বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসক সংকট
আমির খসরু লাবলু

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের অভাবে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার মানুষ। মাত্র চার জন চিকিৎসক দিয়ে ৩ লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবা চলছে।
চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালের বর্হি বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ বিভাগে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকরা। চিকিৎসক না থাকায় গত চার সপ্তাহ ধরে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
এছাড়াও স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারী ছাড়াও তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পদগুলোও ফাঁকা রয়েছে।
জানা গেছে, বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র সহ ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে মোট ৩০ জন চিকিৎসকের পদ রয়েছে কিন্তু বর্তমানে শুধুমাত্র উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ইউনিয়ন থেকে পদায়িত হয়ে মাত্র ৪জন চিকিৎসক উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন।
হাসপাতালে গাইনি, কার্ডিওলোজি, মেডিসিন, শিশু, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, নাক কান গলা, অ্যানেস্থেসিয়া ও অর্থোপেডিক জুনিয়র কনসালটেন্ট চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে একজন চিকিৎসকও নেই। যদিও হাড়জোর বিশেষজ্ঞ পদে ১জন চিকিৎসক কাগজে কলমে এই হাসপাতালে নিয়োগ দেওয়া হলেও তিনি কোন দিন এখানে আসেন নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে তিনি পেশনে ময়মনসিংহে কর্মরত রয়েছেন। ২০১৭ সাল থেকে ৩ জন চিকিৎসক বিনা অনুমতিতে এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শত জন রোগী বর্হি বিভাগে চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। ৫০ শয্যা হাসপাতালে গড়ে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৮০ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে বেশ কিছু দিন আগে এই হাসপাতালটিতে ডাক্তারের সংখ্যা পরিপূর্ণ ছিল।
পর্যায়ক্রমে চিকিৎসকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পেশন নিয়ে এবং বদলি নিয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে চিকিৎসকের সংকট প্রকোট আকার ধারণ করেছে। চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এই এলাকার মানুষ।
এছাড়াও ২টি স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে কর্মরত রয়েছেন ১জন, ৭ টি সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে মাত্র ১জন কর্মরত রয়েছেন। ৩৫ টি স্বাস্থ্য সহকারী পদের মধ্যে ২৩ জন কর্মরত রয়েছেন। এই হাসপাতালে আউটর্সোসিংয়ে কেউ কর্মরত নেই। এমএলএসএস এর ৪ টি পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র ১জন।
চিকিৎসক সংকট থাকায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কর্মকর্তা ডাক্তার লুৎফুল কবীর প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি নিজেই বহির বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন। তিনি হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের গভীর রাত পর্যন্ত রোগীদের শয্যায় শয্যায় গিয়ে চিকিৎসা সেবক এবং ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন বলে রোগীরা জানান।
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুল কবীর চিকিৎসক সংকটের কথা শিকার করে বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালে আগত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। প্রায় ৩ লাখ জনগোষ্ঠীর জন্য মাত্র ৪জন চিকিৎসক দিয়ে পরিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পরেছে। তার পরেও আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি। তিনি জানান, চিকিৎসক কর্মচারী সংকটের কথা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। তিনি আরো জানান দীর্ঘ দিন ধরে কর্মচারী নিয়োগ না হওয়ায় তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংকট রয়েছে।

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের অভাবে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার মানুষ। মাত্র চার জন চিকিৎসক দিয়ে ৩ লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবা চলছে।
চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালের বর্হি বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ বিভাগে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকরা। চিকিৎসক না থাকায় গত চার সপ্তাহ ধরে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
এছাড়াও স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারী ছাড়াও তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পদগুলোও ফাঁকা রয়েছে।
জানা গেছে, বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র সহ ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে মোট ৩০ জন চিকিৎসকের পদ রয়েছে কিন্তু বর্তমানে শুধুমাত্র উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ইউনিয়ন থেকে পদায়িত হয়ে মাত্র ৪জন চিকিৎসক উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন।
হাসপাতালে গাইনি, কার্ডিওলোজি, মেডিসিন, শিশু, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, নাক কান গলা, অ্যানেস্থেসিয়া ও অর্থোপেডিক জুনিয়র কনসালটেন্ট চিকিৎসকের ১০টি পদ থাকলেও জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে একজন চিকিৎসকও নেই। যদিও হাড়জোর বিশেষজ্ঞ পদে ১জন চিকিৎসক কাগজে কলমে এই হাসপাতালে নিয়োগ দেওয়া হলেও তিনি কোন দিন এখানে আসেন নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে তিনি পেশনে ময়মনসিংহে কর্মরত রয়েছেন। ২০১৭ সাল থেকে ৩ জন চিকিৎসক বিনা অনুমতিতে এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শত জন রোগী বর্হি বিভাগে চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। ৫০ শয্যা হাসপাতালে গড়ে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৮০ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে বেশ কিছু দিন আগে এই হাসপাতালটিতে ডাক্তারের সংখ্যা পরিপূর্ণ ছিল।
পর্যায়ক্রমে চিকিৎসকগণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পেশন নিয়ে এবং বদলি নিয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে চিকিৎসকের সংকট প্রকোট আকার ধারণ করেছে। চিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এই এলাকার মানুষ।
এছাড়াও ২টি স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে কর্মরত রয়েছেন ১জন, ৭ টি সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে মাত্র ১জন কর্মরত রয়েছেন। ৩৫ টি স্বাস্থ্য সহকারী পদের মধ্যে ২৩ জন কর্মরত রয়েছেন। এই হাসপাতালে আউটর্সোসিংয়ে কেউ কর্মরত নেই। এমএলএসএস এর ৪ টি পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র ১জন।
চিকিৎসক সংকট থাকায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কর্মকর্তা ডাক্তার লুৎফুল কবীর প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি নিজেই বহির বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন। তিনি হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের গভীর রাত পর্যন্ত রোগীদের শয্যায় শয্যায় গিয়ে চিকিৎসা সেবক এবং ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন বলে রোগীরা জানান।
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুল কবীর চিকিৎসক সংকটের কথা শিকার করে বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতালে আগত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। প্রায় ৩ লাখ জনগোষ্ঠীর জন্য মাত্র ৪জন চিকিৎসক দিয়ে পরিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা দেওয়া কঠিন হয়ে পরেছে। তার পরেও আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি। তিনি জানান, চিকিৎসক কর্মচারী সংকটের কথা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। তিনি আরো জানান দীর্ঘ দিন ধরে কর্মচারী নিয়োগ না হওয়ায় তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংকট রয়েছে।

রাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
২ ঘণ্টা আগে
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
৩ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
৪ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে মোবাইল ব্যবসায়ীরা বন্ধ ঘোষণা করায় ক্রেতাদের জন্য দিনের শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ও ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। বসুন্ধরা সিটি মোবাইল মার্কেট, মোতালেব প্লাজা, স্টার্ন প্লাজাসহ বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা মোবাইল কিনতে বা সারাতে এসে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, কারণ দোকানপাট বন্ধ
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শীতকালীন ছুটি নতুন করে পুনঃনির্ধারণ করেছে
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মা–মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) গভীর রাতে গজারিয়া ইউনিয়নের মুচারিয়া পাথার গ্রামে মানসিক ও শারীরিক চাপ সহ্য করতে না পেরে মা শাহনাজ বেগম (৫৮) নিজের প্রতিবন্ধী মেয়ে সাজেদাকে (২৬) শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ করেছে ৫৩ বিজিবি