ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসন
এইচ এম প্রফুল্ল
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙা উপজেলার আলুটিলায় আকস্মিক কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭টি পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসন। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী বৈসাবি উৎসব চলাকালে ঘটে যাওয়া এই দুর্যোগ তাদের উৎসবে যেন বিষাদের ছায়া ফেলে দেয়।
গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে হঠাৎ শুরু হওয়া কালবৈশাখী ঝড়টি বিশেষ করে আঘাত হানে আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ায়। ঝড়ের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় অর্ধশত পরিবার। অনেকের ঘরের চাল উড়ে যায়, আসবাবপত্র ভেঙে পড়ে, নষ্ট হয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। কেউ কেউ এখনো খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যালয় মেরামতের জন্য ঢেউটিন ও নগদ অর্থ প্রদান করেন এবং পাশাপাশি ৪৭টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেন।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনকালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমান বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় নিরীহ মানুষের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। প্রতিটি জোনকে নির্দেশনা দেওয়া আছে- মানুষের দুঃসময়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।
আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ারা বেগম জানান, ঝড়ে স্কুল ভবনের অর্ধেক চাল উড়ে গেছে। নষ্ট হয়েছে বই-খাতা, ফ্যান, বোর্ড, সোলার প্যানেলসহ প্রয়োজনীয় আসবাব। আগামীকাল থেকে স্কুল খুলবে, কিন্তু ক্লাস নেওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ নেই। তবে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় দ্রুত ক্লাস শুরু করতে পারবো বলে আশা করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শান্তিময় ত্রিপুরা জানান, এই দুর্যোগে ৪৭টি পরিবার এবং একটি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেনাবাহিনী ও প্রশাসন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, যা খুবই প্রশংসনীয়।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে দ্রুত আর্থিক সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
আকস্মিক এই দুর্যোগ যেন একটি উৎসবমুখর জনপদকে মুহূর্তেই করে তুলেছে অসহায়। তবে প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর এই দ্রুত এবং মানবিক উদ্যোগ স্থানীয়দের মাঝে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙা উপজেলার আলুটিলায় আকস্মিক কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭টি পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসন। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী বৈসাবি উৎসব চলাকালে ঘটে যাওয়া এই দুর্যোগ তাদের উৎসবে যেন বিষাদের ছায়া ফেলে দেয়।
গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে হঠাৎ শুরু হওয়া কালবৈশাখী ঝড়টি বিশেষ করে আঘাত হানে আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ায়। ঝড়ের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় অর্ধশত পরিবার। অনেকের ঘরের চাল উড়ে যায়, আসবাবপত্র ভেঙে পড়ে, নষ্ট হয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। কেউ কেউ এখনো খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যালয় মেরামতের জন্য ঢেউটিন ও নগদ অর্থ প্রদান করেন এবং পাশাপাশি ৪৭টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেন।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনকালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমান বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় নিরীহ মানুষের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। প্রতিটি জোনকে নির্দেশনা দেওয়া আছে- মানুষের দুঃসময়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।
আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ারা বেগম জানান, ঝড়ে স্কুল ভবনের অর্ধেক চাল উড়ে গেছে। নষ্ট হয়েছে বই-খাতা, ফ্যান, বোর্ড, সোলার প্যানেলসহ প্রয়োজনীয় আসবাব। আগামীকাল থেকে স্কুল খুলবে, কিন্তু ক্লাস নেওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ নেই। তবে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় দ্রুত ক্লাস শুরু করতে পারবো বলে আশা করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শান্তিময় ত্রিপুরা জানান, এই দুর্যোগে ৪৭টি পরিবার এবং একটি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেনাবাহিনী ও প্রশাসন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, যা খুবই প্রশংসনীয়।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে দ্রুত আর্থিক সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
আকস্মিক এই দুর্যোগ যেন একটি উৎসবমুখর জনপদকে মুহূর্তেই করে তুলেছে অসহায়। তবে প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর এই দ্রুত এবং মানবিক উদ্যোগ স্থানীয়দের মাঝে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
ভোরে সড়কের পাশে তাঁদের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এদের একজনের মাথা থেতলে গেছে। পরে থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। ধারণা করা হচ্ছে, রাতে দ্রুতগামী কোনো গাড়ি ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যান
২ মিনিট আগেবাংলাদেশে মাছ উৎপাদনে বিপ্লব ঘটেছে। স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে মৎস্য খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নে মাছ চাষ ও উৎপাদন বড় অবদান রাখছে
২৪ মিনিট আগেআয়োজকরা অভিযোগ করেন, বহির্বিশ্বের চাপিয়ে দেওয়া নানা সিদ্ধান্তে দেশের অর্থনীতি ও শিল্পকারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরে বিভাজন সৃষ্টির ষড়যন্ত্রও চলছে। বক্তারা বলেন, জনগণকে সংগঠিত করে এসব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে
১ ঘণ্টা আগেমোবাইল আসক্তি থেকে দূরে রাখতে বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন ও মনোরম পরিবেশে বই পড়ার ব্যবস্থার জন্য লাইব্রেরির নতুন ভবন উদ্বোধন করা হয়েছে। এছাড়াও বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্জ্য রিসাইক্লিন ব্যবস্থা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়
২ ঘণ্টা আগেভোরে সড়কের পাশে তাঁদের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এদের একজনের মাথা থেতলে গেছে। পরে থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। ধারণা করা হচ্ছে, রাতে দ্রুতগামী কোনো গাড়ি ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যান
বাংলাদেশে মাছ উৎপাদনে বিপ্লব ঘটেছে। স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে মৎস্য খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নে মাছ চাষ ও উৎপাদন বড় অবদান রাখছে
আয়োজকরা অভিযোগ করেন, বহির্বিশ্বের চাপিয়ে দেওয়া নানা সিদ্ধান্তে দেশের অর্থনীতি ও শিল্পকারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরে বিভাজন সৃষ্টির ষড়যন্ত্রও চলছে। বক্তারা বলেন, জনগণকে সংগঠিত করে এসব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে
মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে রাখতে বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন ও মনোরম পরিবেশে বই পড়ার ব্যবস্থার জন্য লাইব্রেরির নতুন ভবন উদ্বোধন করা হয়েছে। এছাড়াও বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্জ্য রিসাইক্লিন ব্যবস্থা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়