মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার নয়াডিঙ্গি এলাকায় ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
রোববার (১৫ জুন) ভোর ৬টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে হঠাৎ এই মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়।
মিছিলে নেতৃত্ব দেন দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম শফিক এবং জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাজিদুল ইসলাম।
তাদের সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১৫ জন নেতাকর্মী অংশ নেন।
মিছিলের একটি ভিডিও ছাত্রলীগ নেতা রাজিদুল ইসলামের নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করা হয়েছে।
রাজিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় মানিকগঞ্জ সদর ও দৌলতপুর থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
দৌলতপুর থানার একটি মামলায় শফিকুল ইসলাম শফিকও এজাহারভুক্ত আসামি।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার আসামিদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে ইতোমধ্যে মানিকগঞ্জের নবগ্রাম এলাকাতেও রাজিদুল ইসলামের নেতৃত্বে আরেকটি মিছিল হয়েছে।
এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশ্যে মিছিল করলেন এজাহারভুক্ত এই ছাত্রলীগ নেতা।
এছাড়া ঢাকার মিরপুর ও নারায়ণগঞ্জের দুটি মিছিলেও তাকে সামনে দেখা গেছে।
এ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি নেতারা।
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এস এ জিন্নাহ কবির বলেন, “পুলিশের ভেতরে আওয়ামী লীগের দোসররা ঘাপটি মেরে আছে। তারা পলাতকদের ধরছে না।”
বিএনপির এই নেতার দাবি, নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী—যারা বিভিন্ন নাশকতা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি—তারা দিব্যি বাড়িতে ঘুমাচ্ছেন, প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। অথচ পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না।
তিনি বলেন, “আমরা একাধিকবার পুলিশকে জানিয়েছি, তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য দিয়েছি। কিন্তু কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। পুলিশ যেন চোখ বুজে আছে। কারণ, এরা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগপ্রাপ্ত। স্বাভাবিকভাবেই তারা দলীয় আনুগত্যে পরিচালিত হচ্ছে।”
নিষিদ্ধ সংগঠনের পলাতক নেতাকর্মীদের মিছিল করার সুযোগ দেওয়ার দায়-দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেই নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুন বলেন, “নিষিদ্ধ সংগঠনের এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তাদের অবস্থান সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য পেলেই দ্রুত অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হবে।”
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার নয়াডিঙ্গি এলাকায় ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
রোববার (১৫ জুন) ভোর ৬টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে হঠাৎ এই মিছিল বের হয়। মিছিল থেকে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়।
মিছিলে নেতৃত্ব দেন দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম শফিক এবং জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাজিদুল ইসলাম।
তাদের সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১৫ জন নেতাকর্মী অংশ নেন।
মিছিলের একটি ভিডিও ছাত্রলীগ নেতা রাজিদুল ইসলামের নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করা হয়েছে।
রাজিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় মানিকগঞ্জ সদর ও দৌলতপুর থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
দৌলতপুর থানার একটি মামলায় শফিকুল ইসলাম শফিকও এজাহারভুক্ত আসামি।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার আসামিদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে ইতোমধ্যে মানিকগঞ্জের নবগ্রাম এলাকাতেও রাজিদুল ইসলামের নেতৃত্বে আরেকটি মিছিল হয়েছে।
এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রকাশ্যে মিছিল করলেন এজাহারভুক্ত এই ছাত্রলীগ নেতা।
এছাড়া ঢাকার মিরপুর ও নারায়ণগঞ্জের দুটি মিছিলেও তাকে সামনে দেখা গেছে।
এ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি নেতারা।
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এস এ জিন্নাহ কবির বলেন, “পুলিশের ভেতরে আওয়ামী লীগের দোসররা ঘাপটি মেরে আছে। তারা পলাতকদের ধরছে না।”
বিএনপির এই নেতার দাবি, নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতাকর্মী—যারা বিভিন্ন নাশকতা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি—তারা দিব্যি বাড়িতে ঘুমাচ্ছেন, প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। অথচ পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না।
তিনি বলেন, “আমরা একাধিকবার পুলিশকে জানিয়েছি, তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য দিয়েছি। কিন্তু কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। পুলিশ যেন চোখ বুজে আছে। কারণ, এরা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগপ্রাপ্ত। স্বাভাবিকভাবেই তারা দলীয় আনুগত্যে পরিচালিত হচ্ছে।”
নিষিদ্ধ সংগঠনের পলাতক নেতাকর্মীদের মিছিল করার সুযোগ দেওয়ার দায়-দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেই নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুন বলেন, “নিষিদ্ধ সংগঠনের এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তাদের অবস্থান সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য পেলেই দ্রুত অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হবে।”
কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক,খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া বিএনপিকে সকল সম্প্রদায়ের নিরাপদ আশ্রয়স্থল দাবি করে বলেছেন,আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে অতীতে মতো সকল সম্প্রদায়ের সুষম উন্নয়নসহ সামাজিক,ধর্মীয় ও হিন্দুসহ সব সম্প্রদায়ের নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত
১৪ ঘণ্টা আগেনারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব।
১৪ ঘণ্টা আগেএদিকে নিবাসীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সমাজসেবা কার্যালয়। নিরাপদ আশ্রয় প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের এমন কর্মকাণ্ডে সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ সমাজসেবা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অনিল চন্দ্র বর্ম্মন। অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত
১৪ ঘণ্টা আগেবিজিবি আরো জানায়, চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্য সামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক,খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া বিএনপিকে সকল সম্প্রদায়ের নিরাপদ আশ্রয়স্থল দাবি করে বলেছেন,আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে অতীতে মতো সকল সম্প্রদায়ের সুষম উন্নয়নসহ সামাজিক,ধর্মীয় ও হিন্দুসহ সব সম্প্রদায়ের নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত
নারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব।
এদিকে নিবাসীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সমাজসেবা কার্যালয়। নিরাপদ আশ্রয় প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের এমন কর্মকাণ্ডে সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ সমাজসেবা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অনিল চন্দ্র বর্ম্মন। অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত
বিজিবি আরো জানায়, চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্য সামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।