খাগড়াছড়ি
“দ্বন্দ্বে কোনো আনন্দ নাই, আপস করো ভাই” লিগাল এইড আছে পাশে, কোনো চিন্তা নাই’ এই প্রতিপাদ্যে খাগড়াছড়িতে জাতীয় আইন সহায়তা দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকালে খাগড়াছড়ি জেলা লিগাল এইড কমিটির আয়োজনে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে অফিসার্স ক্লাবে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ মোস্তাইন বিল্লাহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল বিচারক আজিজুল হক, বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নোমান মইন উদ্দীন, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, খাগড়াছড়ি জেলা বার এসোসিয়েশনের সভাপতি এডভোকেট আব্দুল মালেক মিন্টু।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন. ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রতন খীসা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কামরুল ইসলামসহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্যবৃন্দ, আইনজীবী সমিতির সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,২০১৩ সালের ২৮ এপ্রিল সাল থেকে জাতীয় পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যায়ে থেকে আইনগত সহায়তা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। দিবসটি পালনের লক্ষ্যে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে এবং যে কোনো সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে সরকারের পক্ষে জাতীয় আইন সহায়তা ডেক্স রয়েছে। যেখানে সবার ন্যায্য বিচারের দাবি রাখার সুযোগ রয়েছে।
“দ্বন্দ্বে কোনো আনন্দ নাই, আপস করো ভাই” লিগাল এইড আছে পাশে, কোনো চিন্তা নাই’ এই প্রতিপাদ্যে খাগড়াছড়িতে জাতীয় আইন সহায়তা দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকালে খাগড়াছড়ি জেলা লিগাল এইড কমিটির আয়োজনে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে অফিসার্স ক্লাবে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ মোস্তাইন বিল্লাহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল বিচারক আজিজুল হক, বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ নোমান মইন উদ্দীন, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার, খাগড়াছড়ি জেলা বার এসোসিয়েশনের সভাপতি এডভোকেট আব্দুল মালেক মিন্টু।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন. ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রতন খীসা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কামরুল ইসলামসহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্যবৃন্দ, আইনজীবী সমিতির সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,২০১৩ সালের ২৮ এপ্রিল সাল থেকে জাতীয় পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যায়ে থেকে আইনগত সহায়তা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। দিবসটি পালনের লক্ষ্যে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে এবং যে কোনো সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে সরকারের পক্ষে জাতীয় আইন সহায়তা ডেক্স রয়েছে। যেখানে সবার ন্যায্য বিচারের দাবি রাখার সুযোগ রয়েছে।
গুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
১ ঘণ্টা আগেমনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
২ ঘণ্টা আগেকর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
২ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
মনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
কর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ