আমির খসরু লাবলু
আর কয়েকদিন পরে কোরবানির ঈদ। এরই মধ্যে জমে উঠেছে জেলার গরুর হাটগুলোতে গরু ছাগলের বেচা-কেনা। এবারে জেলার গরুর হাটগুলোতে দেশি গরুর আধিক্য বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। গরুর আমদানি প্রচুর হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম।
তবে হাট ইজারাদাররা বলছেন, এই সপ্তাহের মধ্যেই ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে। হাটগুলোতে গরুর সংখ্যা বেশী আসায় এবারে গরুর দাম স্বাভাবিক বা ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে রয়েছে।
এদিকে গরুর খামারিরা বলছে,গত বছরের তুলনায় এবারে বাজারে গরুর দাম কম। তারা বলছে একটি গরু পালন করতে অনেক খরচ,তাছাড়া গো খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে. সেই হিসেবে গরুর দাম পাওয়া না গেলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো।
খামারিরা বলছেন,ঈদে ভারতীয় গরু আসলে গরুর দাম কমে যাবে তাতে আমরা আরো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবো। অপর দিবে গরু ব্যাপারীর বলছে অন্য কথা.তারা বলছে এবার গুরুর হাটগুলোতে গত বছরের তুলনায় আকার ভেদে প্রতিটি গরু ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশী দামে কিনতে হচ্ছে। কোরবানির ঈদকে ঘিরে পঞ্চগড়ে গরু মোটাতাজা করণে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্থানীয় খামারিরা। তারা দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করতে ঘাস, খড়, খইল, ভুসি, চিটাগুড়,ভুট্রারগুড়ো ব্যবহার করছেন।
জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ জানিয়েছে, কোরবানির ঈদ ঘিরে অধিক লাভের আশায় প্রস্তুতকৃত পশুগুলো বেশী মোটাতাজা করতে ট্যাবলেট বা হরমোন জাতীয় কোন ওষুধ না খাওয়ানোর জন্য খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তরের জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো.বাবুল হোসেন জানান.পঞ্চগড় জেলায় চাহিদার তুলনায় অনেক বেশী গরু প্রস্তুত রয়েছে। তিনি জানান, জেলায় ১১ হাজার খামারির মাধ্যমে কোরবানির জন্য ১ লাখ ৪৫ হাজার গরু প্রস্তুত করা হয়েছে।
এছাড়াও কৃষক পর্যায়ে অনেক গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে। পঞ্চগড় জেলায় কোরবানির জন্য গরুর চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার। পঞ্চগড় জেলার চাহিদা মিটিয়ে কোরবানির গরু অন্য জেলায়ও যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
জেলার বোদা উপজেলার নয়াদিঘী গ্রামের গরুর খামারি রায়হানুল আলম প্রধান রিয়েল বলেন,কোরবানির ঈদে ভারতীয় গরুর অবৈধ প্রবেশ বন্ধ হলে বা ভারতীয় গরু দেশে না আসলে দেশীয় গরু খামারিরা লাভবান হবেন এবং তাদের খামারে পালন করা গরুর ন্যায্য মূল্যপাবেন।
আর কয়েকদিন পরে কোরবানির ঈদ। এরই মধ্যে জমে উঠেছে জেলার গরুর হাটগুলোতে গরু ছাগলের বেচা-কেনা। এবারে জেলার গরুর হাটগুলোতে দেশি গরুর আধিক্য বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। গরুর আমদানি প্রচুর হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম।
তবে হাট ইজারাদাররা বলছেন, এই সপ্তাহের মধ্যেই ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে। হাটগুলোতে গরুর সংখ্যা বেশী আসায় এবারে গরুর দাম স্বাভাবিক বা ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে রয়েছে।
এদিকে গরুর খামারিরা বলছে,গত বছরের তুলনায় এবারে বাজারে গরুর দাম কম। তারা বলছে একটি গরু পালন করতে অনেক খরচ,তাছাড়া গো খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে. সেই হিসেবে গরুর দাম পাওয়া না গেলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো।
খামারিরা বলছেন,ঈদে ভারতীয় গরু আসলে গরুর দাম কমে যাবে তাতে আমরা আরো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবো। অপর দিবে গরু ব্যাপারীর বলছে অন্য কথা.তারা বলছে এবার গুরুর হাটগুলোতে গত বছরের তুলনায় আকার ভেদে প্রতিটি গরু ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশী দামে কিনতে হচ্ছে। কোরবানির ঈদকে ঘিরে পঞ্চগড়ে গরু মোটাতাজা করণে ব্যস্ত সময় পার করছেন স্থানীয় খামারিরা। তারা দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করতে ঘাস, খড়, খইল, ভুসি, চিটাগুড়,ভুট্রারগুড়ো ব্যবহার করছেন।
জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ জানিয়েছে, কোরবানির ঈদ ঘিরে অধিক লাভের আশায় প্রস্তুতকৃত পশুগুলো বেশী মোটাতাজা করতে ট্যাবলেট বা হরমোন জাতীয় কোন ওষুধ না খাওয়ানোর জন্য খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।
পঞ্চগড় জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তরের জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো.বাবুল হোসেন জানান.পঞ্চগড় জেলায় চাহিদার তুলনায় অনেক বেশী গরু প্রস্তুত রয়েছে। তিনি জানান, জেলায় ১১ হাজার খামারির মাধ্যমে কোরবানির জন্য ১ লাখ ৪৫ হাজার গরু প্রস্তুত করা হয়েছে।
এছাড়াও কৃষক পর্যায়ে অনেক গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে। পঞ্চগড় জেলায় কোরবানির জন্য গরুর চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার। পঞ্চগড় জেলার চাহিদা মিটিয়ে কোরবানির গরু অন্য জেলায়ও যাবে বলে তিনি আশা করছেন।
জেলার বোদা উপজেলার নয়াদিঘী গ্রামের গরুর খামারি রায়হানুল আলম প্রধান রিয়েল বলেন,কোরবানির ঈদে ভারতীয় গরুর অবৈধ প্রবেশ বন্ধ হলে বা ভারতীয় গরু দেশে না আসলে দেশীয় গরু খামারিরা লাভবান হবেন এবং তাদের খামারে পালন করা গরুর ন্যায্য মূল্যপাবেন।
গুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
১ ঘণ্টা আগেমনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
২ ঘণ্টা আগেকর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
২ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত ৫ জন কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল সহ বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছেন। বাকী ২৫ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেক গবাদী পশু আহত হয়েছে। পশুগুলোর প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ প্রাণি সম্পদ দপ্তরের একটি টীম কাজ করছে
মনিরা তার দুই খালাতো বোন আছিয়া ও মাফিয়াকে নিয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নামে। এক পর্যায়ে তারা স্রোতে তলিয়ে যায়
কর্মশালায় টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদানের গুরুত্ব ও গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণকারীদের করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়
হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় গড়ে ১ হাজার রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা অধ্যুষিত টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দাদের জন্য জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ৪৪জন চিকিৎসক নিতান্তই অপ্রতুল বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ