সৈয়দপুর, নীলফামারি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে গোবরের ঘুটে বা শলাকা বানিয়ে তা বিক্রি করে সংসার চলছে হাজারো পরিবারের। কেউবা তৈরি করছেন কেকের মতো করে। অনেকে এসব বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। একাজে জড়িত উপজেলার অনেকের সাথে কথা বলে এমনই তথ্য পাওয়া যায়।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহর বা গ্রামের অনেকেই গরু পালন করছেন। কেউ কেউ বাণিজ্যিকভাবে খামার গড়ে তুলেছেন। অসচ্ছল পরিবারের নারীরা গরুর খামার বা আশপাশের গোবর কুড়িয়ে নিজ বাড়ি, রাস্তার পাশে অথবা ফাঁকা জায়গায় ঘুটে বা শলাকা তৈরি করছেন। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে জ্বালানির উপযোগী করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র বিক্রি করছেন। প্রতিবস্তা শুকনো ঘুটে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। আর গোবর দিয়ে তৈরিকৃত শলাকা প্রতিটি ৩ টাকা দরে বিক্রি করছেন। এতে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে একেকজনের প্রতিমাসে ৪/৫ হাজার টাকা আয় হচ্ছে।
শহরের ইসলামবাগ ফিদালী ইনস্টিটিউট সংলগ্ন এলাকায় বানু নামের এক নারী বলেন, তার স্বামী একজন রিকশ্ চালক, তার পরিবারে মোট ৫ জন সদস্য। ভাড়া বাসায় থেকে স্বামীর রোজগারে সংসার চালাতে কষ্ট হয় বলে আশপাশ থেকে অথবা খামার থেকে গোবর সংগ্রহ করে ঘুটে ও শলাকা তৈরি করছি। এতে একদিকে নিজ বাড়িতে রান্নার কাজ হচ্ছে অন্যদিকে অবশিষ্ট ঘুটে ও শলাকা বিক্রি করে প্রতিমাসে আয় হচ্ছে ২/৩ হাজার টাকা। আর সে টাকা দিয়ে বাচ্চাদের পড়াশুনার খরচ চালাতে পারছি।
শহরের দারুল উলুম মাদ্রাসা মোড় সংলগ্ন রাজিয়া বেগম বলেন, সামান্য আয়ের সংসার তার। গ্যাস বা লকড়ি কেনার সামর্থ্য নেই বলে আশপাশের গোবর কুড়িয়ে পাট কাঠি দিয়ে শলাকা তৈরি করছি। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে নিজ বাড়িতে রান্নার কাজে ব্যবহার করছি। আর বাকিটা বিক্রি করে প্রতিমাসে ৩/৪ হাজার টাকা জমিয়ে রাখছি।
শহরের বাঙালিপুর নিজপাড়ার আঁকলিমা পারভীন জানান, স্বামী দুলাল হোসেন একজন বাসের কন্ট্রাক্টর। কষ্ট করে ১/২ টি গরু কিনেছি। বাড়ির গরুর গোবর আর সংগ্রহ করা গোবর দিয়ে জ্বালানি তৈরি করছি। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে নিজেদের সংসারের চাহিদা মিটিয়ে প্রতিমাসে ৫/৬ হাজার টাকা আয় করছি। ১ মেয়েকে সেই টাকায় অনার্সে পড়াশোনা করাচ্ছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভুষন বলেন, গোবর দিয়ে তৈরিকৃত জ্বালানি পরিবেশবান্ধব। গোবরের সাথে ধানের গুড়া মিশ্রন করে ঘুটে ও শলাকা তৈরি করলে ভালো জ্বলে। আর জ্বালানি শেষে ওই ছাই ফসলের জমিতে ব্যবহার করা যায়। এতে জমি হয় উর্বর। ফসলও হয় পর্যাপ্ত।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে গোবরের ঘুটে বা শলাকা বানিয়ে তা বিক্রি করে সংসার চলছে হাজারো পরিবারের। কেউবা তৈরি করছেন কেকের মতো করে। অনেকে এসব বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। একাজে জড়িত উপজেলার অনেকের সাথে কথা বলে এমনই তথ্য পাওয়া যায়।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহর বা গ্রামের অনেকেই গরু পালন করছেন। কেউ কেউ বাণিজ্যিকভাবে খামার গড়ে তুলেছেন। অসচ্ছল পরিবারের নারীরা গরুর খামার বা আশপাশের গোবর কুড়িয়ে নিজ বাড়ি, রাস্তার পাশে অথবা ফাঁকা জায়গায় ঘুটে বা শলাকা তৈরি করছেন। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে জ্বালানির উপযোগী করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র বিক্রি করছেন। প্রতিবস্তা শুকনো ঘুটে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। আর গোবর দিয়ে তৈরিকৃত শলাকা প্রতিটি ৩ টাকা দরে বিক্রি করছেন। এতে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে একেকজনের প্রতিমাসে ৪/৫ হাজার টাকা আয় হচ্ছে।
শহরের ইসলামবাগ ফিদালী ইনস্টিটিউট সংলগ্ন এলাকায় বানু নামের এক নারী বলেন, তার স্বামী একজন রিকশ্ চালক, তার পরিবারে মোট ৫ জন সদস্য। ভাড়া বাসায় থেকে স্বামীর রোজগারে সংসার চালাতে কষ্ট হয় বলে আশপাশ থেকে অথবা খামার থেকে গোবর সংগ্রহ করে ঘুটে ও শলাকা তৈরি করছি। এতে একদিকে নিজ বাড়িতে রান্নার কাজ হচ্ছে অন্যদিকে অবশিষ্ট ঘুটে ও শলাকা বিক্রি করে প্রতিমাসে আয় হচ্ছে ২/৩ হাজার টাকা। আর সে টাকা দিয়ে বাচ্চাদের পড়াশুনার খরচ চালাতে পারছি।
শহরের দারুল উলুম মাদ্রাসা মোড় সংলগ্ন রাজিয়া বেগম বলেন, সামান্য আয়ের সংসার তার। গ্যাস বা লকড়ি কেনার সামর্থ্য নেই বলে আশপাশের গোবর কুড়িয়ে পাট কাঠি দিয়ে শলাকা তৈরি করছি। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে নিজ বাড়িতে রান্নার কাজে ব্যবহার করছি। আর বাকিটা বিক্রি করে প্রতিমাসে ৩/৪ হাজার টাকা জমিয়ে রাখছি।
শহরের বাঙালিপুর নিজপাড়ার আঁকলিমা পারভীন জানান, স্বামী দুলাল হোসেন একজন বাসের কন্ট্রাক্টর। কষ্ট করে ১/২ টি গরু কিনেছি। বাড়ির গরুর গোবর আর সংগ্রহ করা গোবর দিয়ে জ্বালানি তৈরি করছি। এরপর সেগুলো রোদে শুকিয়ে নিজেদের সংসারের চাহিদা মিটিয়ে প্রতিমাসে ৫/৬ হাজার টাকা আয় করছি। ১ মেয়েকে সেই টাকায় অনার্সে পড়াশোনা করাচ্ছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভুষন বলেন, গোবর দিয়ে তৈরিকৃত জ্বালানি পরিবেশবান্ধব। গোবরের সাথে ধানের গুড়া মিশ্রন করে ঘুটে ও শলাকা তৈরি করলে ভালো জ্বলে। আর জ্বালানি শেষে ওই ছাই ফসলের জমিতে ব্যবহার করা যায়। এতে জমি হয় উর্বর। ফসলও হয় পর্যাপ্ত।
দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ও ভারতের শিলিগুড়ি থেকে আমদানি করা পাথর ওয়াগন থেকে ভেকু মেশিন দিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকে লোড করার কারণে সৈয়দপুর স্টেশনের পূর্বপাশের লুপ লাইনগুলোর বেহাল দশা হয়ে যায়। এতে প্রায়ই মালবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হতো। এ কারণে স্থানীয় রেলওয়ে দপ্তর ওই লাইন চলাচলের জন্য অনুপোযোগী ঘোষণা করে
১৫ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ হওয়ার পর ওমর ফারুকের বাবা জসীম উদ্দিনের কাছে একটি নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়
১৫ ঘণ্টা আগেঅনুষ্ঠানে শেষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। ইউএনও মো. নুর-ই-আলম সিদ্দিকী বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন
১৫ ঘণ্টা আগেড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ও দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা-ই এ কর্মসূচির মূল লক্ষ্য। এজন্য তারা বিভিন্ন পরিবহন চালক, পথচারী, শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের হাতে সচেতনতামূলক লিফলেট তুলে দেন
১৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ও ভারতের শিলিগুড়ি থেকে আমদানি করা পাথর ওয়াগন থেকে ভেকু মেশিন দিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকে লোড করার কারণে সৈয়দপুর স্টেশনের পূর্বপাশের লুপ লাইনগুলোর বেহাল দশা হয়ে যায়। এতে প্রায়ই মালবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হতো। এ কারণে স্থানীয় রেলওয়ে দপ্তর ওই লাইন চলাচলের জন্য অনুপোযোগী ঘোষণা করে
নিখোঁজ হওয়ার পর ওমর ফারুকের বাবা জসীম উদ্দিনের কাছে একটি নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়
অনুষ্ঠানে শেষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। ইউএনও মো. নুর-ই-আলম সিদ্দিকী বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন
ড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ও দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা-ই এ কর্মসূচির মূল লক্ষ্য। এজন্য তারা বিভিন্ন পরিবহন চালক, পথচারী, শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের হাতে সচেতনতামূলক লিফলেট তুলে দেন