ময়মনসিংহ
সারা দেশের ন্যায় ময়মনসিংহেও জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির আয়োজনে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ উদযাপিত হয়েছে। সরকারি আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রতিবছর ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে সোমবার (২৮ এপ্রিল) জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণ থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালির আয়োজন করা হয়।
এসময় ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে সকাল সাড়ে আটটায় র্যালিটি নতুন বাজার মোড় হয়ে টাউন হলে গিয়ে শেষ হয়। র্যালি শেষে এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ''দ্বন্দ্বে কোনো আনন্দ নাই, আপস করো ভাই, লিগ্যাল এইড আছে পাশে, কোনো চিন্তা নাই" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দেশে বেসরকারি আইনগত সেবা দীর্ঘ সময় ধরে থাকলেও, সরকারিভাবে আইনগত সহায়তা প্রদান ব্যবস্থা একেবারেই নেই বললে চলে। সেই বিবেচনায় ১৯৯৪ সালের ৬ জানুয়ারি কেবিনেট ডিভিশনে ৮ নম্বর রেজুলেশনের ভিত্তিতে একটি সার্কুলার জারি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের সরকারি আইনগত সহায়তার যাত্রা শুরু। যা এখন একটি কাঠামোগত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মূলত সমাজে আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও যে সকল মানুষ নিজ খরচে আইনজীবী নিয়োগ করে মামলা পরিচালনা করতে পারেন না, তাদেরকে আইনি সহযোগিতা দেওয়া এই প্রতিষ্ঠানের মূল কর্মসূচি ও উদ্দেশ্য। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষের পরম চাওয়া যাতে তারা তাদের বিচারিক সেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। সাধারণ মানুষের আইনগত সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তাই আইনগত সহায়তা কর্মসূচিতে সকল প্রতিষ্ঠান সমন্বয়ের সাথে কাজ করলে সাধারণ মানুষের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ করা সম্ভব।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে রাখেন, ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য সচিব, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার [সিনিয়র সহকারী জজ] সুদীপ্ত তালুকদার। তিনি তার বক্তব্যে সকল অতিথি, আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।বক্তব্যে তিনি অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং অনুষ্ঠানের সফলতা কামনা করেন।
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা আক্তার তমা এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানজিনা ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোখলেছুর রহমান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজা আক্তার, জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব সৈয়দ সাদউদ্দিন আহমেদ, বিজ্ঞ সরকারি উকিল মোঃ আজহারুল হক, বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ আনোয়ার আজিজ টুটুল।
অনুষ্ঠান শেষে আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষ অবদানের জন্য তিনজন আইনজীবীকে সেরা প্যানেল আইনজীবী সম্মাননা প্রদান করা হয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থ-সামাজিক কারণে বিচার পেতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণের মধ্যে আইনগত সহায়তা প্রদান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রচার ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ২৮ এপ্রিল- কে 'জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
সভায় ময়মনসিংহের বিজ্ঞ বিচারকমন্ডলী ,আইনজীবী, স্থানীয় প্রশাসন, মানবাধিকার সংগঠন , বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ব্যক্তিবর্গ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সারা দেশের ন্যায় ময়মনসিংহেও জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির আয়োজনে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৫ উদযাপিত হয়েছে। সরকারি আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রতিবছর ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে সোমবার (২৮ এপ্রিল) জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণ থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালির আয়োজন করা হয়।
এসময় ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের নেতৃত্বে সকাল সাড়ে আটটায় র্যালিটি নতুন বাজার মোড় হয়ে টাউন হলে গিয়ে শেষ হয়। র্যালি শেষে এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ''দ্বন্দ্বে কোনো আনন্দ নাই, আপস করো ভাই, লিগ্যাল এইড আছে পাশে, কোনো চিন্তা নাই" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দেশে বেসরকারি আইনগত সেবা দীর্ঘ সময় ধরে থাকলেও, সরকারিভাবে আইনগত সহায়তা প্রদান ব্যবস্থা একেবারেই নেই বললে চলে। সেই বিবেচনায় ১৯৯৪ সালের ৬ জানুয়ারি কেবিনেট ডিভিশনে ৮ নম্বর রেজুলেশনের ভিত্তিতে একটি সার্কুলার জারি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের সরকারি আইনগত সহায়তার যাত্রা শুরু। যা এখন একটি কাঠামোগত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মূলত সমাজে আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও যে সকল মানুষ নিজ খরচে আইনজীবী নিয়োগ করে মামলা পরিচালনা করতে পারেন না, তাদেরকে আইনি সহযোগিতা দেওয়া এই প্রতিষ্ঠানের মূল কর্মসূচি ও উদ্দেশ্য। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষের পরম চাওয়া যাতে তারা তাদের বিচারিক সেবা থেকে বঞ্চিত না হয়। সাধারণ মানুষের আইনগত সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তাই আইনগত সহায়তা কর্মসূচিতে সকল প্রতিষ্ঠান সমন্বয়ের সাথে কাজ করলে সাধারণ মানুষের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ করা সম্ভব।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে রাখেন, ময়মনসিংহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য সচিব, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার [সিনিয়র সহকারী জজ] সুদীপ্ত তালুকদার। তিনি তার বক্তব্যে সকল অতিথি, আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।বক্তব্যে তিনি অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং অনুষ্ঠানের সফলতা কামনা করেন।
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা আক্তার তমা এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তানজিনা ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোখলেছুর রহমান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজা আক্তার, জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব সৈয়দ সাদউদ্দিন আহমেদ, বিজ্ঞ সরকারি উকিল মোঃ আজহারুল হক, বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ আনোয়ার আজিজ টুটুল।
অনুষ্ঠান শেষে আইনগত সহায়তা প্রদানে বিশেষ অবদানের জন্য তিনজন আইনজীবীকে সেরা প্যানেল আইনজীবী সম্মাননা প্রদান করা হয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থ-সামাজিক কারণে বিচার পেতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণের মধ্যে আইনগত সহায়তা প্রদান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রচার ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ২৮ এপ্রিল- কে 'জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
সভায় ময়মনসিংহের বিজ্ঞ বিচারকমন্ডলী ,আইনজীবী, স্থানীয় প্রশাসন, মানবাধিকার সংগঠন , বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ব্যক্তিবর্গ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
২৬ মিনিট আগেবাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
৪৩ মিনিট আগেস্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে
২ ঘণ্টা আগেদুই পাড়ের বাজারগুলো জেলেদের আগমনে সরগরম হয়ে আছে। তবে ঘাটে ফেরা অধিকাংশ ট্রলারগুলোই ফিরেছে শূন্য হাতে। জেলেরা বলছে বৈরী আবহাওয়ার প্রভাবে মাছ ধরে শান্তি নেই সমুদ্রে
বাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা
স্বাস্থ্য সংস্কার আন্দোলনের নামে কতিপয় সন্ত্রাসী আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফ এমনকি আমাদের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করছে। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা বের হলে তাঁদের গালিগালাজ ও ধাওয়া করা হয়। আমরা আমাদের নিরাপত্তার দাবিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৮টার পর থেকে ক্লাস বর্জন করি
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা শ্রমিক দল কার্যালয় হতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল লালমনিরহাটের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে