চোখের আলো ফিরবে সাতশো দৃষ্টিহীন রোগীর
অমিত পাল
ঢাকা মেগাসিটি লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য ২০০৯ সাল থেকে এই চক্ষু চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করে আসছেন।
লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, নির্মোহভাবে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা এ কাজটি করছি। আপনারা জানেন যে, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে দক্ষিঞ্চালের এ জনপদ চোখের সমস্যাজনিত রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপারেশনের ফলে শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ কর্ম করতে পারছে, লেখাপড়া শিখতে পারছে, যে যে ধর্মের অনুসারী সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারছে। প্রতিবছর ৬ শত থেকে ৮ শত রোগীর ছানি পড়া, চোখের নেত্রনালী ও মাংস বৃদ্ধি জনিত রোগীদের অপারেশন করা হয়ে থাকে। ছানি পড়া রোগীদের লেন্স সংযোজন ও চশমা প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার রোগীকে অপারেশনসহ লেন্স সংযোজন করা হয়েছে। এ ছাড়াও প্রায় লক্ষাধিক চোখের রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা, ঔষধ প্রদান এবং চশমা প্রদান করা হয়েছে। এই বৃহৎ চক্ষু শিবিরে বাগেরহাট, খুলনা, পিরোজপুর ও বরিশালসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। তিনি আরো বলেন, সমাজের বিত্তবানেরা এগিয়ে এলে আমাদের সুবিধা বঞ্চিত মানুষেরা আরো ভালো থাকবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বাগেরহাট জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার মো. জাকির হোসেন, রামপাল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিন, খুলনা জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক খান মোতাহার হোসেন, উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব কাজী জাহিদুল ইসলাম, প্রেসক্লাব রামপালের সভাপতি এম, এ সবুর রানা, সিনিয়র সহসভাপতি মোতাহার মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক সুজন মজুমদার প্রমুখ।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রায় ৬ সহস্রাধিক রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান, ৬ শতাধিক রোগীকে চশমা প্রদান ও ৫ শতাধিক রোগীকে ছানি, নেত্রনালী ও মাংস বৃদ্ধি রোগীকে বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। চক্ষু শিবিরের সমন্বয়কারী খান আলী আজম জানান যতক্ষণ রোগী থাকবে ততক্ষণ অপারেশনের জন্য রোগী বাছাই করা হবে। শেষ পর্যন্ত অপারেশনের জন্য বাছাই করা রোগীর সংখ্যা ৭ শত ছাড়াতে পারে।
ঢাকা মেগাসিটি লায়ন্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য ২০০৯ সাল থেকে এই চক্ষু চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করে আসছেন।
লায়ন ডক্টর শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, নির্মোহভাবে ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা এ কাজটি করছি। আপনারা জানেন যে, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে দক্ষিঞ্চালের এ জনপদ চোখের সমস্যাজনিত রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপারেশনের ফলে শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ কর্ম করতে পারছে, লেখাপড়া শিখতে পারছে, যে যে ধর্মের অনুসারী সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারছে। প্রতিবছর ৬ শত থেকে ৮ শত রোগীর ছানি পড়া, চোখের নেত্রনালী ও মাংস বৃদ্ধি জনিত রোগীদের অপারেশন করা হয়ে থাকে। ছানি পড়া রোগীদের লেন্স সংযোজন ও চশমা প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার রোগীকে অপারেশনসহ লেন্স সংযোজন করা হয়েছে। এ ছাড়াও প্রায় লক্ষাধিক চোখের রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা, ঔষধ প্রদান এবং চশমা প্রদান করা হয়েছে। এই বৃহৎ চক্ষু শিবিরে বাগেরহাট, খুলনা, পিরোজপুর ও বরিশালসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। তিনি আরো বলেন, সমাজের বিত্তবানেরা এগিয়ে এলে আমাদের সুবিধা বঞ্চিত মানুষেরা আরো ভালো থাকবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বাগেরহাট জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার মো. জাকির হোসেন, রামপাল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিন, খুলনা জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক খান মোতাহার হোসেন, উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব কাজী জাহিদুল ইসলাম, প্রেসক্লাব রামপালের সভাপতি এম, এ সবুর রানা, সিনিয়র সহসভাপতি মোতাহার মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক সুজন মজুমদার প্রমুখ।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রায় ৬ সহস্রাধিক রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান, ৬ শতাধিক রোগীকে চশমা প্রদান ও ৫ শতাধিক রোগীকে ছানি, নেত্রনালী ও মাংস বৃদ্ধি রোগীকে বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। চক্ষু শিবিরের সমন্বয়কারী খান আলী আজম জানান যতক্ষণ রোগী থাকবে ততক্ষণ অপারেশনের জন্য রোগী বাছাই করা হবে। শেষ পর্যন্ত অপারেশনের জন্য বাছাই করা রোগীর সংখ্যা ৭ শত ছাড়াতে পারে।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
৩ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
৩ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৪ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব