে বিএনপি জামায়াত নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলার চেষ্টায় লিপ্ত আছেন। অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) খুলনার উপ-পরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো হুমায়ুন কবির, যুবদল নেতা গোলাম মোস্তফা ভুট্টো ও মো: ওয়াহিদুল ইসলাম।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালে তৎকালীণ যুবলীগ সভাপতি, স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাব্বির আহম্মেদ লাবু’কে মোটা অংকের উৎকোচ দিয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল বাসার শিকদার। পরবর্তীতে স্কুলের শের-ই-বাংলা মার্কেটে দোকান বরাদ্দ দিয়ে কোটি টাকা আত্মাসাৎ করে এবং নামে বেনামে একাধিক দোকান বরাদ্দ গ্রহণ করেন।
২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের সময়ে অত্র স্কুলের দ্বিতল ভবন তেরখাদা সুপার মার্কেটে ১২৭টা দোকান নিম্নমানের মালামাল দিয়ে তৈরী করেন এ শিক্ষক। বরাদ্দকৃত প্রতি দোকান মালিকের নিকট থেকে ৩ লক্ষ টাকা করে ২ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন। যা স্কুলের একাউন্ট অগ্রনী ব্যাংক তেরখাদা শাখার মাধ্যমে গ্রহণ করেন এবং উক্ত ভবনের মধ্য হইতে ৪টি দোকানঘর তিনি নিজেই বরাদ্দ নেন। যা নিচতলায় ২৪ ও ২৫ নং ঘর বিক্রয় বাবদ সুধীর সাহার নিকট থেকে ৩৬ লক্ষ টাকায় গ্রহন করে তার নামে রেজুলেশন করে দেন। এছাড়া উক্ত মার্কেটের ২ তলার অগ্রনী ব্যাংকের সামনে ২টি দোকানঘর ১৫ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে। এছাড়াও অগ্রনী ব্যাংকের নিকট থেকে ব্যাংকের জায়গা বরাদ্দ দেওয়া বাবদ ২৪ লক্ষ টাকা উৎকোচ গ্রহণ করেন। এই দুর্নীতিবাজ শিক্ষক অত্র স্কুলের বিভিন্ন পদে নিয়োগ বাণিজ্য করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উপজেলা সদরের তেরখাদা পোষ্ট অফিস সংলগ্ন পূর্ব পাশে ২৭ শতক জমি খরিদ করে মনোরম বাড়ী তৈরী করেছে। সাম্প্রতিক কালে খুলনা শহরে ৭০ লক্ষ টাকা দিয়ে ১টি বাড়ি ক্রয় করেছেন। এছাড়াও তার পোষ্ট অফিসে ও বিভিন্ন ব্যাংকে নামে-বেনামে কোটি টাকা জমানো আছে।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, অবসরে যাওয়ার পূর্ব মুহুর্তে স্কুল সংলগ্ন দ্বিতল ভবন তেরখাদা সুপার মার্কেট তৈরীর পর অবশিষ্ট আনুমানিক ১৫-২০ টন রড যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১০-১২ লক্ষ টাকা। উক্ত রড স্কুল ভবনের হলরুম থেকে সরিয়ে নিয়ে পোষ্ট অফিসের পিছনে নিজ বাড়ীতে ঘরের ভিতরে ও পার্শ্ববর্তী প্রভাবশালী ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ পন্থি ভাগ্নেদের বাড়ীতে রাখে। যা স্কুলের পিওন জোহর ও নৈশপ্রহরী বিল্লাল বিষয়টি সচোক্ষে প্রত্যক্ষ করেন এবং স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকরা জ্ঞাত আছেন। কিন্তু আবুল বাশার শিকদার ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলী লীগ সরকারের ছত্রছায়ায় থাকায় তার অপকর্মের বিরুদ্ধে ঐ সময় ভয়ে মুখ খুলতে কেউ সাহস পেতো না।
এদিকে চাকুরীকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সাথে সমন্বয় করে ভুয়া বিল-ভাউচার তৈরি করে তিনি স্কুল ফান্ডের লক্ষ লক্ষ টাকা বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। স্কুলের বিগত কমিটির রেজুলেশন অনুযায়ী পানতিতা গ্রামের ডাঃ রমেশ চন্দ্র প্রামানিক একক ভাবে মার্কেটের উত্তর পাশের কাটেংগা রোডে ১টি ঘর বরাদ্দ পান। পরবর্তীতে তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে গেলে এবং সেখানে তার মৃত্যু হলে আবুল বাশার শিকদার ডাঃ রমেশ চন্দ্র প্রামানিকের ছোট ভাই সুভাষ প্রামানিকের নিকট থেকে ঘুষ গ্রহণ করে "রমেশ চন্দ্র প্রামানিক এর নামের পরে "দিং" কথাটি ভিন্ন কালিতে বসিয়ে ডাঃ রমেশ চন্ত্র প্রামানিক এর একমাত্র ছেলে আশীষ চন্দ্র প্রামানিককে বরাদ্দকৃত ঘর হইতে বঞ্চিত করে। উক্ত দোকানটি সুভাষ চন্দ্রকে বরাদ্দ দেয়। সুভাষ প্রামানিক যা বর্তমানে সুজন মেডিকেল নামে ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
তবে তার বিরুদ্অধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে আবুল বাসার শিকদার বলেন, আমি কোনো রাজনীতি করি না। দুদক কেনো যেখানে পারে অভিযোগ করুক। আমি কোনো ভয় পাই না। যদি কেউ অভিযোগ করে তাহলে তো আর আমি আটকাতে পারবো না, অভিযোগ করুক।
খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. সাইফুল ইসলাম রোববার (৪ মে) আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। উচ্চ আদালতে জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় রোববার তার আত্মসমর্পণের কথা ছিল।
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ও জাল জালিয়াতের মাধ্যমে ভূয়া মিস কেস সাজিয়ে ১৮ একর ১৫ শতাংশ জমি আত্মসাতের অভিযোগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমুসহ অপসোনিন ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেডের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যগণ।
১ ঘণ্টা আগেখুলনার বাগমারা এলাকার একটি দোকান চুরির ঘটনায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুর্বৃত্তরা একজনকে গুলি এবং অপরজনকে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে, নীলফামারী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও নীলফামারী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বৃহত্তর রংপুর বিভাগে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলো।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. সাইফুল ইসলাম রোববার (৪ মে) আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। উচ্চ আদালতে জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় রোববার তার আত্মসমর্পণের কথা ছিল।
ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে ও জাল জালিয়াতের মাধ্যমে ভূয়া মিস কেস সাজিয়ে ১৮ একর ১৫ শতাংশ জমি আত্মসাতের অভিযোগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আমির হোসেন আমুসহ অপসোনিন ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেডের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যগণ।
খুলনার বাগমারা এলাকার একটি দোকান চুরির ঘটনায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় দুর্বৃত্তরা একজনকে গুলি এবং অপরজনকে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে, নীলফামারী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও নীলফামারী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বৃহত্তর রংপুর বিভাগে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলো।