খুলনায় ঝটিকা মিছিল
খুলনা
খুলনার তিনটি থানায় হঠাৎ ঝটিকা মিছিল করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে পুলিশ। ইতোমধ্যে ৩৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি)।
রোববার (২০ এপ্রিল) রাতে খুলনা মহানগরীর হরিণটানা, আড়ংঘাটা ও খালিশপুর থানায় পুলিশ বাদী হয়ে এসব মামলা দায়ের করে। কেএমপি কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভিডিও ফুটেজ ও স্থিরচিত্র বিশ্লেষণ করে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার অভিযান চালানো হচ্ছে।
হরিণটানা থানার ওসি খায়রুল বাশার জানান, থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোনায়েম হোসেন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এতে আওয়ামী লীগের ৭৩ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জনকেও আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় সোমবার দুপুর পর্যন্ত ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
খালিশপুর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, থানার এসআই রতন কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন’ অনুযায়ী একটি মামলা (নং-১৮) দায়ের করেছেন। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারভুক্ত আসামিদের সংখ্যা জানতে চাইলে তিনি কেএমপির মিডিয়া শাখার সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
এছাড়া, আড়ংঘাটা থানা পুলিশও একই ধরনের ঘটনায় মামলা করেছে বলে জানা গেছে। বিস্তারিত তথ্য এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি।
আকস্মিকভাবে দায়ের করা মামলা এবং একযোগে চালানো গ্রেফতার অভিযান নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, দলীয় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কিংবা কেন্দ্রীয় নির্দেশনার প্রেক্ষিতে এই অভিযান চালানো হয়ে থাকতে পারে।
খুলনা মহানগরীতে মিছিলের ঘটনার পর থেকে পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। কেএমপির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে টহল জোরদার করা হয়েছে। যাতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আকস্মিক মিছিল করে শহরে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
এদিকে, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানিয়েছে পুলিশ।
খুলনার তিনটি থানায় হঠাৎ ঝটিকা মিছিল করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করেছে পুলিশ। ইতোমধ্যে ৩৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি)।
রোববার (২০ এপ্রিল) রাতে খুলনা মহানগরীর হরিণটানা, আড়ংঘাটা ও খালিশপুর থানায় পুলিশ বাদী হয়ে এসব মামলা দায়ের করে। কেএমপি কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভিডিও ফুটেজ ও স্থিরচিত্র বিশ্লেষণ করে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার অভিযান চালানো হচ্ছে।
হরিণটানা থানার ওসি খায়রুল বাশার জানান, থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোনায়েম হোসেন বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এতে আওয়ামী লীগের ৭৩ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জনকেও আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় সোমবার দুপুর পর্যন্ত ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
খালিশপুর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, থানার এসআই রতন কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন’ অনুযায়ী একটি মামলা (নং-১৮) দায়ের করেছেন। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারভুক্ত আসামিদের সংখ্যা জানতে চাইলে তিনি কেএমপির মিডিয়া শাখার সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
এছাড়া, আড়ংঘাটা থানা পুলিশও একই ধরনের ঘটনায় মামলা করেছে বলে জানা গেছে। বিস্তারিত তথ্য এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি।
আকস্মিকভাবে দায়ের করা মামলা এবং একযোগে চালানো গ্রেফতার অভিযান নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, দলীয় অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব কিংবা কেন্দ্রীয় নির্দেশনার প্রেক্ষিতে এই অভিযান চালানো হয়ে থাকতে পারে।
খুলনা মহানগরীতে মিছিলের ঘটনার পর থেকে পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। কেএমপির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে টহল জোরদার করা হয়েছে। যাতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আকস্মিক মিছিল করে শহরে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
এদিকে, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানিয়েছে পুলিশ।