শেরপুর

ভারতের মেঘালয়ের কোল ঘেঁষা এ গ্রামে খরস্রোতা সোমেশ্বরী নদী স্থানীয়দের জন্য এক চির দুঃখের নাম। গ্রামের মানুষরা মূলত কৃষিনির্ভর। সেতু না থাকায় পণ্য আনা-নেওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। নদীর উপর দিয়ে আশেপাশের বালিজুরী, তাওয়াকুচা, গুরুচরনদুধবই, মালাকোচা, বিলভরট, কালিবাড়ি ও আরও ১২টি গ্রামে হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে।

নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত বালিজুরী উচ্চ বিদ্যালয়, খাড়ামোড়া দাখিল মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়। বালিজুরী বাজার থেকে খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রামের শেষ প্রান্ত ভারতের সীমান্ত থেকে মাত্র ৪-৫ কিলোমিটার দূরে। সেতু না থাকায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যাতায়াতে চরম কষ্টে পড়েন। বর্ষাকালে নদী ভয়ংকর খরস্রোতা রূপ ধারণ করে; তখন দড়ি ধরে নৌকা ব্যবহার করে মানুষ পারাপার হয়। শুকনো মৌসুমে ছোট্ট কাঠের সাকো ব্যবহার করে ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল সীমিত সংখ্যক যাত্রী নিয়ে পারাপার হয়। স্থানীয়রা বলছেন, কয়েকশত ফুটের একটি সেতু এ অঞ্চলের জীবনমান বদলে দিতে পারে।
স্থানীয়রা মনে করছেন, বহুবার মিডিয়ায় এই দুর্ভোগ তুলে ধরা হয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজর এলো না। একটি স্থানীয় ভ্যানচালক বলেন, “বহুত ইন্টারভিউ দিছি, কাম কিছুই অয় নাই। ভোট হলে নেতারা বড় কথা কয়, পরে খোঁজ নেই।”
৮০ বছর বয়সী গোলাম মাওলা বলেন, “খুব কষ্টে আছি। পাকিস্তান আমল থেকে কেউ খোঁজ নেয়নি। মালামাল পার করতে বাঁশ দিয়ে করতে হয়। একটি সেতু আমাদের স্বপ্ন। রোগী পার করতেও কষ্ট হয়, পোলাপান স্কুলে যেতে পারে না। এখন শুকনো মৌসুমে কাঠের সাকো ব্যবহার করছি, বর্ষায় পার হওয়া যায় না।”
স্থানীয় ছাত্র মিল্লাত বলেন, “নদী পার হয়ে স্কুলে যাওয়া খুব কষ্টকর। গাড়ি পার করা যায় না। সরকার একটি সেতু বানালে ভালো হতো।”
এই সমস্যার কারণে খাড়ামোড়া গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে দৈনন্দিন জীবন ও শিক্ষা কার্যক্রমে চরম দুর্ভোগের মুখোমুখি।
এব্যাপারে শেরপুরের এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, সেতু প্রকল্প প্রনয়ণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভারতের মেঘালয়ের কোল ঘেঁষা এ গ্রামে খরস্রোতা সোমেশ্বরী নদী স্থানীয়দের জন্য এক চির দুঃখের নাম। গ্রামের মানুষরা মূলত কৃষিনির্ভর। সেতু না থাকায় পণ্য আনা-নেওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। নদীর উপর দিয়ে আশেপাশের বালিজুরী, তাওয়াকুচা, গুরুচরনদুধবই, মালাকোচা, বিলভরট, কালিবাড়ি ও আরও ১২টি গ্রামে হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে।

নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত বালিজুরী উচ্চ বিদ্যালয়, খাড়ামোড়া দাখিল মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়। বালিজুরী বাজার থেকে খাড়ামোড়া ও রাঙ্গাজান গ্রামের শেষ প্রান্ত ভারতের সীমান্ত থেকে মাত্র ৪-৫ কিলোমিটার দূরে। সেতু না থাকায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যাতায়াতে চরম কষ্টে পড়েন। বর্ষাকালে নদী ভয়ংকর খরস্রোতা রূপ ধারণ করে; তখন দড়ি ধরে নৌকা ব্যবহার করে মানুষ পারাপার হয়। শুকনো মৌসুমে ছোট্ট কাঠের সাকো ব্যবহার করে ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল সীমিত সংখ্যক যাত্রী নিয়ে পারাপার হয়। স্থানীয়রা বলছেন, কয়েকশত ফুটের একটি সেতু এ অঞ্চলের জীবনমান বদলে দিতে পারে।
স্থানীয়রা মনে করছেন, বহুবার মিডিয়ায় এই দুর্ভোগ তুলে ধরা হয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজর এলো না। একটি স্থানীয় ভ্যানচালক বলেন, “বহুত ইন্টারভিউ দিছি, কাম কিছুই অয় নাই। ভোট হলে নেতারা বড় কথা কয়, পরে খোঁজ নেই।”
৮০ বছর বয়সী গোলাম মাওলা বলেন, “খুব কষ্টে আছি। পাকিস্তান আমল থেকে কেউ খোঁজ নেয়নি। মালামাল পার করতে বাঁশ দিয়ে করতে হয়। একটি সেতু আমাদের স্বপ্ন। রোগী পার করতেও কষ্ট হয়, পোলাপান স্কুলে যেতে পারে না। এখন শুকনো মৌসুমে কাঠের সাকো ব্যবহার করছি, বর্ষায় পার হওয়া যায় না।”
স্থানীয় ছাত্র মিল্লাত বলেন, “নদী পার হয়ে স্কুলে যাওয়া খুব কষ্টকর। গাড়ি পার করা যায় না। সরকার একটি সেতু বানালে ভালো হতো।”
এই সমস্যার কারণে খাড়ামোড়া গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে দৈনন্দিন জীবন ও শিক্ষা কার্যক্রমে চরম দুর্ভোগের মুখোমুখি।
এব্যাপারে শেরপুরের এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, সেতু প্রকল্প প্রনয়ণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
৯ ঘণ্টা আগে
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
১০ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
১২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি