মোংলা থেকে রামপাল বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করলে বন্দর অচল করে দেয়া হবে
অমিত পাল
শুক্রবার (১লা আগস্ট) সকাল ১১টায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মোংলা উপজেলা শাখা ও সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক (বাগেরহাট-৪) সংসদীয় আসন বিলুপ্তি করা এবং মোংলা-রামপাল পৃথক করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
বক্তারা বলেন, নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটে আসন কমানোর যে প্রস্তাব করেছেন সেটি যদি দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাতিল না করে, তাহলে আমরা মোংলা বন্দরকে অচল করে দিবো। মোংলার সাথে সরকারের সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিবো। দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে বাগেরহাটের চারটি আসনকে ফিরিয়ে আনা হবে। প্রয়োজনে আমরা জীবন দিবো তবু রামপাল-মোংলা আলাদা হতে দিবোনা।
বক্তারা আরও বলেন, জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হলে আসন সংখ্যা হ্রাস নয়, বরং যথাযথ প্রতিনিধিত্ব ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই হওয়া উচিত। তিনটি আসন মানা হবে না, চারটি আসন বহাল থাকুক এটাই মোংলা উপজেলার প্রত্যেক নাগরিকের দাবি।
তারা এ সিদ্ধান্তকে দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করে বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যার মাধ্যমে বাগেরহাট জেলার জনগণকে রাজনীতির মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চলছে। আমরা এ ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেব না। প্রয়োজনে মোংলা বন্দর জাহাজের যত কর্মকাণ্ড আছে সেগুলি আমরা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবো।
এর আগে মোংলা উপজেলা চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় মোংলা উপজেলা চত্বরের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হন বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
এসময় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল মান্নান হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক মো: আবু হোসেন হাওলাদার (পনি), সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাকির হোসেন, মৃধা ফারুকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপি নেতা শেখ রুস্তম আলী।
এছাড়াও উপজেলা যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক দল সহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী ও উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত থেকে বিক্ষোভে সংহতি জানান।
শুক্রবার (১লা আগস্ট) সকাল ১১টায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মোংলা উপজেলা শাখা ও সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক (বাগেরহাট-৪) সংসদীয় আসন বিলুপ্তি করা এবং মোংলা-রামপাল পৃথক করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
বক্তারা বলেন, নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটে আসন কমানোর যে প্রস্তাব করেছেন সেটি যদি দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাতিল না করে, তাহলে আমরা মোংলা বন্দরকে অচল করে দিবো। মোংলার সাথে সরকারের সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিবো। দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে বাগেরহাটের চারটি আসনকে ফিরিয়ে আনা হবে। প্রয়োজনে আমরা জীবন দিবো তবু রামপাল-মোংলা আলাদা হতে দিবোনা।
বক্তারা আরও বলেন, জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হলে আসন সংখ্যা হ্রাস নয়, বরং যথাযথ প্রতিনিধিত্ব ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই হওয়া উচিত। তিনটি আসন মানা হবে না, চারটি আসন বহাল থাকুক এটাই মোংলা উপজেলার প্রত্যেক নাগরিকের দাবি।
তারা এ সিদ্ধান্তকে দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করে বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যার মাধ্যমে বাগেরহাট জেলার জনগণকে রাজনীতির মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চলছে। আমরা এ ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেব না। প্রয়োজনে মোংলা বন্দর জাহাজের যত কর্মকাণ্ড আছে সেগুলি আমরা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবো।
এর আগে মোংলা উপজেলা চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় মোংলা উপজেলা চত্বরের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হন বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
এসময় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল মান্নান হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক মো: আবু হোসেন হাওলাদার (পনি), সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাকির হোসেন, মৃধা ফারুকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপি নেতা শেখ রুস্তম আলী।
এছাড়াও উপজেলা যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিক দল, স্বেচ্ছাসেবক দল সহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী ও উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত থেকে বিক্ষোভে সংহতি জানান।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
৩ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
৩ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৪ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব