শ্যামনগর, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের শৈলখালী,পরানপুর, কাটামারী, নিদয়া, নৌকাটি এলাকায় এখন আর নেই সবুজের সমারোহ, নেই কোনো গাছপালা।
নদনদীসহ খালবিল, পুকুরে নেই সুস্বাদু মাছ। নোনা পানির কারণে এলাকার মানুষ নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত। খাদ্য অনিশ্চয়তাও বাড়ছে দিন দিন। আর এসবের মূলে রয়েছে চিংড়ি চাষ।
কৈখালী কালিন্দী নদী ও মাদার নদী বেড়িবাঁধ ছিদ্র করে ও পাইপ ঢুকিয়ে লবণ পানি উঠিয়ে চলছে অপরিকল্পিত চিংড়ি ঘেরের ব্যবসা।
সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক বেড়িবাঁধের ১০০ মিটার দূরে ঘের করার নিয়ম থাকলেও তা মানছেন না স্থানীয় গুটিকয় অসাধু ব্যক্তি।
সরেজমিন দেখা যায়, সেখানে এখন আর গাছপালা নেই। সুস্বাদু মাছও হারিয়ে গেছে। এই এলাকার মানুষ মূলত পুকুরের পানি পান করত। কিন্তু নোনা পানির প্রভাবের কারণে পুকুরেও এখন আর মিঠা পানি পাওয়া যায় না। এমনকি ভূগর্ভস্থ পানিও নোনা। এক সময় পুকুরগুলোর পাশাপাশি খালগুলো ছিল মিঠাপানির আধার। এখন সেগুলোও মরে গেছে। ফলে অনেকদূর থেকে, বহু কষ্ট করে নারীদের খাবার পানি বয়ে আনতে হচ্ছে। এভাবে অতিরিক্ত ভার বহনের ফলে নারীদের মধ্যে নানা রকমের কিডনি জটিলতা ছাড়া অনিয়মিত পিরিয়ডসহ নান ধরনের রোগ বাড়ছে।
এ ছাড়া স্থানীয় বসবাসকারী অনেকেই জানান, নোনা পানিতে আমারা নানা জটিলতার শিকার হচ্ছি। বসতবাড়ির আনাচকানাচে হচ্ছে না কোনো ফলগাছ,ফলছে না কোনো ফসল,না আছে বিশুদ্ধ খাবার পানি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উপকূলের বেড়িবাঁধ। এসব এলাকায় অবৈধ পাইপ শনাক্তের নির্দেশ হলেও কোনো রকম কার্যক্রমের দেখা মিলছে না পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের শৈলখালী,পরানপুর, কাটামারী, নিদয়া, নৌকাটি এলাকায় এখন আর নেই সবুজের সমারোহ, নেই কোনো গাছপালা।
নদনদীসহ খালবিল, পুকুরে নেই সুস্বাদু মাছ। নোনা পানির কারণে এলাকার মানুষ নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত। খাদ্য অনিশ্চয়তাও বাড়ছে দিন দিন। আর এসবের মূলে রয়েছে চিংড়ি চাষ।
কৈখালী কালিন্দী নদী ও মাদার নদী বেড়িবাঁধ ছিদ্র করে ও পাইপ ঢুকিয়ে লবণ পানি উঠিয়ে চলছে অপরিকল্পিত চিংড়ি ঘেরের ব্যবসা।
সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক বেড়িবাঁধের ১০০ মিটার দূরে ঘের করার নিয়ম থাকলেও তা মানছেন না স্থানীয় গুটিকয় অসাধু ব্যক্তি।
সরেজমিন দেখা যায়, সেখানে এখন আর গাছপালা নেই। সুস্বাদু মাছও হারিয়ে গেছে। এই এলাকার মানুষ মূলত পুকুরের পানি পান করত। কিন্তু নোনা পানির প্রভাবের কারণে পুকুরেও এখন আর মিঠা পানি পাওয়া যায় না। এমনকি ভূগর্ভস্থ পানিও নোনা। এক সময় পুকুরগুলোর পাশাপাশি খালগুলো ছিল মিঠাপানির আধার। এখন সেগুলোও মরে গেছে। ফলে অনেকদূর থেকে, বহু কষ্ট করে নারীদের খাবার পানি বয়ে আনতে হচ্ছে। এভাবে অতিরিক্ত ভার বহনের ফলে নারীদের মধ্যে নানা রকমের কিডনি জটিলতা ছাড়া অনিয়মিত পিরিয়ডসহ নান ধরনের রোগ বাড়ছে।
এ ছাড়া স্থানীয় বসবাসকারী অনেকেই জানান, নোনা পানিতে আমারা নানা জটিলতার শিকার হচ্ছি। বসতবাড়ির আনাচকানাচে হচ্ছে না কোনো ফলগাছ,ফলছে না কোনো ফসল,না আছে বিশুদ্ধ খাবার পানি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উপকূলের বেড়িবাঁধ। এসব এলাকায় অবৈধ পাইপ শনাক্তের নির্দেশ হলেও কোনো রকম কার্যক্রমের দেখা মিলছে না পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
৫ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
৫ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
৬ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব