ভালুকা, ময়মনসিংহ
ভালুকা পৌর সদরে চলমান গণপরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযানের মধ্যেই উদ্বেগজনকভাবে আবিষ্কৃত হয়েছে একটি অবৈধ ময়লার ভাগাড়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবী ও রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্যরা পৌর এলাকাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে কাজ করলেও, ভালুকা-গফরগাঁও সড়কের সেবা হাসপাতালের বিপরীতে উপজেলা পরিষদের সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে একটি মিনি ময়লার ভাগাড়। আশপাশের বাসিন্দাদের দ্বারা নিয়মিতভাবে এখানে ময়লা ফেলা হলেও, বাধাদানকারী কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।
স্থানীয়রা জানান, এই ময়লার ভাগাড়ের কারণে চরম দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, যা দিয়ে পথচলাচল করাও দুর্বিষহ। বিশেষ করে হাসপাতালের বিপরীতে অবস্থিত এই ভাগাড়টি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে এবং পৌর সৌন্দর্য্য নষ্ট করছে। ইউএনও’র পরিচ্ছন্নতা অভিযানের সাফল্যকে ম্লান করে দিয়ে এই অবহেলিত ভাগাড় যেন "বাতির নীচেই অন্ধকার"-এর মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভালুকা-গফরগাঁও সড়কের এই গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আশপাশের বাসাবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়মিতভাবে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। ফলে সেখানে এখন জমে উঠেছে বিশাল আকারের ময়লার স্তূপ। এই আবর্জনা থেকে নির্গত দুর্গন্ধে পথচারীদের চলাচল যেমন কষ্টকর হয়ে পড়েছে, তেমনি হাসপাতালের রোগী ও আশপাশের বাসিন্দারাও পড়েছেন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।
স্থানীয়রা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে এই জায়গাটিকে একটি অনানুষ্ঠানিক ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে সমস্যাটি দিন দিন প্রকট হয়ে উঠছে।
একজন বাসিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “উপজেলা প্রশাসন যেখানে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাচ্ছে, সেখানে উপজেলা পরিষদের সামনেই যদি এমন দৃশ্য দেখা যায়, তাহলে সেটি হতাশাজনক।
স্থানীয় পরিবেশ সচেতন সংগঠনগুলো বলছে, দ্রুত এই ময়লার ভাগাড় অপসারণ করে সেখানে ময়লা ফেলার বিরুদ্ধে সাইনবোর্ড ও নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। একইসাথে পৌরসভার আবর্জনা ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার আওতায় বিকল্প ডাম্পিং এলাকা নির্ধারণ করা উচিত।
এ বিষয়ে ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌরসভার দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা আশা করছেন, বর্তমান প্রশাসনের পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ নিয়ে যে আন্তরিক প্রচেষ্টা চলছে, সেই ধারাবাহিকতায় এই সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ভালুকা পৌর সদরে চলমান গণপরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযানের মধ্যেই উদ্বেগজনকভাবে আবিষ্কৃত হয়েছে একটি অবৈধ ময়লার ভাগাড়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ এর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবী ও রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্যরা পৌর এলাকাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে কাজ করলেও, ভালুকা-গফরগাঁও সড়কের সেবা হাসপাতালের বিপরীতে উপজেলা পরিষদের সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে একটি মিনি ময়লার ভাগাড়। আশপাশের বাসিন্দাদের দ্বারা নিয়মিতভাবে এখানে ময়লা ফেলা হলেও, বাধাদানকারী কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।
স্থানীয়রা জানান, এই ময়লার ভাগাড়ের কারণে চরম দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, যা দিয়ে পথচলাচল করাও দুর্বিষহ। বিশেষ করে হাসপাতালের বিপরীতে অবস্থিত এই ভাগাড়টি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে এবং পৌর সৌন্দর্য্য নষ্ট করছে। ইউএনও’র পরিচ্ছন্নতা অভিযানের সাফল্যকে ম্লান করে দিয়ে এই অবহেলিত ভাগাড় যেন "বাতির নীচেই অন্ধকার"-এর মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভালুকা-গফরগাঁও সড়কের এই গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আশপাশের বাসাবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়মিতভাবে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। ফলে সেখানে এখন জমে উঠেছে বিশাল আকারের ময়লার স্তূপ। এই আবর্জনা থেকে নির্গত দুর্গন্ধে পথচারীদের চলাচল যেমন কষ্টকর হয়ে পড়েছে, তেমনি হাসপাতালের রোগী ও আশপাশের বাসিন্দারাও পড়েছেন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।
স্থানীয়রা জানায়, দীর্ঘদিন ধরে এই জায়গাটিকে একটি অনানুষ্ঠানিক ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে সমস্যাটি দিন দিন প্রকট হয়ে উঠছে।
একজন বাসিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “উপজেলা প্রশাসন যেখানে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাচ্ছে, সেখানে উপজেলা পরিষদের সামনেই যদি এমন দৃশ্য দেখা যায়, তাহলে সেটি হতাশাজনক।
স্থানীয় পরিবেশ সচেতন সংগঠনগুলো বলছে, দ্রুত এই ময়লার ভাগাড় অপসারণ করে সেখানে ময়লা ফেলার বিরুদ্ধে সাইনবোর্ড ও নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। একইসাথে পৌরসভার আবর্জনা ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার আওতায় বিকল্প ডাম্পিং এলাকা নির্ধারণ করা উচিত।
এ বিষয়ে ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌরসভার দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা আশা করছেন, বর্তমান প্রশাসনের পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ নিয়ে যে আন্তরিক প্রচেষ্টা চলছে, সেই ধারাবাহিকতায় এই সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
দুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
২৬ মিনিট আগেবাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
৪৩ মিনিট আগেস্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে
২ ঘণ্টা আগেদুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
বাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
স্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে