এইচ এম প্রফুল্ল
ভিসা কিংবা পাসপোর্ট ছাড়াই এবার সড়ক পথে ঘুরে আসতে পারবেন খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড থেকে। নামের কারণে কৌতুহল-উদ্দীপক হয়ে বেড়াতে আসেন অনেকেই। সড়কের দুই পাশে সবুজ ধানের ক্ষেত পেরিয়ে চোখ আটকে যাওয়া সবুজ পাহাড় ঘেঁষে শেষ বিকের পশ্চিমাকাশের সূর্যাস্ত হলুদ আভায় পাকা ধানের হাসিতে নিউজিল্যান্ড যেন আরো মনোরম হয়ে উঠে প্রতিদিন।
পাহাড়ের বুকে যেন একখন্ড নিউজিল্যান্ড। তাইতো পর্যটকদের এখন নতুন ভ্রমণ গন্তব্য খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড। সুবিশাল ধানের ক্ষেত ও আলুটিলা পাহাড়। বর্ষায় বৃষ্টির পর এখান থেকে মেঘও দেখা যাবে।প্রতিদিন বিকাল হতে এখানে দর্শনার্থীদের সংখ্যা বাড়ে। অনেকে আবার প্রাতঃভ্রমণে আসেন। নিউজিল্যান্ড সড়কটি পানখাইয়া পাড়া ও আপা পেরাছড়াকে যুক্ত করেছে। সড়কটি নির্মিত হওয়ার পর থেকে বেড়েছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। নিউজিল্যান্ডে দর্শানাথীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।
নিউজিল্যান্ড এলাকার নামকরণ কীভাবে হল তা নিয়ে তথ্য না থাকলেও ধারণা করা হয়-২০০২ সালে আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র থেকে পাখি চোখে দেখতে এলাকাটি অনেকটা নিউজিল্যান্ডের সাদৃশ্য হওয়ায় এমন নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। তখন প্রতিদিন শত শত ভ্রমণ পিপাসুরা পড়ন্ত বিকেলে মানসিক প্রশান্তির জন্য নিউজিল্যান্ডে ভীড় করতেন। পর্যটকরাও আসতেন। কিন্তু সড়কটি সংস্কারের অভাবে ব্যবহারের অনুপযোগী এ নিউজিল্যান্ডের নাম অনেকেই ভুলেই গিয়েছিলেন।
প্রায় এক দশক পর নতুন করে সড়কটি সংস্কার করেছে খাগড়াছড়ি পৌরসভা। সড়কটি নির্মিত হওয়ার পর আবারও বেড়েছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। নিউজিল্যান্ডের সড়কের দু-পাশে পাকা ধানের হাসিতে নিউজিল্যান্ড আরো মনোরম হয়ে উঠে। এখান থেকে সবুজ পাহাড় উপভোগ করা যায়।
যানবাহন সংখ্যা কম থাকায় নির্মল প্রকৃতি উপভোগ করতে পারেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। তবে সড়কের দু-পাশে ফুল জাতীয় বৃক্ষ রোপন করলে আরো বেশি আর্কষণীয় হয়ে উঠবে এমন মত দর্শার্থীদের।
তবে নিউজিল্যান্ড এলাকায় অপরিকল্পিতভাবে বাড়ী-ঘর নির্মাণ হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য অনিমেষ চাকমা রিংকু। খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,পরিচলন ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৬শ মিটার সড়কটি নির্মাণ করে। সড়কটি নির্মিত হওয়া নাগরিকেরা উপকৃত হচ্ছেন। সড়কের পাশে ফুটপাত নির্মাণের কাজ চলছে। সড়কে স্ট্রিট লাইটও লাগানোর পাশাপাশি সড়কের দু-পাশে পাশে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের গাছ গাছও লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
পৌর প্রশাসনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলের খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড হবে আরো একটি আকর্ষনীয় পর্যটন স্পর্ট। তবে বন্ধ করতে হবে অপরিকল্পিতভাবে বসতবাড়ী নির্মাণ।
ভিসা কিংবা পাসপোর্ট ছাড়াই এবার সড়ক পথে ঘুরে আসতে পারবেন খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড থেকে। নামের কারণে কৌতুহল-উদ্দীপক হয়ে বেড়াতে আসেন অনেকেই। সড়কের দুই পাশে সবুজ ধানের ক্ষেত পেরিয়ে চোখ আটকে যাওয়া সবুজ পাহাড় ঘেঁষে শেষ বিকের পশ্চিমাকাশের সূর্যাস্ত হলুদ আভায় পাকা ধানের হাসিতে নিউজিল্যান্ড যেন আরো মনোরম হয়ে উঠে প্রতিদিন।
পাহাড়ের বুকে যেন একখন্ড নিউজিল্যান্ড। তাইতো পর্যটকদের এখন নতুন ভ্রমণ গন্তব্য খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড। সুবিশাল ধানের ক্ষেত ও আলুটিলা পাহাড়। বর্ষায় বৃষ্টির পর এখান থেকে মেঘও দেখা যাবে।প্রতিদিন বিকাল হতে এখানে দর্শনার্থীদের সংখ্যা বাড়ে। অনেকে আবার প্রাতঃভ্রমণে আসেন। নিউজিল্যান্ড সড়কটি পানখাইয়া পাড়া ও আপা পেরাছড়াকে যুক্ত করেছে। সড়কটি নির্মিত হওয়ার পর থেকে বেড়েছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। নিউজিল্যান্ডে দর্শানাথীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান।
নিউজিল্যান্ড এলাকার নামকরণ কীভাবে হল তা নিয়ে তথ্য না থাকলেও ধারণা করা হয়-২০০২ সালে আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র থেকে পাখি চোখে দেখতে এলাকাটি অনেকটা নিউজিল্যান্ডের সাদৃশ্য হওয়ায় এমন নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। তখন প্রতিদিন শত শত ভ্রমণ পিপাসুরা পড়ন্ত বিকেলে মানসিক প্রশান্তির জন্য নিউজিল্যান্ডে ভীড় করতেন। পর্যটকরাও আসতেন। কিন্তু সড়কটি সংস্কারের অভাবে ব্যবহারের অনুপযোগী এ নিউজিল্যান্ডের নাম অনেকেই ভুলেই গিয়েছিলেন।
প্রায় এক দশক পর নতুন করে সড়কটি সংস্কার করেছে খাগড়াছড়ি পৌরসভা। সড়কটি নির্মিত হওয়ার পর আবারও বেড়েছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। নিউজিল্যান্ডের সড়কের দু-পাশে পাকা ধানের হাসিতে নিউজিল্যান্ড আরো মনোরম হয়ে উঠে। এখান থেকে সবুজ পাহাড় উপভোগ করা যায়।
যানবাহন সংখ্যা কম থাকায় নির্মল প্রকৃতি উপভোগ করতে পারেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। তবে সড়কের দু-পাশে ফুল জাতীয় বৃক্ষ রোপন করলে আরো বেশি আর্কষণীয় হয়ে উঠবে এমন মত দর্শার্থীদের।
তবে নিউজিল্যান্ড এলাকায় অপরিকল্পিতভাবে বাড়ী-ঘর নির্মাণ হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য অনিমেষ চাকমা রিংকু। খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,পরিচলন ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৬শ মিটার সড়কটি নির্মাণ করে। সড়কটি নির্মিত হওয়া নাগরিকেরা উপকৃত হচ্ছেন। সড়কের পাশে ফুটপাত নির্মাণের কাজ চলছে। সড়কে স্ট্রিট লাইটও লাগানোর পাশাপাশি সড়কের দু-পাশে পাশে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের গাছ গাছও লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
পৌর প্রশাসনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলের খাগড়াছড়ির নিউজিল্যান্ড হবে আরো একটি আকর্ষনীয় পর্যটন স্পর্ট। তবে বন্ধ করতে হবে অপরিকল্পিতভাবে বসতবাড়ী নির্মাণ।
গুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
১ ঘণ্টা আগেমনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
২ ঘণ্টা আগেকর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
২ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
মনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
কর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ