সাতক্ষীরা
বিজিবি জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ভোমরা বিওপি’র আভিযানে ঘোষপাড়া হতে বিজিবি সদস্যরা ৬ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় সাবান আটক করে। কাকডাঙ্গা বিওপির আভিযানে গেরাখালি হতে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে।
এদিকে মাদরা বিওপির আভিযানে চান্দা হতে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি আটক করে। হিজলদী বিওপির আভিযানে শিশুতলা আমবাগান হতে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে। চান্দুরিয়া বিওপির আভিযানে চান্দুরিয়া হতে ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করা হয়।
অপরদিকে বাকাল চেক পোস্ট এর আভিযানে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে বিজিবি ।এছাড়াও, ঝাউডাঙ্গা বিশেষ ক্যাম্পের পৃথক দুইটি বিশেষ আভিযানে সাতক্ষীরা সদরের গোপীনাথপুর ও লাঙ্গলঝাড়া হতে ৩০ হাজার ৮৫০ টাকা মূল্যের ভারতীয় সাবান, গুঁড়ো দুধ, জিরা, চা পাতা আটক করে।
বিজিবি সাতক্ষীরা ৩৩ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফুল ইসলাম জানায়,আটক পণ্যের সর্বমোট মূল্য ৯ লাখ ০৬ হাজার ৮৫০ টাকা।
চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্যসামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
বিজিবি টহলদল কর্তৃক উদ্ধারকৃত ভারতীয় মালামাল সাতক্ষীরা কাস্টমস এ জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এছাড়াও মাদকদ্রব্য সমূহ সাতক্ষীরা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে সাধারণ ডায়েরি করে পরবর্তীতে জনসম্মুখে ধ্বংসের জন্য স্টোরে জমা হয়েছে।
বিজিবি জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ভোমরা বিওপি’র আভিযানে ঘোষপাড়া হতে বিজিবি সদস্যরা ৬ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় সাবান আটক করে। কাকডাঙ্গা বিওপির আভিযানে গেরাখালি হতে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে।
এদিকে মাদরা বিওপির আভিযানে চান্দা হতে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি আটক করে। হিজলদী বিওপির আভিযানে শিশুতলা আমবাগান হতে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে। চান্দুরিয়া বিওপির আভিযানে চান্দুরিয়া হতে ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করা হয়।
অপরদিকে বাকাল চেক পোস্ট এর আভিযানে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ আটক করে বিজিবি ।এছাড়াও, ঝাউডাঙ্গা বিশেষ ক্যাম্পের পৃথক দুইটি বিশেষ আভিযানে সাতক্ষীরা সদরের গোপীনাথপুর ও লাঙ্গলঝাড়া হতে ৩০ হাজার ৮৫০ টাকা মূল্যের ভারতীয় সাবান, গুঁড়ো দুধ, জিরা, চা পাতা আটক করে।
বিজিবি সাতক্ষীরা ৩৩ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফুল ইসলাম জানায়,আটক পণ্যের সর্বমোট মূল্য ৯ লাখ ০৬ হাজার ৮৫০ টাকা।
চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্যসামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
বিজিবি টহলদল কর্তৃক উদ্ধারকৃত ভারতীয় মালামাল সাতক্ষীরা কাস্টমস এ জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এছাড়াও মাদকদ্রব্য সমূহ সাতক্ষীরা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে সাধারণ ডায়েরি করে পরবর্তীতে জনসম্মুখে ধ্বংসের জন্য স্টোরে জমা হয়েছে।
বালুভর্তি বাল্কহেডের ধাক্কায় একটি ব্রিজ ভেঙে খালের মধ্যে পরে গেছে। এতে কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচল গত দুইদিন ধরে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। পাশাপাশি বরিশাল শহরের সাথে যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
২ দিন আগেঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
২ দিন আগেদুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না
২ দিন আগেবালুভর্তি বাল্কহেডের ধাক্কায় একটি ব্রিজ ভেঙে খালের মধ্যে পরে গেছে। এতে কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচল গত দুইদিন ধরে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। পাশাপাশি বরিশাল শহরের সাথে যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
অভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে তারা ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধনে অংশ নিতে যাওয়ার পথে কৃষকদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা ও ককটেলের বিস্ফোরণ করা হয়। এতে চারজন কৃষক আহত হন
ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী শুক্র ও শনিবার অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। দাবি আদায় না হলে রোববার ভোর ৬ টা থেকে দাবি না মানা পর্যন্ত লাগাতার অবরোধ চলবে
দুর্নীতিকে না বলতে হবে সব পর্যায় থেকে। শিক্ষা জীবন থেকে এর চর্চা শুরু করতে হবে। শিক্ষা জীবনে যদি একজন শিক্ষার্থী দুর্নীতি প্রতিরোধের চেতনা ধারণ করতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কখনো সে দুর্নীতিতে জড়াবে না