নরসিংদী
গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার (৬ জুলাই) দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়নে নির্মাণাধীন কনফিডেন্স সিমেন্ট ঢাকা লিমিটেড কারখানার ড্রেজারে ডাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদল নেতা মনির উজ্জামান ও তার লোকজন হামলা চালায়। নদীপথে ২টি ট্রলারে করে ২৫-৩০ জনের একটি সশস্ত্র দল কারখানায় প্রবেশ করে কারখানার শ্রমিকদের ৬টি কক্ষে ভাঙচুর চালায় এবং মোবাইল, ল্যাপটপ ও মালামাল লুট করে নেয়। হামলায় অন্তত ৭ জন শ্রমিক আহত হন।
কারখানা সূত্রে জানা গেছে , হামলার নেতৃত্ব প্রদানকারী বিল্লাল হোসেন ও তার সহযোগীরা যুবদল নেতা মনিরের অনুসারী। কিছুদিন আগে যুবদলের সভাপতি মনির উজ্জামান, স্থানীয় যুবদল নেতা বাদল মিয়া ও নজরুল মাস্টার এই কোম্পানির ড্রেজারের কাজ তাদেরকে দেওয়ার দাবী করেন। কিন্তু মালিক পক্ষ নিজেরাই কাজ করার কারণে তাদেরকে নিষেধ করে দেন। এরপর তারা সেখানে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় এই হামলাট ঘটনা।
গত ৩ জুলাই হামলার ঘটনায় পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানতে চাইলে পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা কনফিডেন্স সিমেন্ট ফ্যাক্টরির এজিম (প্রশাসন ও বিধিনিয়ন্ত্রণ শাখা) মাহবুবুর রহমান বলেন, "আমাদের ওপর হামলা করে অফিস ভাঙচুর, মারধোর, লুটপাট ও চাঁদা দাবির ঘটনা আমাদের ঢাকা অফিসকে জানিয়েছি । এরপর কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকো থানায় মামলা করা হয়।এরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মামলার প্রধান আসামি ও ডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মনিরকে গ্রেপ্তার করে।
এলাকাবাসী বলছে, মনির হোসেন স্থানীয়ভাবে একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা হওয়ায় তার বিরুদ্ধে আগে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননি। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের অনুসারী হিসেবে বেশ পরিচিত।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন বলেন, ডাঙ্গা ইউনিয়নে নির্মাণাধীন একটি সিমেন্ট কারখানায় হামলা- ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত নামা ৫/৬ জনকে অভিযুক্ত করে পলাশ থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা দায়ের। সেই মামলায় এজাহারভুক্ত এক নম্বর আসামি মনিরুজ্জামানকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় নরসিংদী সদর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর আদালতে তাকে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে ।
গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার (৬ জুলাই) দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়নে নির্মাণাধীন কনফিডেন্স সিমেন্ট ঢাকা লিমিটেড কারখানার ড্রেজারে ডাঙ্গা ইউনিয়নের যুবদল নেতা মনির উজ্জামান ও তার লোকজন হামলা চালায়। নদীপথে ২টি ট্রলারে করে ২৫-৩০ জনের একটি সশস্ত্র দল কারখানায় প্রবেশ করে কারখানার শ্রমিকদের ৬টি কক্ষে ভাঙচুর চালায় এবং মোবাইল, ল্যাপটপ ও মালামাল লুট করে নেয়। হামলায় অন্তত ৭ জন শ্রমিক আহত হন।
কারখানা সূত্রে জানা গেছে , হামলার নেতৃত্ব প্রদানকারী বিল্লাল হোসেন ও তার সহযোগীরা যুবদল নেতা মনিরের অনুসারী। কিছুদিন আগে যুবদলের সভাপতি মনির উজ্জামান, স্থানীয় যুবদল নেতা বাদল মিয়া ও নজরুল মাস্টার এই কোম্পানির ড্রেজারের কাজ তাদেরকে দেওয়ার দাবী করেন। কিন্তু মালিক পক্ষ নিজেরাই কাজ করার কারণে তাদেরকে নিষেধ করে দেন। এরপর তারা সেখানে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় এই হামলাট ঘটনা।
গত ৩ জুলাই হামলার ঘটনায় পুলিশ, র্যাব ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানতে চাইলে পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা কনফিডেন্স সিমেন্ট ফ্যাক্টরির এজিম (প্রশাসন ও বিধিনিয়ন্ত্রণ শাখা) মাহবুবুর রহমান বলেন, "আমাদের ওপর হামলা করে অফিস ভাঙচুর, মারধোর, লুটপাট ও চাঁদা দাবির ঘটনা আমাদের ঢাকা অফিসকে জানিয়েছি । এরপর কারখানা কর্তৃপক্ষ থেকো থানায় মামলা করা হয়।এরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মামলার প্রধান আসামি ও ডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মনিরকে গ্রেপ্তার করে।
এলাকাবাসী বলছে, মনির হোসেন স্থানীয়ভাবে একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা হওয়ায় তার বিরুদ্ধে আগে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননি। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের অনুসারী হিসেবে বেশ পরিচিত।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন বলেন, ডাঙ্গা ইউনিয়নে নির্মাণাধীন একটি সিমেন্ট কারখানায় হামলা- ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত নামা ৫/৬ জনকে অভিযুক্ত করে পলাশ থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা দায়ের। সেই মামলায় এজাহারভুক্ত এক নম্বর আসামি মনিরুজ্জামানকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় নরসিংদী সদর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর আদালতে তাকে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে ।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১৯ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
১ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন