এইচ এম প্রফুল্ল
খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্প অনেকটা সাজেক নির্ভর। সাজেকে পর্যটকের সংখ্যা বাড়লে খাগড়াছড়ির পরিবহণ সেক্টর,হোটেল ও ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। বৈসাবি শেষে ফেরার পথে চবি’র ৫ শিক্ষার্থীকে অপহরণ, সাজেক সড়কের বিভিন্ন স্থানে ইউপিডিএফ প্রসীত ও সন্তু লারমার জেএসএস’র সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের পণ্যবাহী গাড়ি আটকে চালককে মারধর, সাজেকে পানি সরবরাহে বাঁধার কারণে সাজেক অনেকটা পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে। আর তার মারাত্মক প্রভাব পড়েছে খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পেও।
প্রতি বছর এ সময় খাগড়াছড়ির প্রতিটি পর্যটন স্পট পর্যটকে ঠাসা থাকলেও বর্তমানে পর্যটক শূন্য। ফলে পর্যটক নির্ভর ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে।
খাগড়াছড়ি শান্তি পরিবহণ মালিক গ্রুপের সভাপতি আসলাম কালু বলেন, আগে প্রতিদিন অন্তত ৪০টি বাস খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে চলাচল করতো। পর্যটক না আসায় দৈনিক ১৫টিতে নেমেছে। তারপরও যাত্রী হচ্ছে না।
খাগড়াছড়ি ই-টুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য উজ্জ্বল দে বলেন,সম্প্রতি সাজেক পুড়ে যাওয়ার সকলের প্রচেষ্টায় সাজেকের ব্যবসায়ীরা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। পর্যটকরাও আসতে শুরু করেছিল। কিন্তু সশস্ত্র গ্রুপগুলোর চাঁদাবাজির প্রতিযোগিতার কারণে আবার স্থবির হয়ে পড়েছে। তিনি এ পরিস্থিতির উত্তরণ চান।
খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, খাগড়াছড়ির ৩০ভাগ পর্যটন ব্যবসার উপর নির্ভরশীল।কিন্তু সাজেকের সমস্যার কারণে খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পও মুখ থুবড়ে পড়েছে। কর্মচারী বেতন,ব্যাংকের সুদ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম সম-অধিকার আন্দোলনের খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদ উল্লাহ’র অভিযোগ আঞ্চলিক সশস্ত্র গ্রুপগুলো পার্বত্য চট্টগ্রামের পর্যটন শিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সন্ত্রাসীরা সাজেক পর্যটন এলাকায় পানি ও পণ্য সরবরাহে বাধা দিচ্ছে।তিনি সাজেক সড়কে পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানান।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. জুয়েল আরেফিন আঞ্চলিক সংগঠনগুলো প্রতিবন্ধকতার কথা স্বীকার করে বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। তারপরেও কোনও পর্যটকের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ জানান তিনি।
পাহাড়ে উন্নয়নে পর্যটন শিল্পের বিকাশ জরুরি। সে সাথে শুধু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর নির্ভর না করে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ।
খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্প অনেকটা সাজেক নির্ভর। সাজেকে পর্যটকের সংখ্যা বাড়লে খাগড়াছড়ির পরিবহণ সেক্টর,হোটেল ও ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। বৈসাবি শেষে ফেরার পথে চবি’র ৫ শিক্ষার্থীকে অপহরণ, সাজেক সড়কের বিভিন্ন স্থানে ইউপিডিএফ প্রসীত ও সন্তু লারমার জেএসএস’র সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের পণ্যবাহী গাড়ি আটকে চালককে মারধর, সাজেকে পানি সরবরাহে বাঁধার কারণে সাজেক অনেকটা পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে। আর তার মারাত্মক প্রভাব পড়েছে খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পেও।
প্রতি বছর এ সময় খাগড়াছড়ির প্রতিটি পর্যটন স্পট পর্যটকে ঠাসা থাকলেও বর্তমানে পর্যটক শূন্য। ফলে পর্যটক নির্ভর ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে।
খাগড়াছড়ি শান্তি পরিবহণ মালিক গ্রুপের সভাপতি আসলাম কালু বলেন, আগে প্রতিদিন অন্তত ৪০টি বাস খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে চলাচল করতো। পর্যটক না আসায় দৈনিক ১৫টিতে নেমেছে। তারপরও যাত্রী হচ্ছে না।
খাগড়াছড়ি ই-টুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য উজ্জ্বল দে বলেন,সম্প্রতি সাজেক পুড়ে যাওয়ার সকলের প্রচেষ্টায় সাজেকের ব্যবসায়ীরা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। পর্যটকরাও আসতে শুরু করেছিল। কিন্তু সশস্ত্র গ্রুপগুলোর চাঁদাবাজির প্রতিযোগিতার কারণে আবার স্থবির হয়ে পড়েছে। তিনি এ পরিস্থিতির উত্তরণ চান।
খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, খাগড়াছড়ির ৩০ভাগ পর্যটন ব্যবসার উপর নির্ভরশীল।কিন্তু সাজেকের সমস্যার কারণে খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পও মুখ থুবড়ে পড়েছে। কর্মচারী বেতন,ব্যাংকের সুদ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম সম-অধিকার আন্দোলনের খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদ উল্লাহ’র অভিযোগ আঞ্চলিক সশস্ত্র গ্রুপগুলো পার্বত্য চট্টগ্রামের পর্যটন শিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সন্ত্রাসীরা সাজেক পর্যটন এলাকায় পানি ও পণ্য সরবরাহে বাধা দিচ্ছে।তিনি সাজেক সড়কে পর্যটকদের নিরাপত্তায় বাড়তি নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানান।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. জুয়েল আরেফিন আঞ্চলিক সংগঠনগুলো প্রতিবন্ধকতার কথা স্বীকার করে বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। তারপরেও কোনও পর্যটকের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অনুরোধ জানান তিনি।
পাহাড়ে উন্নয়নে পর্যটন শিল্পের বিকাশ জরুরি। সে সাথে শুধু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর নির্ভর না করে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ।
জামালপুর জেলা বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনেস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন। এতে সভাপতি বাপ্পী ও সাধারন সম্পাদক সোহেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রেজা নির্বাচিত হয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেএ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে। পাশাপাশি সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ এলাকায় সকল প্রকার মৎস্য নৌযান কর্তৃক ইলিশসহ সকল প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেসমুদ্রবন্দর, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলো থেকে জারি করা সব সতর্ক সংকেত প্রত্যাহার করে নিতে বলা হয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেঅনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া ৭৪ জন কৃতি শিক্ষার্থী ও ৪৮ তম বিসিএস পরীক্ষায় মেডিকেল অফিসার হিসেবে সুপারিশকৃত ৮ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রত্যেককে গোলাপ ফুল ও ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা
১৭ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলা বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনেস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন। এতে সভাপতি বাপ্পী ও সাধারন সম্পাদক সোহেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রেজা নির্বাচিত হয়েছেন।
এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে। পাশাপাশি সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ এলাকায় সকল প্রকার মৎস্য নৌযান কর্তৃক ইলিশসহ সকল প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে
সমুদ্রবন্দর, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলো থেকে জারি করা সব সতর্ক সংকেত প্রত্যাহার করে নিতে বলা হয়েছে
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া ৭৪ জন কৃতি শিক্ষার্থী ও ৪৮ তম বিসিএস পরীক্ষায় মেডিকেল অফিসার হিসেবে সুপারিশকৃত ৮ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রত্যেককে গোলাপ ফুল ও ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা