নীলফামারী
বাল্য বিয়েকে লাল কার্ড দেখালো নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ হলরুমে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। একই মঞ্চে শিশু শ্রমকেও মুক্ত ঘোষণা করেন আয়োজকরা।
“শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি, গ্রাম থেকেই শুরু হোক বাল্য বিবাহমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন” প্রতিপাদ্য নিয়ে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বাল্য বিয়ে ও শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণার আয়োজন করা হয়। সভায় বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পাওয়ার বিষয়ে শিশু জাকিয়া আক্তার তার অভিজ্ঞতার গল্প তুলে ধরেন। এতে সামাজিক অবক্ষয়ের অনেক স্পর্শকাতর উঠে আসে। অপর দিকে শিশুশ্রম থেকে স্কুলগামী শিশু মোসতাকিম কষ্টকর জীবনের গল্প শুনান। তাই আয়োজক ও অতিথিরা সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে বাল্য বিয়েকে লাল কার্ড দেখান। ‘না’ দিয়ে ওই লাল কার্ড লেখা।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরুন্নাহার শাহজাদী ও শিশু চয়নিকার সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা। বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুরেশ বাটলেট,সিনিয়র ডিরেক্টর অপারেশন চন্দন জেড গমেজ, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনাকর্মকর্তা ডা: নীল রতন দেব, বড়ভিটা ইউপি চেয়ারম্যান ফজলার রহমান, সদর ইউপি চেয়ারম্যান হোসেন শহিদ সোহরাওয়াদী গ্রেনেট বাবু, রণচন্ডী স্কুল এন্ড কলেজেরঅধ্যক্ষ মুকুল হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার অনুকুল চন্দ্র বর্মন, গ্রাম সমিতিরসভাপতি আলতানুর হোসেন প্রমুখ।
এছাড়া সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক, অভিভাবক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন স্তরের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, উপজেলাটি আমার, কিশোরগঞ্জটি আমার, আমি আপনি সকলেই চাই বাল্য বিবাহও শিশুশ্রম মুক্ত কিশোরগঞ্জ হোক। আমরা সকলেই কাঁধে কাঁধ মিলে কাজ করে বাল্যবিয়ে ও শিশুশ্রম মুক্ত করবো এ উপজেলাকে। উপজেলাটি হবে সামাজিক ব্যাধিমুক্ত মানবিক মডেল উপজেলা। তাই আমি উপজেলাটিকে শিশুশ্রম ও বাল্য বিবাহমুক্ত ঘোষণা করলাম। এসময় সকলেই বাল্য বিয়েকে না বলে লাল কার্ড তুলে ধরেন। আর নয় শিশুশ্রম প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সহযোগিতায় ও উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপজেলাটিকে শিশুশ্রমমুক্ত ও ৬টি ইউনিয়নকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাল্যবিয়ে মুক্ত ঘোষণা করা হয়। পরে উপজেলা প্রশাসন ও ওয়ার্ল্ড ভিশনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বাল্য বিয়েকে লাল কার্ড দেখালো নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ হলরুমে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। একই মঞ্চে শিশু শ্রমকেও মুক্ত ঘোষণা করেন আয়োজকরা।
“শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি, গ্রাম থেকেই শুরু হোক বাল্য বিবাহমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন” প্রতিপাদ্য নিয়ে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বাল্য বিয়ে ও শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণার আয়োজন করা হয়। সভায় বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পাওয়ার বিষয়ে শিশু জাকিয়া আক্তার তার অভিজ্ঞতার গল্প তুলে ধরেন। এতে সামাজিক অবক্ষয়ের অনেক স্পর্শকাতর উঠে আসে। অপর দিকে শিশুশ্রম থেকে স্কুলগামী শিশু মোসতাকিম কষ্টকর জীবনের গল্প শুনান। তাই আয়োজক ও অতিথিরা সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে বাল্য বিয়েকে লাল কার্ড দেখান। ‘না’ দিয়ে ওই লাল কার্ড লেখা।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরুন্নাহার শাহজাদী ও শিশু চয়নিকার সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা। বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুরেশ বাটলেট,সিনিয়র ডিরেক্টর অপারেশন চন্দন জেড গমেজ, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনাকর্মকর্তা ডা: নীল রতন দেব, বড়ভিটা ইউপি চেয়ারম্যান ফজলার রহমান, সদর ইউপি চেয়ারম্যান হোসেন শহিদ সোহরাওয়াদী গ্রেনেট বাবু, রণচন্ডী স্কুল এন্ড কলেজেরঅধ্যক্ষ মুকুল হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার অনুকুল চন্দ্র বর্মন, গ্রাম সমিতিরসভাপতি আলতানুর হোসেন প্রমুখ।
এছাড়া সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক, অভিভাবক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন স্তরের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, উপজেলাটি আমার, কিশোরগঞ্জটি আমার, আমি আপনি সকলেই চাই বাল্য বিবাহও শিশুশ্রম মুক্ত কিশোরগঞ্জ হোক। আমরা সকলেই কাঁধে কাঁধ মিলে কাজ করে বাল্যবিয়ে ও শিশুশ্রম মুক্ত করবো এ উপজেলাকে। উপজেলাটি হবে সামাজিক ব্যাধিমুক্ত মানবিক মডেল উপজেলা। তাই আমি উপজেলাটিকে শিশুশ্রম ও বাল্য বিবাহমুক্ত ঘোষণা করলাম। এসময় সকলেই বাল্য বিয়েকে না বলে লাল কার্ড তুলে ধরেন। আর নয় শিশুশ্রম প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সহযোগিতায় ও উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপজেলাটিকে শিশুশ্রমমুক্ত ও ৬টি ইউনিয়নকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাল্যবিয়ে মুক্ত ঘোষণা করা হয়। পরে উপজেলা প্রশাসন ও ওয়ার্ল্ড ভিশনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
দুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
২৬ মিনিট আগেবাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
৪৩ মিনিট আগেস্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে
২ ঘণ্টা আগেদুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
বাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
স্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে