জুলাই স্মৃতি স্তম্ভ বানাতে’ ভেঙে ফেলা হচ্ছে জামালপুরের বিজয় চত্বর

প্রতিনিধি
জামালপুর
Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বর নির্মাণ করা হয়েছিল ৷ সে সময় স্থাপনাটির নাম ছিল ‘মির্জা আজম চত্বর’।

সেখানে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ স্থাপন করা হবে বলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতা জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৮জুলাই) শহরের জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ বাইপাস সড়কের শেখের ভিটা এলাকায় বিজয় চত্বরের মূল স্তম্ভটি ভাঙা শুরু হয়।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন জামালপুর জেলা শাখার সাবেক যুগ্ন সদস্যা সচিব আমিমুল ইহসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই স্মৃতি স্তম্ভ করতেই এই চত্বর ভেঙে ফেলা হচ্ছে।’

এ বিষয়ে জানতে জামালপুর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নওয়াজিস রহমান বিশ্বাসের মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বর নির্মাণ করা হয় ৷ সে সময় স্থাপনাটির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘মির্জা আজম চত্বর’।

২০২৪ সালের ৫ অগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই চত্বরের নামকরণ করা আগস্ট বিজয় চত্বর।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

জেলা নিয়ে আরও পড়ুন

নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, আমন চাষ শুরু হয় ১৬ জুলাই থেকে। নীলফামারীর অধিকাংশ কৃষক, আগাম আলু চাষ করেন।

৮ মিনিট আগে

পাহাড়ে পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে মাইকিং চলছে। ইতিমধ্যে প্রশাসন সহস্রাধিক মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নিয়েছে । টানা বর্ষণে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছোটখাটো পাহাড় ধসের খবর পাওয়া গেছে। প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে যুব রেডক্রিসেন্টের সদস্যরা।

২০ মিনিট আগে

ফ্রি চুক্ষ চিকিৎসা ক্যাম্প ৫শ অসহায় মানুষের মাঝে চিকিৎসা প্রদান ও ১৩০ জন চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চশমা প্রদান ও ৫০ জন চোখের ছানি রোগীদের পর্যায়ক্রমে খুলনা বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।

৪০ মিনিট আগে

জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, ফুলগাজী ও পরশুরামে মোট ১৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।

১ ঘণ্টা আগে